শিম ও আলুর ভাজি রেসিপি
আমি রাহুল হোসেন। আমার ইউজার নেমঃ@mrahul40।বাংলাদেশ থেকে।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজ ----৩০ই, কার্তিক ,|১৪২৯ বঙ্গাব্দ||মঙ্গলবার||শীতকাল||
আমার শিম এবং আলুর রেসিপিটা দেখতে খুবই সুন্দর এবং খেতেও খুবই সুস্বাদু হয়েছে।
রেসিপি তৈরির উপকরণ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
শিম | ৫০০ গ্রাম |
আলু | দুইটি |
পেঁয়াজ | তিনটি |
মরিচ | বারোটি |
লবণ | ২ টেবিল চামচ |
হলুদ | ২ টেবিল চামচ |
তেল | পরিমাণ মতো |
প্রথমে শিম, আলু, পেঁয়াজ এবং মরিচ সুন্দরভাবে কেটে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়েছি। তারপর সিম এবং আলু হলুদ এবং লবণ দিয়ে একসাথে মাখিয়ে নিয়েছি।
রেসিপি রন্ধন প্রণালী
প্রথম ধাপে গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে তার উপর কড়াই বসিয়ে দিয়ে তারপর কড়াই গরম হওয়ার পরে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে নেব।
দ্বিতীয় ধাপে তেল গরম হওয়ার পরে পেঁয়াজ একসাথে দিয়ে নিয়েছি। এই মসলা গুলো চুলায় আগুন পরিমাণ মতো আগুন রেখে হালকা ভাজি করে নিতে হবে।
তৃতীয় ধাপে মসলাগুলো হালকা ভাজি হওয়ার পরে হলুদ আর লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখা শিম এবং আলু মিক্সার দিয়ে দিবো। এভাবে কড়াইতে পরিমাণ মত আগুন রেখে আস্তে আস্তে খুন্তি দিয়ে নাড়তে হবে।
রেসিপিটা তৈরীর মাঝামাঝি পর্যায়ের একটি ছবি। এখনো রেসিপিটা সম্পূর্ণরূপে ভাজি হয় নাই। যত সময় না পর্যন্ত রেসিপিটা খাওয়ার উপযুক্ত হয় তত সময় পর্যন্ত হালকা আগুন রেখে খুন্তি দিয়ে নাড়তে হবে।
এই ধাপে শিম এবং আলু মিক্সার ভাজি খাবার উপযুক্ত হয়ে গিয়েছে। এখন চুলার আগুন বন্ধ করে দিয়ে গ্যাসের চুলা থেকে কড়াই নামিয়ে ফেলবো।
উপযুক্ত পাত্রে শিম এবং আলু মিক্সার ভাজি রেসিপিটা পরিবেশনের জন্য রেখে দেওয়া হয়েছে।
এভাবে আমরা শিম এবং আলুর মিক্সার ভাজি রেসিপি খুব সহজে তৈরি করতে পারি। আমার এই শিম এবং আলু মিক্সার ভাজির রেসিপিটা খুবই সুন্দর স্বাদ হয়েছিল।
পোস্টের বিবরন
পোস্ট ধরন | রেসিপি |
---|---|
ক্যামেরাম্যান | mrahul40 |
ডিভাইস | Realme 7 |
ক্যামেরা | 64 মেগাপিক্সেল |
লোকেশন | মোহাম্মদপুর, ঢাকা |
শিম ও আলুর ভাজি রেসিপি যেটা দারুন খাবার। শীতের সময় এই ধরনের খাবার গরম গরম খেতে বেশ মজা লাগে। অনেকদিন হলো খাওয়া হয় না খুব সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করেছেন ভালো লাগলো মামা।
শীতকাল এসে গেছে বলেই আমরা শীতকালীন মজার মজার সবজির রেসিপি দেখতে পাচ্ছি। শীতকালীন সবজির মধ্যে শিম আমার সবচেয়ে প্রিয়। শিম দিয়ে তরকারি রান্না করলে খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি আলু দিয়েছি শিম ভাজি করলেও খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা এই রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে ভাইয়া।
ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে যে এটি খেতে এবং সুস্বাদু হয়েছে। যাই হোক এই ভাজিটি দিয়ে সকাল বেলার রুটি খেতে বেশ ভালো লাগে। শীতের সকালে আমার আম্মু প্রায় সময় এই ভাজিতি করে থাকে ।আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া সিম এবং আলু ভাজা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার বাড়িতে যদি শিম রান্না করে তাহলে আমি শিমের বিচি গুলো খুটে খুটে খাই। শিম ও আলু ভাজা খেতে আমার ভালোই লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শিম ও আলু ভাজার রেসিপি টা শেয়ার করার জন্য।
শীতের সময়ে আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় সবজি রেসিপি এটি বলা যায়। অবশ্য স্বাদে কিন্তু দারুণ হয় এই রেসিপি। বিশেষ করে ভাতের সাথে অনেক গুল ভাজি নিয়ে মাখিয়ে খেতে কি যে মজা লাগে। আপনার এই শিম ও আলুর ভাজি রেসিপি দেখে আমার খতে ইচ্ছে করছে। তবে এখন সম্ভব না। আম্মু বেড়াতে গিয়েছে। আসলে বলবো।
শিম,আলু ফুলকপি আর সাথে যদি কাঁচা টমেটো দেওয়া যায় তাহলে দারুণ লাগে।এই ধরনের ভাজি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আমি শীতের সময়ে তার জন্য প্রচুর সবজি খাই।ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শীতকালের শিম সবজিটি আমার কাছে বেশ ভালো লাগে।আর আমি ও গতদিন শিম ও আলু ভাজি খেলাম।বেশ মজার খাবার।আপনার রেসিপিটা সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।তবে উপরে রেসিপি সম্পর্কে আরেকটু লিখলে ভালো হতো।ধন্যবাদ ভাইয়া।