steem__For___tradition এর সকল ভাই বোন বন্ধু ও সদস্যবৃন্দগণ সবাইকে জানাই আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম এবং অন্য সম্প্রদায়র প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালো বাসা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন । আলহামদুলিল্লাহ আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের ছোট বড় দোয়া এবং ভালোবাসায় আমিও ভালো আছি।আজকে আমি আপনাদের মাঝে দেশি মুরগির মাংস রান্নার রেসিপি নিয়ে একটা পোস্ট শেয়ার করবো। ইনশাআল্লাহ। তাহলে বন্ধুরা দেরি না করে শুরু করা যাক,
উপকরণ | পরিমান |
মাংস | পরিমাণ মতো |
পিয়াজ | পাঁচ থেকে ছয়টা |
রসুন | ২টি |
লবণ | পরিমাণ মতো |
হলুদ | যতটুকু লাগবে |
মসলা | পরিমাণ মতো |
তৈল | পরিমাণ মতো |
মরিচ | ৮টি |
তেজ পাতা | ২টি |
প্রথমে একটি দেশি মুরগী নিয়ে জবাই করব।তারপর মুরগীর চামড়া ছিলে নিব।এরপরে মুরগীর মাংস গুলা পিছ পিছ করে কেটে নিব। এবং ভালো একটি পাত্রে নিব।
এখন মুরগীর মাংস গুলা পরিষ্কার করে নিব। একটা পাত্রে পানি দিয়ে খুব সুন্দর করে মাংস গুলা পরিষ্কার করে নিব।
মাংস গুলা এখন কড়াই এর মধ্যে দিয়ে দিব।তারপরে মাং গুলার উপরে মরিচ,পিয়াজ,হলুদ, তেল,মসলা,রসুন,তেজপাতা ইত্যাদি সব গুলা দিয়ে দিব।মাংস গুলা মেখে নিব।
এরপরে কড়াইটা মাটির চুলার উপর বসিয়ে দিব।
কড়াই টা একটা ঢাকনা দিনে ঢেকে দিব।কারণ এখন মাংস গুলা সিন্ধ করব। মাংস গুলা সিন্ধ হইতে প্রায় ২০ থেকেম২৫ মিনিট লাগে।এর থেকেও বেশি সময় লাগতে পারে। দেশি মুরগীর মাংস একটু দেরি করে সিদ্ধ হয়।
এর ফাঁকে একবার মাংস গুলা দেখে নিব।এরপর আবার কিছু সময় ঢেকে রাখবো।
মাংসের যে পানি দেয়া হইছিলো সেগুলা এটে গেছে।পানি এটে গেলে বুঝবেন যে মাংস সিদ্ধ হয়ে গেছে। এখন মাংস গুলা কসতে হবে।প্রায়৪ থেকে ৫ মিনিট কসতে হবে। এখন হালকা পানি দিয়ে ওই ভাবে রাখতে হবে।
এখন আবার কসতে হবে। একটু করে পানি দিবে আর কসতে হবে।প্রায় ৮ থেকে ১০ মিনিট আবার কসতে হবে।
এই ভাবে কসতে কসতে মাংসের রং অন্য হবে।আর ঘ্রান বাহির হবে। মাংস রান্না হয়ে গেছে। এখন কড়াইটি চুলার উপর থেকে নামিয়ে নিব।
কড়াই থেকে মাংস গুলা একটা সুন্দর বাটিতে নিয়ে নিলাম। এবং কিছু ফটোগ্রাফি করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম।
দেশি মুরগীর মাংস সবাই খেতে পছন্দ করে।দেশি মুরগীর মাংস খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। আপনারা কমেন্টে জানিয়ে দিবেন কেমন হয়েছে দেশি মুরগীর মাংস রান্নার রেসিপি। আজকে এই পযন্ত শেষ। এই ছিল আজকের দেশি মুরগীর মাংস রান্নার রেসিপি নিয়ে আলোচনা। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই শেষ করতেছি আল্লাহ হাফেজ।
দেশি মুরগীর মাংস আমার পছন্দের একটি খাবার। দেশি মুরগির মাংসে থাকা ফসফরাস কিডনি, লিভার, স্নায়তন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। দেশি মুরগির মাংসের রেসিপিটি আপনি খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ফাটিয়ে দিয়েছেন আপনি। মুরগী রান্নার রেসিপি দারুণ ভাবে শেয়ার করেছেন। প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন আপনি।
উপকরণে আরো কিছু আড করার দরকার ছিলো আপনার বাদ পড়েছে কিছু কিছু। পরবর্তী তে লক্ষ লাখবেন। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাই
দেশি মুরগির মাংসের রেসিপি নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট লিখেছেন। মাংস দেখে জিবে জল চোলে আসলো। দেশি মুরগি অনেকদিন ধরে খাওয়া হয়নি। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের কাছে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই
দেশি মুরগির মাংস আমার খুব প্রিয়। বর্তমানে দেশী মুরগির দাম অনেক বেশি। আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। রেসিপি তৈরির সবগুলো ধাপ অসাধারণভাবে তুলে ধরেছেন। ভালো লিখেছেন, শুভকামনা রইল ভাই
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ বড় ভাই
দেশি মুরগির মাংস আমার অনেক পছন্দের খাবার। আমি দেশি মুরগির মাংস ছাড়া অন্য কোন মুরগির মাংস খাই না। দেশি মুরগির মাংসের রেসিপি নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। ধাপগুলো সাজিয়েছেন ভালো।
ধন্যবাদ ভাই
দেশীয় মুরগী মাংসের রেসিপি দেখে জিভে পানি চলে আসছে ভাই। মুরগীর মাংস অনেক লোভ সামলানো কঠিন। দেশীয় মুরগী মাংসের রেসিপির ধাপগুলো বেশ সুন্দর করে সাজিয়েছেন। আপনার পোস্ট কোয়ালিটি যথেষ্ট ভাল।
ধন্যবাদ ভাই
দেশীয় মুরগী মাংসের রেসিপি আমার অনেক পছন্দের। দেশীয় মুরগী মাংসের রেসিপি দেখে জিভে পানি চলে আসছে। দেশীয় মাংসের রেসিপির ধাপ গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ আপু
দেশি মুরগির মাংস আমার কাছে অনেক পছন্দের। বাড়িতে গেলে বাড়িতে পালিত মুরগি জবাই করে মা খাওয়ায়, অনেক সুস্বাদু লাগে। আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই। দেখে তো লোভ লেগে গেল। মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন । অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাই
দেশি মুরগির মাংস খেতে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার। দেশির মুরগির মাংস আমার অনেক পছন্দের খাবার। দেশি মুরগির মাংস নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। প্রতিটি ধাপ সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন।
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ ভাই