সর্ব-প্রথম আমি এই বড় মাছটিকে সুন্দর করে কেটে নেই এবং মাথাটা এত বড় ছিল যে কি বলব। এবং এই মাছটি ছিল প্রায় ৫ কেজির মতো তাই মাথাতে এত বড় ছিল এবং আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে এই মাছ। এবং আব্বুর সাথে বাজারে গিয়ে আমি প্রথমেই মাছটি দেখে পছন্দ করি এবং নিয়ে আসি......

এবার আমি মাছটি রান্না করার জন্য প্রথমে কাঁচা মরিচ, পিঁয়াজ, রসুন, আদা, তেল একসঙ্গে করে সুন্দর করে ভাঁজিয়ে নেই তেলে। কারণটা হলো যে কোন কিছু রান্না করতে গেলে প্রথমে এগুলো সুন্দর করে তেলে ভাঁজিয়ে নিতে হয় তাহলে রান্নাটি সুন্দর হয়। এবং তাহলে রান্নাটি খেতেও অনেক লোভনীয় হয়ে থাকে।

তারপর তেলে সবকিছু ভাঁজিয়ে নেওয়ার পর প্রথমে আমি মাছের মাথাটা এখানে দিয়ে দেই। কারণ মাথাটা এত বড় ছিল যে আসলেই অবিশ্বাস্য কারণ আমার আম্মু আবার এটি কেটে দিতে চেয়েছিল কিন্তু আমি বলেছি যে না এটা পুরোটাই রান্না করুন তাহলে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে তাই এভাবে রান্না করা হয়।

তাই আমি সর্বপ্রথম এই মাছের মাথাটা তেলে ভাঁজিয়ে নেওয়া সব কিছুর মধ্যে দিয়ে প্রথমে একটু হালকা করে রান্না করে নেই। কারণটা হলো একবারে তো আর সবকিছু রান্না করা যাবে না কারণ মাথাটা এখানে সবচেয়ে বড় ছিল মূলত এ কারণে।

তারপর আমি মাছের মাথাটা একটু হালকা করে রান্না করার পর। এখানে বাকি মাছের অংশগুলো দিয়ে দেই রান্নার জন্য। কেননা একবারে তো আর সবকিছু রান্না করা যাচ্ছে না তাই আমি একটু ধীরে ধীরে রান্না করতেছি। যাতে করে রান্নাটি খেতে অনেক লোভনীয় হয় কারণ এত বড় মাছ সুন্দর করে রান্না না করলে তো আর খেতে ভালো লাগবে না মূলত এ কারণেই।

তারপর এবার আমি সব কিছু ভালো করে একটু রান্না করার পর হালকা পানি দিয়ে ঢেকে রাখতেছি কারণ পানি দিয়ে ঢেকে রাখলে মাছ গুলো ভিতর থেকে সুন্দর ভাবে সিদ্ধ হয়ে আসবে। কেননা এখন ডাক্তাররা সব সময় বলে থাকে, যা কিছু রান্না করবেন একটু ভালো করে সিদ্ধ করে নিবেন।

এবং অবশেষে আমি আমার রান্নাটি সুন্দর ভাবে সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। এবং মাঝে মাঝে বড় মাছ রান্না করা হয় কিন্তু এভাবে কোনদিন রান্না করা হয়নি কারণ মাছের বড় মাথা থাকে এবং এই বড় মাথা কেটে কেটে ছোট করে সুন্দরভাবে রান্না করা হয়।

তারপর আমি একটু রান্না শেষে মাছের মাথাটা আলাদা করে একটু ফটো তুলি যাতে দেখতে একটু ভালো দেখায়। এবং সবচেয়ে বড় একটি মাথা ছিল এটি এবং এই মাথা রান্না করার পর খাওয়ার আগেই দেখে তো আমার জিভে পানি চলে এসেছে। কেননা আসলে রান্নাটি অনেক সুস্বাদু হয়েছে এবং খেতেও অনেক মজার বটে, আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।

অবশেষে আমি আমার রান্নাটি সম্পূর্ণ রূপে শেষ করার পর অনেক আনন্দিত। কেননা এভাবে ধীরে ধীরে আমি রান্নার কাজে অনেকটাই পারদর্শী হয়ে উঠতেছি। যা পরবর্তীতে আমার অনেক কাজে লাগবে। আশাকরি আমার রান্নাটি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। কেননা আমি রান্নার প্রত্যেকটি স্টেপ আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। এতে করে আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি বুঝতে আপনাদের অনেক সাহায্য করবে।