রেসিপিঃ সুস্বাদু শসা ভাঁজি||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --২৬ শে, ভাদ্র ||১৪২৯ বঙ্গাব্দ||শনিবার||শরৎকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমরা ছোট বেলায় শসার মোরব্বা খেয়েছি এবং বড় বড় শসা মাছায় দেখেছি। এত বড় বড় শসা দেখেছি যে, এখনকার শিশুরা সেটা মনে হয় কল্পনাও করতে পারবে না। আরো দেখেছি এত বড় শসা যে, নেয়ার বা খাবার কোন লোক নেই, গরু ছাগলেও খেত না! মাছার শসা মাচাতেই পচে যেত! তবে এই শসা কচি অবস্থায় সবাইকে খেতে দেখতাম, তরকারি হিসাবে রান্না হত কি না এখন আর মনে করতে পারি না মাছ বা মাংশের সাথে রান্না হত কি না তা বলতে পারছি না, মোরব্বার কথাই মনে আছে। তবে এখন আর এমন বড় শসা দেখি না, আমার মনে হয় এখনো এমন শসা গ্রামে পাওয়া যায়।


শসা ভাঁজি।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– শসা,
– পেঁয়াজ কুঁচি,
– রসুন বাটা,
– শুকনা মরিচ, কয়েকটা
– চিনি, এক চিমটি
– লবন, পরিমান মত
– তেল,
– পানি,
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ

ধাপঃ--১ঃ শসার খোসা ছাড়িয়ে এভাবে কেটে নিন, পাতলা স্লাইস।

ধাপঃ-২ঃ মুল রান্না শুরু। কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি ও রসুন বাটা ভাঁজুন, সামান্য লবন দিতে ভুলবেন না।

ধাপঃ-৩ঃ ভাঁজুন, এবার শুকনা মরিচ দিয়ে দিন।

ধাপঃ-৪ঃ ভাঁজুন, ঘ্রান দেখুন। পেঁয়াজ কুঁচি হলদে হয়ে আসবে।

ধাপঃ-৫ঃ এবার শসা কুঁচি দিন।

ধাপঃ-৬ঃ মিশিয়ে নিন। আগুন মাধ্যম আঁচে রাখুন। শসা থেকে পানি বের হবে, যদি বেশী নরম করতে চান তবে সামান্য পানি দিতে পারেন।

ধাপঃ-৭ঃ হাফ চা চামচ চিনি দিলে স্বাদ বেড়ে যাবে, এটা আপনার ইচ্ছা।

ধাপঃ-৮ঃ এবার ঢেকে রাখুন কয়েক মিনিট।

ধাপঃ-৯ঃ মাঝে নাড়িয়ে দিন। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন। ঝোল শুঁকাতে আগুন বাড়িয়ে দিন। সামান্য ঝোলেও পরিবেশন চলে!

ধাপঃ-১০ঃ ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।যারা খাদ্য রসিক বা দুনিয়ার সব ধরনের খাবারের সম্মাদার তাদের কাছে দারুন লাগবেই। বিশেষ করে মানুষের বয়স হয়ে গেলে, এক এক জন অভিজ্ঞতা নিয়ে বিরাট বিরাট শিল্পী হয়ে উঠেন, তাদের কাছে এই সবজি অমৃত লাগবেই! হায়রে বয়স।
ধন্যবাদ সবাইকে


>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

💞 আল্লাহ হাফেজ 💞

তাহলে চলুন শুরু করি
আমরা ছোট বেলায় শসার মোরব্বা খেয়েছি এবং বড় বড় শসা মাছায় দেখেছি। এত বড় বড় শসা দেখেছি যে, এখনকার শিশুরা সেটা মনে হয় কল্পনাও করতে পারবে না। আরো দেখেছি এত বড় শসা যে, নেয়ার বা খাবার কোন লোক নেই, গরু ছাগলেও খেত না! মাছার শসা মাচাতেই পচে যেত! তবে এই শসা কচি অবস্থায় সবাইকে খেতে দেখতাম, তরকারি হিসাবে রান্না হত কি না এখন আর মনে করতে পারি না মাছ বা মাংশের সাথে রান্না হত কি না তা বলতে পারছি না, মোরব্বার কথাই মনে আছে। তবে এখন আর এমন বড় শসা দেখি না, আমার মনে হয় এখনো এমন শসা গ্রামে পাওয়া যায়।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– শসা,
– পেঁয়াজ কুঁচি,
– রসুন বাটা,
– শুকনা মরিচ, কয়েকটা
– চিনি, এক চিমটি
– লবন, পরিমান মত
– তেল,
– পানি,
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ--১ঃ শসার খোসা ছাড়িয়ে এভাবে কেটে নিন, পাতলা স্লাইস।
ধাপঃ-২ঃ মুল রান্না শুরু। কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি ও রসুন বাটা ভাঁজুন, সামান্য লবন দিতে ভুলবেন না।
ধাপঃ-৩ঃ ভাঁজুন, এবার শুকনা মরিচ দিয়ে দিন।
ধাপঃ-৪ঃ ভাঁজুন, ঘ্রান দেখুন। পেঁয়াজ কুঁচি হলদে হয়ে আসবে।
ধাপঃ-৫ঃ এবার শসা কুঁচি দিন।
ধাপঃ-৬ঃ মিশিয়ে নিন। আগুন মাধ্যম আঁচে রাখুন। শসা থেকে পানি বের হবে, যদি বেশী নরম করতে চান তবে সামান্য পানি দিতে পারেন।
ধাপঃ-৭ঃ হাফ চা চামচ চিনি দিলে স্বাদ বেড়ে যাবে, এটা আপনার ইচ্ছা।
ধাপঃ-৮ঃ এবার ঢেকে রাখুন কয়েক মিনিট।
ধাপঃ-৯ঃ মাঝে নাড়িয়ে দিন। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন। ঝোল শুঁকাতে আগুন বাড়িয়ে দিন। সামান্য ঝোলেও পরিবেশন চলে!
ধাপঃ-১০ঃ ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।যারা খাদ্য রসিক বা দুনিয়ার সব ধরনের খাবারের সম্মাদার তাদের কাছে দারুন লাগবেই। বিশেষ করে মানুষের বয়স হয়ে গেলে, এক এক জন অভিজ্ঞতা নিয়ে বিরাট বিরাট শিল্পী হয়ে উঠেন, তাদের কাছে এই সবজি অমৃত লাগবেই! হায়রে বয়স।
অসুস্থ হলে মাকে দেখতাম খুব শসা খাওয়াতো কিন্তু এই শসা সত্যি খুব উপকারী একটা খাবার এবং সুস্বাদুও বটে। খুব ভালো লাগলো দেখে আপনার আজকের এই রেসিপি পোস্ট। খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। অনবদ্য।
শসা সবজিটি যে ভাজি করা যায় তা আমার জানাই ছিল না। আবার আপনি শসার মোরব্বার কথা বলেছেন সেটাও কখনোই খাওয়া হয়নি। তবে নারকেল বাটা দিয়ে শসা রান্না এবং ডিম দিয়ে শসা রান্না করা খেয়েছি। শসা রান্না খেতে খুবই ভালো লাগে আমার কাছে। শশা ভাজি রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ইউনিক লেগেছে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, সুস্বাদু এবং ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমাদের এদিকে শসা এভাবে ভাজি করে খেয়েছি ভাইয়া। তবে কখনো শসার মোরব্বা খাওয়া হয়নি। একদম নতুন রেসিপি নাম শুনলাম। আপনার আজকের শসা ভাজির রেসিপি আমার কাছে ইউনিক লাগলো। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে