নিজের বানানো কেক এর মাধ্যমে @rme দাদা কে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা
আসসালামু আলাইকুম
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন আমার প্রিয় সহযাত্রী ভাই বোনেরা? আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও আপনাদের সবার দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ্ বেচেঁ আছি। আজও আবার আপনাদের জন্য আমার আরও একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।আমার পোস্টের টাইটেল দেখে আপনারা বুঝে গেছেন যে আজ আমি কি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।
হ্যাঁ প্রিয় বন্ধুরা আজ আমাদের প্রিয় দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।আসলে কি লিখবো বুঝতে পারছি না। সেদিন যখন হ্যাংআউটে জানতে পারলাম যে দাদার জন্মদিন সেদিন মনে মনে ভাবছিলাম যে দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাবো। কিন্তু তা আর পারিনি। যদিও আমি একটু বেশী অসুস্থ্য থাকি বা আমার জীবনে ঘটে যায় শুধু অঘটন। যার কারনে আমি বেশীর ভাগ অসুস্থ্য থাকি। আজ না হয় এ বিষয়ে কিছু না লিখি। আমি মনে মনে ভাবছিলাম যে আমার সাথে ঘটে যাওয়া অঘটনগুলো আমার পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো সেটা না হয় অন্য আরেক দিন।


আমার আজকের এই পোস্টের শুরুতে প্রথমে জানাই আমাদের প্রিয় কমিউনিটির আমাদের সবার প্রিয় @rme দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। শুরুতেই দাদার দীর্ঘায়ু ও সুস্থ্য ও সুখী জীবনের কামনা করে দাদাকে জানাই অনেক অনেক শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা ।সেই সাথে দোয়া করি দাদা যেভাবে জীবনের এতগুলো বছর কাটিয়ে এসেছে, আগামী হাজার বছর যেন পরিবারের সবার মাথার ছায়া হয়ে জীবনের অন্তিম লগ্ন পর্যন্ত যেন সবসময় সুস্থ্য ও হাসিখুশি জীবন পার করতে পারেন।
আজ আমি দাদার জন্মদিনকে ঘিরে একটি কেক বানিয়েছি। এতদিন কেকের অনেক অর্ডার পেয়েও কেক বানাতে পারিনি। কারন আমি অসুস্থ্য ছিলাম। আজ মনে মনে ভাবছিলাম যে আজ একটা কেক বানাবো, তবে দাদার জন্য। দাদাকে তো খাওয়াতে পারবোনা এই কেক। তবে দাদাকে যদি কাছে থেকে আমার বানানো কেক খাওয়াতে পারতাম। তবে নিজেকে অনেক ধন্য মনে হতো। সে সৌভাগ্য কখনও হবে কিনা জানিনা।আজ দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাবো বলে একটি কেক বানালাম। ভাবলাম যে কি ডিজাইন দিয়ে কেকটি বানানো যায়। তাই মাথায় এলো দাদা গ্রাম খুব পছন্দ করেন। দাদার ছেলে বেলার গ্রামের স্মৃতি নিয়ে অনেক লেখা আমাদের মাঝে শেয়ার করে। যা পড়ে আমার ভীষণ ভালো লাগে। তখন আমিও যেন সেই দিন ও স্মৃতিগুলোতে হারিয়ে যাই। আমিও গ্রাম খুব পছন্দ করি। তাই ভাবলাম আজ একটি ব্যতিক্রম কেকের ডিজাইন করি। যা কিনা @rme দাদা বেশ পছন্দ করবেন।
যদিও আমি সেইরকম ভাবে কেক বানাতে পারি না, তারপরও চেষ্টা করলাম কেকের মধ্যে একটি গ্রামের পেইন্টিং করে আজ দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। যদিও মনের মতো কেকটি ডিজাইন করতে পারিনি।
আশা করি আমার আজকের পোস্টটিও আপনাদের বেশ ভালো লেগেছে। আজ আর নয়। আল্লাহ্ হাফেজ। ভালো থাকবেন সবাই।
পরিচিতি
আমি মাহফুজা আক্তার নীলা । আমার ইউজার নাম @mahfuzanila। আমি একজন বাংলাদেশী ইউজার। আমি স্টিমিট প্লাটফর্মে যোগদান করি ২০২২ সালের মার্চ মাসে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে যোগদান করে আমি অরেনেক বিষয় শিখেছি। আগামীতে আরও ভালো কিছু শেখার ইচ্ছে আছে। আমি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, ছবি আঁকতে, বিভিন্ন ধরনের মজার মাজার গল্পের বই পড়তে, ফটোগ্রাফি করতে, ডাই প্রজেক্ট বানাতে ও আর্ট করতে। এছাড়াও আমি বেশী পছন্দ করি মজার রেসিপি করতে। মন খারাপ থাকলে গান শুনি। তবে সব কিছুর পাশাপাশি আমি ঘুমাতে কিন্তু একটু বেশীই পছন্দ করি।

দাদার জন্মদিন কে ঘিরে কিন্তু বেশ সুন্দর একটি পেইন্টিং কেক তৈরি করেছেন আপু। আপনার কেক দেখে আমি বেশ আনন্দিত। আশা করি দাদা নিজেও আপনার বানানো কেকটি বেশ পছন্দ করবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টের সাথে সাথে সুন্দর কেক উপহার দেওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনার নিজের তৈরি কেকের মাধ্যমে দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার এই প্রাকৃতিক দৃশ্যের ডিজাইন করা কেক দাদার খুব পছন্দ হবে। আমার কাছে আপনার এই কেক অনেক ভালো লেগেছে। কেকের উপরে খুব সুন্দর ডিজাইন করেছেন। মাঝে মাঝে আমরা না চাইলেও আমাদের সাথে অনেক ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যায়। আপনার সুস্থতা কামনা করছি আর আপনার সেই অঘটনের কথা গুলো শুনতে চাই।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে দাদার জন্মদিন উপলক্ষে একটি সুন্দর কেক তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা কেক টি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুন্দর হয়েছিল।আর কেক টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ দারুন একটি কেক। আসলে, দাদা এই কেক টি খাওয়াতে পারলে নিজেকে আপনার অনেক বেশি লাকি মনে হতো।
ধন্যবাদ সুন্দর করে মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য।
প্রথমেই বড় দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। দাদার জন্মদিন উপলক্ষে চমৎকার একটি পোস্ট উপহার দিয়েছেন। আশাকরি দাদা আপনার পোস্ট দেখলে খুশি হবে। ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
দাদার জন্মদিন উপলক্ষে দারুণ একটি কেক বানিয়েছেন আপু।দেখতে খুবই চমৎকার হয়েছে,আশাকরি আমাদের প্রিয় দাদারও খুব পছন্দ হয়েছে।অনেক সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করেছেন আপু তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।
আসলে এত লোভনীয় কেক দেখে আমার বারবার জিভে জল চলে আসছিল। কেন মনে হয় যেন বাইরের কেক অপেক্ষা ঘরের তৈরিতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। আর দাদার জন্মদিন উপলক্ষে এত সুন্দর একটা কেক বানিয়ে পোস্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ দাদা আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কেকের মধ্যে গ্রামের পেইন্টিং এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে আপু। আমাদের বড় দাদা কেকটা দেখে নিশ্চয়ই খুব খুশি হয়েছে। আপনি কিন্তু বেশ ভালোই কেক বানাতে পারেন। এর আগেও আপনার তৈরি করা বেশ কয়েকটি কেক দেখেছিলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
এর আগে আপনার একটা পোস্ট দেখেছিলাম সম্ভবত। আপনি কেক তৈরি করে ডেলিভারি দেন ঢাকার মধ্যে। দাদার জন্মদিন উপলক্ষ্যে দারুণ তৈরি করেছেন কেক টা আপু। বেশ লাগছে দেখে। পাশাপাশি চমৎকার উপস্থাপন করেছেন পোস্ট টা। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।