রেসিপিঃসুস্বাদু শিং মাছ ভুনা||১০%লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২০ শে,কার্তিক|১৪২৯ বঙ্গাব্দ|শনিবার|হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।


শিং মাছের ঝোল।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– শিং মাছঃ ২০০ গ্রাম।
– পেঁয়াজ বাটা
– আদা বাটা
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– লবনঃ পরিমান মত
– তেল
– কাঁচা মরিচ
– পানিঃ পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ

ধাপঃ-১ঃ কড়াইতে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ বাটা ভেঁজে হলদে করে তাতে আদা ও রসুন বাটা দিয়েও ভেঁজে নিন।

ধাপঃ-২ঃ হাফ কাপ পানি দিয়ে দিন। আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।

ধাপঃ-৩ঃ মরিচ ও হলুদ গুড়া দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন। কষিয়ে তেল উপরে উঠাতে হবে।

ধাপঃ-৪ঃ এবার মাছ গুলো দিয়ে দিন, নাড়িয়ে মশলা মাখিয়ে নিন। আগুন অনেক কম।

ধাপঃ-৫ঃ কয়েক মিনিটের মধ্যেই এক কাপ পানি দিন, মিশিয়ে নিন এবং কিছু সময়ের জন্য ঢাকনা দিয়ে রাখুন। আগুন কমে থাকবে।

ধাপঃ-৬ঃ এই রকম দেখাবে।


ধাপঃ-৭ঃ আরো কিছু সময় পরে এমনি দেখাবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন।

ধাপঃ-৮ঃ আগুন নিবিয়ে দিন, ঢাকনা দিয়ে মিনিট পাঁচ রাখুন। ব্যস, হয়ে গেল।

ধাপঃ-৯ঃ পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। আমি একটু ঝোল রেখেছি।

ধাপঃ-১০ঃ দেখুন কত কম তেল।আশাকরি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে


>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

💞 আল্লাহ হাফেজ 💞

তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– শিং মাছঃ ২০০ গ্রাম।
– পেঁয়াজ বাটা
– আদা বাটা
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– লবনঃ পরিমান মত
– তেল
– কাঁচা মরিচ
– পানিঃ পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃ কড়াইতে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ বাটা ভেঁজে হলদে করে তাতে আদা ও রসুন বাটা দিয়েও ভেঁজে নিন।
ধাপঃ-২ঃ হাফ কাপ পানি দিয়ে দিন। আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।
ধাপঃ-৩ঃ মরিচ ও হলুদ গুড়া দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন। কষিয়ে তেল উপরে উঠাতে হবে।
ধাপঃ-৪ঃ এবার মাছ গুলো দিয়ে দিন, নাড়িয়ে মশলা মাখিয়ে নিন। আগুন অনেক কম।
ধাপঃ-৫ঃ কয়েক মিনিটের মধ্যেই এক কাপ পানি দিন, মিশিয়ে নিন এবং কিছু সময়ের জন্য ঢাকনা দিয়ে রাখুন। আগুন কমে থাকবে।
ধাপঃ-৬ঃ এই রকম দেখাবে।
![1659146275226-01.jpeg](
ধাপঃ-৭ঃ আরো কিছু সময় পরে এমনি দেখাবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন।
ধাপঃ-৮ঃ আগুন নিবিয়ে দিন, ঢাকনা দিয়ে মিনিট পাঁচ রাখুন। ব্যস, হয়ে গেল।
ধাপঃ-৯ঃ পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। আমি একটু ঝোল রেখেছি।
ধাপঃ-১০ঃ দেখুন কত কম তেল।আশাকরি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।
শিং মাছ ছোট বড় সকলের জনপ্রিয় একটি খাবার।আমাদের এলাকায় প্রচুর পরিমাণ শিং মাছ পাওয়া যায়।রেসিপির কম্বিনেশনটা খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। শিং মাছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে। রেসিপির কালার দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।
শিং মাছ আমারও খুব ফেভারেট যেকোনোভাবে রেসিপি প্রস্তুত করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি মজাদার ভাবে রেসিপিটি প্রস্তুত করে উপস্থাপন করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজাদার হবে।।
রন্ধনপ্রণালী খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।।
শিং মাছ ভুনা খেতে দারুন লাগে আমার কাছে। শিং মাছ ভুনা বলতে আমার কাছে শিং মাছের ঝোল বেশি ভালো লাগে। শিং মাছ আমাদের শরীরের রক্তের জন্য অনেক উপকারী। এ কারণে রক্তের কোন সমস্যা দেখলে ডাক্তাররা শিং মাছের ঝোল খেতে বলে। আপনার শিং মাছ ভুনার রেসিপিটি অনেক সুস্বাদু লাগছে ভাইয়া।
এই রেসিপি যদি আপনি আমাকে খেতে বলেন তাহলে আমি এমনিতেই খাবো আপনাকে আর বাধ্য করতে হবে না হা হা হা।
শিং মাছের রেসিপি দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে, কিভাবে এমন মজাদার শিং মাছের রেসিপি তৈরি করতে হয় সেটা পর্যায়ক্রমে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর করে শিং মাছ ভুনা করেছেন। শিং মাছ আমার বেশ পছন্দের একটি মাছ। এই শিং মাছে পরিমাণে ভিটামিন থাকে। এই মাছ সকলেরই খাওয়া উচিত। রেসিপিটি দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে।
শিং মাছ কম বেশি সবাই খুব পছন্দ করে। আমারও খুব পছন্দ এটি। আর এটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনার শিং মাছের রেসিপিটি খুব ভালো লেগেছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ওয়াও অসাধারন আপনি অনেক সুন্দর করে সুস্বাদু শিং মাছ রেসিপি করছেন। রেসিপিটির কালার দেখে মনে হয় অনেক সুস্বাদু হবে। বাজারে মাছের দামের যে অবস্থা। তবে শিং মাছ রান্না করলে খেতে অনেক মজা লাগে। অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।এবং শুভকামনা রইল আপনার জন্য।