পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। স্টিম ব্যবহারকারী সকল ভাই ব্রাদার বন্ধুগণকে জানাই ভালবাসা এবং আন্তরিক মোবারকবাদ । আমার পক্ষ থেকে সকলকে সালাম যানাই, আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আমি জানি এই হালকা গরমে আল্লাহ-তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে আপনারা সবাই ভালোই আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে খেচুরির রেসিপি নিয়ে একটা পোস্ট শেয়ার করবো। আশা করি সকলের ভালো লাগবে। তাহলে শুরু করা যাক |
.লাউ
.চাল
.কালাই
.মরিচ
.পিয়াজ
.রসুন
.আদা
.হলুদ
.লবণ
.তেল
.মসলা
আমরা একটা কচি লাউ নিব। লাউটা ফালা ফালা করে কেটে নিব। কাটা শেষ করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিব।এরপরে একটা ভালো পাত্রে নিয়ে নিব। |
কাটা লাউ এর উপরে পিয়াজ,রসুন,হলুদ, তেল,লবন,মরিচ সবগুলা দিয়ে দিব। |
এর পরে কাটা লাউ মেখে নিব। |

লাউ গুলাতে পরিমান মতো পানি দিয়ে দিব। |
পাত্রের মুখ টা ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিব।এখন পাত্রটা মাটির চুলার উপর বসিয়ে দিব।লাউ গুলা সিদ্ধ করে নিব। |
এখন পরিমাণ মতো চাউল নিব।চাউল গুলা ধুয়ে নিয়ে একটা পাত্রে রেখে দিব। |
এখন আমরা পরিমা মতো মোসুর ডাল নিব।ডাল গুলা ধুয়ে নিব। |
লাউ সিদ্ধ হতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ মিনিট লাগে।লাউ সিদ্ধ হওয়ার পরে চাল এবং মোসুর ডাল গুলা দিয়ে দিব। এখন আবার ঢাকনা দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ঢেকে রাখবো। |
১৫ মিনিট পরে সন্নি দিয়ে নাড়তে হবে। আরো এই রকম ভাবে কয়েক মিনিট রাখতে হবে। |
কয়েক মিনিট রাখার পরে খেচুরি রান্না হয়ে যাবে।এখন আমরা চুলা থেকে নামিয়ে নিব। |
এখন আমরা সুন্দর একটা বাটিতে নিয়ে নিব। খেচুরি একটা জনপ্রিয় খাবার। খেচুরি কম বেশি সবার বাড়িতে রান্না হয়। এবং হোটেলে পাওয়া যায়। এই ছিল আজকের খেচুরি রান্না রেসিপি নিয়ে আলোচনা। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই শেষ করতেছি। আল্লাহ হাফেজ। |

আমার পরিচয় |
আসসালামুআলাইকুম,আমার নাম মোঃ ইয়াসিন আরাফাত । আমার স্টিমিট ইউজার নেম @as-arafat435। আমি দিনাজপুর জেলার, পার্বতীপুর উপজেলার একজন বাসিন্দা। আমি ভবানীপুর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসায় ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে পড়াশোনা করি।পড়াশোনার পাশাপাশি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতেছি। আমি ভ্রমণ করতে অনেক ভালবাসি।আমার প্রিয় খেলা হচ্ছে ক্রিকেট। আমি ক্রিকেট খেলতে ভালবাসি।সকলেই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।এই কামনা করছি। আল্লাহ হাফেজ।

You can also vote for @bangla.witness witnesses
|
খিচুড়ি আমার অনেক পছন্দের খাবার। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি বেশি খাওয়া হয়। রমজান মাস যেহেতু ইফতারিতেও খিচুড়ি আমি খেয়ে থাকি, আমার বাসায় মাঝে মাঝে খিচুড়ি রান্না করা হয়। আপনি খিচুড়ি রেসিপি টা অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন। প্রতিটি ধাপ অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর খিচুড়ির রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
খেচুড়ি আমার অনেক পছন্দের একটা খাবার, বাঙালিদের সঙ্গে জড়িত আছে এই ঐতিহ্যবাহী খাবার খেচুড়ি, আপনি খেচুড়ির রেসিপি পোস্ট অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন,ধাপ গুলো অসাধারণ ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরছেন ভাই, আপনার রেসিপি পোস্ট দেখে আমার জল চলে আসতেছে ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
খিচুড়ি খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে খিচুরি রান্না করা হয়। বৃষ্টি হলে তার সাথে খিচুরি খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ধাপ গুলো সাজিয়ে দিয়েছেন।যা দেখে যা কেউ বাসায় খিচুড়ি রান্না করতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
খিচুড়ি রান্নার রেসিপি নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন।এই খিচুড়ি আমার অনেক পছন্দের খাবার। শুধু আমারি না এটি সবার জনপ্রিয় একটি খাবার। সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ ভাই।
গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো খিচুড়ি। শীতকালীন সময় আথবা বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি সবথেকে বেশি খেয়ে থাকে মানুষ। চাল কালাই বিভিন্ন রকম সবজি দিয়ে এসব খিচুড়ি রান্না করা হয়ে থাকে। খেসুড়ি আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার। আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন এবং উপস্থাপন করেছেন আপনাকে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাই
বৃষ্টির দিনে এরকম খিচুড়ি খেতে অনেক ভালো লাগে।মাঝে মাঝে বাসায় রান্না করা হয়।আপনার খিচুড়ি রান্নার প্রক্রিয়াটি আমার বেশ ভালো লেগেছে। লিখেছেন অনেক ভালো। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য
ধন্যবাদ
লাউ দিয়ে খিচুড়ি রান্না করার রেসিপি খুব সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাই। লাউয়ের খিচুড়ি খেতে কাকে না ভালো লাগে সবাইকেই ভালো লাগে।বাড়িতে গেলে প্রায়ই লাউ দিয়ে খিচুড়ি খাওয়া হয় আমার।খুব সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই
খিচুড়ি মুলত জনপ্রিয় একটি খাবার বা ঐতিহ্যবাহী খাবারও বলা যায়।লাউ দিয়ে খিচুড়ি আমার পছন্দের খাবারের মধ্যে অন্যতম।তবে বর্ষাকালে বিশেষ করে খিচুড়ি খেতে ভাল লাগে। এই জনপ্রিয় খিচুড়ি রেসিপি নিয়ে অনেক সুন্দর ও সাজিয়ে গুছিয়ে পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই। প্রতিটি ধাপ ভাল ভাবে তুলে ধরেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপু