রেসিপিঃ বড়ই আচার তৈরির পদ্ধতি ||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২ কার্তিক| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি


টক,ঝাল,মিষ্টি বরই আচার
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
–শুকনা বরই।
– লবন।
– লাল মরিচ গুড়া।
– চিনি।
– পানি।
আচার তৈরির ধাপসমূহ

ধাপঃ-১ঃ
- শুকনা বরই ভাল করে ধুয়ে ৩/৪ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ভাল হয় সারা রাত ভিজিয়ে রাখলে শুকনা বরই গুলোর চামড়া বেশ মসৃণ হয়ে যাবে।

ধাপঃ-২ঃ
- এবার একটা হাড়িতে দুই কাপ পানি (এটা আপনার ইচ্ছার উপর, কেমন গলাবেন তা পানির উপর নির্ভর করবে) তে বরই গুলো নিন। চুলা জালিয়ে দিয়ে প্রথমেই লবন দিন (লবন প্রথমে কম দেয়াই ভাল, লাগলে পরে দেয়া যাবে)।

ধাপঃ-৩ঃ
- পরিমান মত লাল মরিচ গুড়া দিয়ে দিন।

ধাপঃ-৪ঃ
- এবার চুলায় আগুন জ্বালিয়ে দিন। মাঝে মাঝে এসে দেখে নাড়িয়ে দিতে হবে।

ধাপঃ-৫ঃ
- বরই গুলো গলে যাবে। এবার চিনি দিন। চিনি আগে দেবেন না, এতে পাতিলে লেগে যেতে পারে। চিনির পরিমানও দেখে শুনে দিতে হবে।

ধাপঃ-৬ঃ
- চিনি দেয়ার পর আর কোথায়ো যাবেন না, কাঠের খুন্তি দিয়ে নাড়াতে থাকুন, নতুবা পাতিলের তলায় লেগে যাবে।

ধাপঃ-৭ঃ
- ঠিক এমন একটা অবস্থায় এসে যাবে। সামান্য নিয়ে চেখে দেখুন, স্বাদ ঠিক মত হল কিনা দেখে নিন। যদি লবন, চিনি লাগে তবে দিন না লাগলে ওকে।

ধাপঃ-৮ঃ
- বাটি বা কোটায় ঢেলে নিন। পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
- এই রকম আঁচার পেলে আমি নিশ্চিত না বলতে পারবেন না। অথচ দেখুন কত সহজ এবং প্রায় সব কিছুই হাতের নাগালে। বরই পেতে কারো সমস্যা হবার কথা নয়, কারন এখন এমন শুকনা বরই বাজারে দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে


>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

আল্লাহ হাফেজ

তাহলে চলুন শুরু করি
তাহলে চলুন শুরু করি
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
–শুকনা বরই।
– লবন।
– লাল মরিচ গুড়া।
– চিনি।
– পানি।
আচার তৈরির ধাপসমূহ |
---|
ধাপঃ-১ঃ
- শুকনা বরই ভাল করে ধুয়ে ৩/৪ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ভাল হয় সারা রাত ভিজিয়ে রাখলে শুকনা বরই গুলোর চামড়া বেশ মসৃণ হয়ে যাবে।
ধাপঃ-২ঃ
- এবার একটা হাড়িতে দুই কাপ পানি (এটা আপনার ইচ্ছার উপর, কেমন গলাবেন তা পানির উপর নির্ভর করবে) তে বরই গুলো নিন। চুলা জালিয়ে দিয়ে প্রথমেই লবন দিন (লবন প্রথমে কম দেয়াই ভাল, লাগলে পরে দেয়া যাবে)।
ধাপঃ-৩ঃ
- পরিমান মত লাল মরিচ গুড়া দিয়ে দিন।
ধাপঃ-৪ঃ
- এবার চুলায় আগুন জ্বালিয়ে দিন। মাঝে মাঝে এসে দেখে নাড়িয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-৫ঃ
- বরই গুলো গলে যাবে। এবার চিনি দিন। চিনি আগে দেবেন না, এতে পাতিলে লেগে যেতে পারে। চিনির পরিমানও দেখে শুনে দিতে হবে।
ধাপঃ-৬ঃ
- চিনি দেয়ার পর আর কোথায়ো যাবেন না, কাঠের খুন্তি দিয়ে নাড়াতে থাকুন, নতুবা পাতিলের তলায় লেগে যাবে।
ধাপঃ-৭ঃ
- ঠিক এমন একটা অবস্থায় এসে যাবে। সামান্য নিয়ে চেখে দেখুন, স্বাদ ঠিক মত হল কিনা দেখে নিন। যদি লবন, চিনি লাগে তবে দিন না লাগলে ওকে।
ধাপঃ-৮ঃ
- বাটি বা কোটায় ঢেলে নিন। পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
- এই রকম আঁচার পেলে আমি নিশ্চিত না বলতে পারবেন না। অথচ দেখুন কত সহজ এবং প্রায় সব কিছুই হাতের নাগালে। বরই পেতে কারো সমস্যা হবার কথা নয়, কারন এখন এমন শুকনা বরই বাজারে দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে
অসময়ে বড়ই আচার দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে।বড়ই আচারের কালারটা দেখতে দুর্দান্ত লাগছে। অনেক সুন্দর করে বড়ই আচারের বিবরণ গুলো উপস্থাপন করেছেন আপনি। বঢ়ই আচার তৈরির ক্ষেত্রে সব থেকে সতর্ক থাকতে হবে শেষ মুহূর্তে যেন পাতিলের তলায় লেগে না যায়। পাতিলের তলায় আচার লেগে গেলেই সেটা খেতে তিতা লাগে। যাহোক অতি লোভনীয় বড়ই আচারের রেসপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলে ভাইয়া বড়ই গুলো শুকনা করে রাখা হয়েছিল ।তারপর এখন সেটা আচার বানানো হয়েছে ।।খুবই সুস্বাদু লেগেছিল খেতে।।।। মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।।
অল্প অল্প বালুকণা থেকে গুড়ে ওঠে পর্বত শৃং খ এভাবে সবসময় পাশে থেকে সাপোর্ট দিয়ে যাবেন আশা করি।
এই সময়ে বড়ই আচার তৈরি সত্যিই অনেক ভালো লাগলো। আমার কাছে টক জাতীয় যেকোনো ধরনের আচাডর খেতে খুবই ভালো লাগে। কাঁচা বড়ই যেটা টকটক হলে বেস্ট সত্যিই অনুভূতিটা আবার পেতে মন চাচ্ছে।
বড়ই শুকনা করে অনেক দিন রাখা যায় ।আর সেই থেকে আচার তৈরি করা হয়েছে। অনেক সুস্বাদু একটি আচার। আপনার জন্য রেখে দিয়েছি বাসায় এসে খেয়ে যান।
ভাই খুবই সুস্বাদু করে বড়ই আচার তৈরি করেছেন। দেখে ভীষণ লোভ লাগছে। এই সুস্বাদু বড়ই আচার দিয়ে খিচুড়ি খেতে পারলে খাবারটা মনে হয় জমে উঠতো। কেননা খিচুড়ির সাথে আচার খেতে আমার কাছে ভীষণ রকম ভালো লাগে। ভাই,বড়ই আচার তৈরীর প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
একদম ঠিক কথা বলেছেন গরম খিচুড়ির সাথে বরই আচার খুবই জমে।। খেতে অনেক সুস্বাদু হয় ।।আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
আচার বাহ!!!
জিভে জল টলমল করছে ভাই ৷ আসলেই আমি আচার অনেক পছন্দ করি ৷ আর আমি যদি কোনো মেলা বাজারে যাই তো সবার আগে আচার খাই ৷
তবে আজকে আপনার করা বড়ই আচার বানানোর ধাপ গুলো বেশ মনযোগ দিয়ে দেখলাম ৷
আহা না জানি কত টেস্ট হয়েছে ৷
খুব ভালো লাগলো আপনার বড়ই আচার বানানোর রেসিপি দেখে ৷
ধন্যবাদ ভাই
খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। বাসার সবাই অনেক প্রশংসা করেছে আচার খেয়ে। আপনার সুগঠিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।।
বড়ই আচার অনেক লোভনীয় একটি আচার।বিশেষ করে অন্য আচারের চাইতে এই আচার আমার অনেক বেশি পছন্দ। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া বড়ই আচার অনেক লোভনীয় একটি আচার। এই আচার খেতে যেমন সুস্বাদু তেমন টেস্ট।। মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন ভাই আসলেই অনেক সুস্বাদু। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
আপনি খুব সুন্দর ভাবে কুলের আচার তৈরি করা পদ্ধতি আমাদের দেখেছেন। এখন অবশ্য কুল ধরার সময়। পূর্ব সংরক্ষিত পাকা কুলগুলো খুব সুন্দর ভাবে আপনি সংরক্ষণ করে রেখে এখন আমাদের মাঝে আসার বানিয়ে দেখিয়েছেন ধাপে ধাপে খুবই ভালো লেগেছে ফুলের আচার তৈরি করা দেখে। তবে এইভাবে রান্না কে আমাদের এলাকায় কুলের খাটা বলা হয়।
পাকা বড়ই গুলো শুকনা করে অনেকদিন রাখা যায়। আর এইগুলো যখন তখন আচার বানালে টেস্ট লাগে।। এভাবে সুন্দর মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকবেন আশা করি।
ভাইয়া,দারুন একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। ভাইয়া, আমি সব রকমের রেসিপি তৈরি করতে পারি কিন্তু আচারের ব্যাপারটাতে আমি একদমই পারি না। আপনি খুব সুন্দর ভাবে সহজভাবে বড়ই আচার তৈরি করার রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।।
চেষ্টা করলে সবই সম্ভব ।চেষ্টা দ্বারা সফলতা অর্জন করা যায়।। ধন্যবাদ মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য।।
অসময়ে বড়ইয়ের আচার এর রেসিপি দেখে তো জিভ দিয়ে জল পড়ছে ভাইয়া। আচার খেতে তো এমনিতেই ভালো লাগে। সেই সাথে এত সুন্দরভাবে রেসিপি তুলে ধরেছেন যে লোভ না দিয়ে পারলাম না। রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতেও বেশ মজাই হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি আচারের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ইস এই কথাটা যদি আগে জানতে পারতাম তাহলে আপনাকে পার্সলে পাঠিয়ে দিতাম।। অনেক সুস্বাদু হয়েছিল বরই আচার ।।ধন্যবাদ মতামতের জন্য।।
বড়ই আচার আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকদিন খাওয়া হয়না ।আপনি খুবই নিখুঁতভাবে পুরো প্রসেসটি আমাদের মাঝে বর্ণনা করেছেন এতে করে সবার বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে।
বরই আচার আমার কাছেও প্রিয় ।।আশা করি ভাবির কাছেও এই আচারগুলো অনেক মজা লাগে। ভাবির দিয়ে একদিন বানিয়ে আমাকে দাওয়াত দিয়েন।।