কালীপুজো ২০২৪ ( পর্ব ৯ )
হ্যালো বন্ধুরা, আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
আজকে আপনাদের সাথে কালী পুজোর কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। এই কালী পুজোটা একদম ঠিক পাশে হয়েছিল অর্থাৎ গত পর্বে যে পুজোটা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। একটা শতদল নামের ক্লাব এর পুজো। প্রতিবারই এই দুটো স্থানের পাশাপাশি পুজো অনেক জমজমাট হয়ে থাকে। তবে সব থেকে বেশি ভালো হয়ে থাকে এই শতদলের পুজোটা। প্রতিবার তাদের অনেক আকর্ষণীয় ক্যাটাগরি থাকবেই। তারা মোটামুটি এইবার করেছিল জুমানজি। আপনারা অনেকেই টিভিতে মুভি দেখে থাকবেন এই জুমানজির। আসলে এই বিষয়টাকে কেন্দ্র করে এইবার প্যান্ডেলের থিমটা তুলে ধরেছিলো। আসলে অনেক আকর্ষণীয় একটা ব্যাপার ছিল।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই বিষয়গুলো যখন কোনো পুজোর সময়ে প্যান্ডেলের মাধ্যমে তুলে ধরে, তখন আলাদা একটা ফিলিংস কাজ করে মনের মধ্যে। সবথেকে প্যান্ডেলের সামনে গিয়েই যেটা মূল আকর্ষণীয় ব্যাপার ছিল, সেটা হলো এই দৈত্যাকার প্রাণীটিকে দেখে। এটা একটা ভয়ঙ্কর সিংহের মতো দেখতে ছিল। এটা আসলে ভালোমতো বিষয়টা বুঝতে পারেনি তবে যে, এটা বাঘের মুখমন্ডল ছিল না একটা সিংহের। সে যাইহোক, এর হুঙ্কার ভরা চেহারা দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম কিছুক্ষনের জন্য। আসলে ছবিতে এতটা ইফেক্ট পড়েনি, কিন্তু সামনাসামনি অসাধারণ লাগছিল। মারাত্মক ছিল এটা, দারুন শিল্পকার্যের মাধ্যমে এটা সম্পন্ন করেছে। চোখে আর মুখের ভিতরে লাইটিং ইফেক্টটা ছিল একদম পারফেক্ট।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
আসলে অন্ধকারে এদের চোখ যখন জ্বলে, তখন কিছুটা এইরকম লাগে, আসলে এই বিষয়গুলো কিছুটা সিনেমার জগতের সাথে তালমিল রেখে তৈরি করেছে। আসলে এই থিমের প্রধান আকর্ষণের বিষয় ছিল এটাই। কারণ ফ্রন্টে এইধরণের সৌন্দর্যপূর্ণ বিষয় যদি না দেওয়া যায়, তাহলে থিমের মেইন আকর্ষণীয়তা কমে যায় আসলে। এরপরে আস্তে আস্তে আমরা ভিতরে প্রবেশ করলাম, ভিতরে বলতে এখানে তিনটি স্তরে গেট সিস্টেম ছিল। দ্বিতীয়টায় দেখলাম, দেয়ালের গায়ে বিভিন্ন ধরণের প্রাচীন মূর্তির ছবি, সেগুলোতে যেন গাছের ডালপালা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে। আসলে বাস্তবে কিন্তু এইসব প্রাচীন যেসব দুর্গ থাকে, তাতে যেমন কোনো পরিচর্যা না করলে এইসব পড়ে, ঠিক এখানে তেমনই।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
আসলে সিনেমায় জুমানজি তে কিন্তু এইরকম কিছু সিনারি দেখতে পাওয়া যায়। সব মূর্তিই প্রাচীন কালের দৃশ্যের মতো তুলে ধরেছে। এরপর আমরা একদম ভিতরে প্রবেশ করলাম, তারপর ভিতরে এতো সুন্দর ভাবে একটা মাকড়সার জাল এবং মাকড়শার ডিজাইন করেছে, তা যেন একদম সত্যিকারের মতো লাগছিলো। লাইটিং ইফেক্ট সবকিছু দিয়ে যেন একটা থ্রি ডি শেপে বিষয়গুলো তুলে ধরেছে। এইরকম মাকড়সার বিষয়টা বিভিন্ন স্টাইল-এ বিভিন্ন স্থানে তুলে ধরেছিলো। এরপরে আরেকটু সামনে এগিয়ে গিয়ে একটা বড়ো দৈত্যাকার এর মতো মুখমন্ডল দেখলাম, যার মুখের ভিতরে বাকি বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছে। যেন একটা বিশাল গুহার ভিতরেই সবকিছু অবস্থান করছে।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
সবকিছু লাইটিং ইফেক্ট দিয়ে এমনভাবে উপস্থাপন করেছে, শুধু অনুভব করার মতো বিষয় ছিল। এরপরে আরো নানারকমের মূর্তি, প্রাণীর ছবি ছিল। তবে এই বিষয়গুলো এমনভাবে ডিজাইন করা যেন, বাস্তব প্রাণীর মতো দেখতে লাগছিলো রাতের বেলায়। যাইহোক, এরপর আমরা আরো ভিতরে অর্থাৎ মণ্ডপের দিকে প্রবেশ করেছিলাম। মণ্ডপের ডিজাইনটাও করেছিল অসাধারণ। আর সব থেকে আকর্ষণীয় করেছিল মায়ের মূর্তির ডিজাইন। সবকিছুই ছিল অনবদ্য আকর্ষণীয় বিষয়। এই পুজোটা দেখে মনে হয়েছিল যে, এইবারের মতো শেষ এর দিকে এসে খুবই সুন্দর একটা পুজো উপভোগ করলাম। এইধরনের থিমের মাধ্যমে এই শতদল এইবার কিছু একটা পজিশন পেয়েছে ১-৩ এর মধ্যে। যাইহোক, বেশ ভালো ছিল এই পুজোটা।
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |


Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.