কৈ মাছ দিয়ে পালংশাকের রেসিপি।
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
৩ই ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ।
২১ আগস্ট ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ ।
|
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
|
---|
প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। অনেক দিন পর নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে তৈরি করে দেখাবো পালং শাক দিয়ে কৈ মাছের রেসিপি। ছোট ছোট মাছ দিয়ে পালং শাকের রেসিপি খেতে বেশ ভালো লাগে। সামনে তো শীতকাল ,শীতকালে শাকের মধ্যে পালং শাক একটি।
|
---|
বাজার থেকে আমার বাবা জ্যান্ত টেংরা মাছ নিয়ে এসেছিলো ,তারপর পালং শাক দিয়ে রান্না করতে। আমার বাবার খুব প্রিয় খাবার। পালং শাকে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদান বিদ্যমান। ওজন কমাতে পালং শাক খুব সহয়তা করে। কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে। মাইগ্রেন ও মাথা ব্যথা কমাতে পালং শাকের সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্যে করে। চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে পালংশাক সাহায্যে করে। ব্রণের সমস্যা ও ত্বকের জন্য বেশ উপকারী।
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
উপকরন | পরিমান | |||
---|---|---|---|---|
কৈ মাছ | প্রয়োজন মত | |||
পালং শাক | প্রয়োজন মত | |||
পেঁয়াজ | প্রয়োজন মত | |||
তেল | ২ টেবিল | |||
লবন | সামান্য | |||
হলুদ গুঁড়া | ১ চা চামচ | রসুন পেস্ট | ১ চা চামচ | |
কাঁচামরিচ | ২/৩ টি | |||
প্রস্তুত প্রণালী |
---|
হলুদ ,মরিচ ও লবন দিয়ে কৈ মাছ মেখে নিব।
তেল গরম করে মাছ গুলা দিয়ে দিব।
৩য় ধাপ
তেল গরম করে ,পেঁয়াজ ,কাঁচা মরিচ, আদা রসুন ও হলুদ দিয়ে কষিয়ে নিব।
৪র্থ ধাপ
৫ম ধাপ
পালং শাক গুলা কেটে ধুয়ে দিয়ে দিব।
৬ষ্ঠ ধাপ
উল্টিয়ে পাল্টিয়ে নিব।
৭ম ধাপ
৮ম ধাপ
মাছগুলো দিয়ে দিব। তারপর ফুটে উঠলে লবন চেক করে নামিয়ে নিব।
হয়ে গেলো কৈ মাছ দিয়ে পালংশাকের রেসিপি।
আজ এই অব্দি অন্য দিন আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে। সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | recipe |
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
খুব খুব সুন্দর রেসিপি। জিভে জলে ভিজে গেলো। সত্যি সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে।
পালং শাক আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। কিন্তু কখনো কৈ মাছ দিয়ে পালং শাক রান্না খায়নি। আপনার রেসিপি টা দেখে মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে আমাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
পালং শাক আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পালং শাক খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। তবে মিশালি মাছ দিয়ে কখনো রান্না করে এভাবে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। সুস্বাদু ও মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপু আপনার পোস্ট পড়ে পালং শাকের অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলাম। যে কোন মাছ দিয়ে পালং শাকের ঝোল ঝোল রেসিপি খেতে আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। তবে আমার কখনো কৈ মাছ দিয়ে পালং শাক রেসিপি খাওয়া হয়নি। যাইহোক আপু, কই মাছ দিয়ে পালং শাক রেসিপি আপনি কিভাবে তৈরি করেছেন তার প্রতিটি ধাপ শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কৈ মাছ আমার খুবই ফেভারিট বিশেষ করে করা করে ভেজে নিয়ে যদি আলু দিয়ে ভুনা করা হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই।
তবে আপনার মাধ্যমে আজ কৈ মাছের নতুন একটি রেসিপি শিখে রাখলাম।
ফটোগ্রাফি এবং বর্ণনা পড়ে খুব লোভ হচ্ছে খেতে নিশ্চয়ই খুব মজা হবে।
পালং শাক দিয়ে কৈ মাছের মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপু। দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। এত সুন্দর ভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপু পালংশাক আমাদের জন্য অনেক উপকারী। সত্যি শীতকালে পালংশাক খাওয়ার মজাই অন্য রকম। তবে আমি কখনো পালংশাক কৈ মাছ দিয়ে রান্না করিনি।আসলে তাজা মাছের স্বাদ অন্য রকম। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদ একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আমি অন্যান্য মাছ দিয়ে পালং শাকের রেসিপি করে খেয়েছি তবে কৈ মাছ দিয়ে এখনো পালং শাক রেসিপি করে খায়নি। তবে আপনার রেসিপিটা দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপি রঞ্জন প্রক্রিয়া আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুণ ইউনিক পদ্ধতিতে কৈ মাছ দিয়ে পালংশাকের রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে আমি কখনো পালং শাক দিয়ে কৈ মাছের রেসিপি তৈরি খাইনি তাই আমার কাছে ইউনিক মনে হয়েছে। রেসিপি তৈরি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হবে আপু। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর প্রতিটি স্টেপ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।