আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে রথ যাত্রা উপলক্ষে রথ সাজানোর কিছু ছবি ভাগ করে নিলাম।
রথযাত্রা বা রথদ্বিতীয়া একটি আষাঢ় মাসে আয়োজিত অন্যতম প্রধান হিন্দু উৎসব। ভারতীয় রাজ্য ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গে এই উৎসব বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়।পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদল, শ্রীরামপুর শহরের মাহেশের রথযাত্রা, গুপ্তিপাড়ার বৃন্দাবনচন্দ্র মঠের রথ এবং কলকাতা ও বাংলাদেশের ইসকনের রথ ধামরাই জগন্নাথ রথ বিশেষ প্রসিদ্ধ।ছোটবেলা থেকেই রথ আসলে মনে হয় যে দুর্গাপুজো এসে গেছে। আসলেই তাই রথ হয়ে গেলেই পুজো চলে আসে। আর আরেকটা কথা না বললেই নয় রথ টানতে আমার খুব ভালো লাগে। প্রত্যেক বছর আমি রথ টানি, এমন কোনো বছর যায়নি যে বছর রথ টানি নি । আপনারা হয়তো অনেকেই জানবেন রথ টানার জন্য পুরীতে কত মানুষ ভিড় করে সারাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই রথ টানার জন্য পুরীতে আসে।দেশের নানা প্রান্ত থেকে আসে ভক্তরা বাঁধভাঙা আবেগ নিয়ে।গত দু’বছর অতিমারীর জেরে একগুচ্ছ বিধি-নিষেধের মধ্যে থেকে রথযাত্রা উৎসব পালন করা হয়েছিল পুরীতে। সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায় বাইরের কারও পুরীতে প্রবেশে ছিল নিষেধাজ্ঞা। তবে এবার তেমন বিধি-নিষেধ নেই।রথের দিন এই তিনটি রথের রশি ছোঁয়া সৌভাগ্য বয়ে আনতে পারে বলে অটুট বিশ্বাস রয়েছে ভক্ত মনে। সেই কারণেই রথযাত্রার পুণ্য তিথিতে প্রভু জগন্নাথ দেব, বলভদ্র ও সুভদ্রা দেবীর রথের রশি ছোঁয়ার প্রবল তাড়না লক্ষ্য করা যায় ভক্তদের মধ্যে।ভারতের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ রথযাত্রা ওড়িশার পুরী শহরের জগন্নাথ মন্দিরের রথযাত্রা। এই বছর আমার মা-বাবা ও পুরীতে গিয়েছে। আমার কলেজে পরীক্ষার কারণে আমি যেতে পারিনি এ বছর। ভবিষ্যতে কখনো সম্ভব হলে একবার অবশ্যই যাবো। আমি ছোটবেলা থেকে নিজের হাতে রথ সাজাতে খুব ভালোবাসি তার সাথে আমার ভাই ও রথ সাজাতে খুব ভালোবাসে। আর এই বছর কেন জানি না রথের দিনটার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আসলে এই বছর রথের দিনটা খুব ভালো গিয়েছে। তাই আজ আমি আপনাদের সাথে রথ সাজানোর কিছু ছবি ভাগ করে নিলাম।
ওয়াও আপু আপনি খুব সুন্দর করে নিজের হাতে রথ সাজিয়েছেন। আর আপনি রথযাত্রা সম্পর্কে সুন্দর বর্ণনা করেছেন যার জন্য ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
দিদি আপনি খুবই দক্ষতার সাথে রথ সাজিয়ে নিলেন, আসলে আপনি খুবই সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে সাজিয়ে নিলেন এবং সেই ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করলেন,দেখে খুবই ভালো লাগলো।শুভকামনা রইলো দিদি।
বাহ,দিদি খুব সুন্দর করে আপনি নিজে হাতে রথ সজিয়েছেন যেটি দেখে খুবই ভালো লাগলো।দিদি যখন কলকাতার দিকে ছিলাম তখন বাচ্চাদের সঙ্গে এই রথযাত্রার আনন্দ উপভোগ করেছিলাম।কিন্তু বর্ধমানে আমরা যেখানে থাকি সেখানে চোখে পড়লো না কিছুই।যাইহোক আপনি টাটকা গাছ ও গাছের ফুল দিয়ে রথ সাজিয়েছেন দারুণ দেখতে লাগছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
রথযাত্রা সাজানো দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু। রথযাত্রা সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারলাম। হয়তো এর আগে এই তথ্যগুলো জানা ছিল না। আপু আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রথযাত্রা সাজানোর মুহূর্ত গুলো উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার ক্রিয়েটিভি আমার সব সময় ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রথ সাজিয়েছেন। খুব সুন্দর লাগছে। ফটোগ্রাফিগুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
রথ সাজানো সম্পর্কে আপনার বিবরণ গুলো পড়ে সত্যি আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপনি দারুন ভাবে সৃজনশীল বুদ্ধি দিয়ে রথ সাজিয়েছেন। এত সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য দিদি আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
নিজে ছোট পরিশরে হলেও , রথ সাজিয়েছেন ব্যাপারটা দেখে বেশ ভালো লেগেছে । সৃষ্টিশীল মানুষ আমি ভীষণ পছন্দ করি দিদি । সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে , রথযাত্রা সম্পর্কে যে বিবরণ আপনি দিয়েছেন, তা জেনে ভালো লেগেছে কারণ এই বিষয়গুলো আমার জানা ছিল না ।
শুভেচ্ছা রইল দিদি , এমন সময় বারবার আসুক ,এই কামনাই করি ।
দিদি যদিও আপনার ধর্ম সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নেই, আজকে এই রথযাত্রা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম। এবং আপনি আপনার নিজের বুদ্ধিমত্তা পরিচয় দিয়ে গেছেন। এবং কি আমাদেরকে দেখিয়েছেন রথ শোভাযাত্রা তৈরি করে। এত সুন্দর একটি রথ তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ওয়াও আপু আপনি খুব সুন্দর করে নিজের হাতে রথ সাজিয়েছেন। আর আপনি রথযাত্রা সম্পর্কে সুন্দর বর্ণনা করেছেন যার জন্য ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
দিদি আপনি খুবই দক্ষতার সাথে রথ সাজিয়ে নিলেন, আসলে আপনি খুবই সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে সাজিয়ে নিলেন এবং সেই ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করলেন,দেখে খুবই ভালো লাগলো।শুভকামনা রইলো দিদি।
বাহ,দিদি খুব সুন্দর করে আপনি নিজে হাতে রথ সজিয়েছেন যেটি দেখে খুবই ভালো লাগলো।দিদি যখন কলকাতার দিকে ছিলাম তখন বাচ্চাদের সঙ্গে এই রথযাত্রার আনন্দ উপভোগ করেছিলাম।কিন্তু বর্ধমানে আমরা যেখানে থাকি সেখানে চোখে পড়লো না কিছুই।যাইহোক আপনি টাটকা গাছ ও গাছের ফুল দিয়ে রথ সাজিয়েছেন দারুণ দেখতে লাগছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রতিটি বছর আপনার বেশ সময় যাক এই প্রত্যাশা করি।বেশ সুন্দর করে রথ সাজিয়েছেন।রথযাএা সম্পর্কে আপনার লিখার মাধ্যমে জানতে পারলাম
ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
রথযাত্রা সাজানো দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু। রথযাত্রা সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারলাম। হয়তো এর আগে এই তথ্যগুলো জানা ছিল না। আপু আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রথযাত্রা সাজানোর মুহূর্ত গুলো উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার ক্রিয়েটিভি আমার সব সময় ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রথ সাজিয়েছেন। খুব সুন্দর লাগছে। ফটোগ্রাফিগুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
রথ সাজানো সম্পর্কে আপনার বিবরণ গুলো পড়ে সত্যি আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপনি দারুন ভাবে সৃজনশীল বুদ্ধি দিয়ে রথ সাজিয়েছেন। এত সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য দিদি আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
নিজে ছোট পরিশরে হলেও , রথ সাজিয়েছেন ব্যাপারটা দেখে বেশ ভালো লেগেছে । সৃষ্টিশীল মানুষ আমি ভীষণ পছন্দ করি দিদি । সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে , রথযাত্রা সম্পর্কে যে বিবরণ আপনি দিয়েছেন, তা জেনে ভালো লেগেছে কারণ এই বিষয়গুলো আমার জানা ছিল না ।
শুভেচ্ছা রইল দিদি , এমন সময় বারবার আসুক ,এই কামনাই করি ।
রথ সাজানোর প্রস্তুতি অনেক ভালো লাগলো। জগন্নাথের রথযাত্রার রথ টানা সকলের সৌভাগ্য হয় না। এটি একটি বিশাল পুণ্যের কাজ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
দিদি যদিও আপনার ধর্ম সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নেই, আজকে এই রথযাত্রা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম। এবং আপনি আপনার নিজের বুদ্ধিমত্তা পরিচয় দিয়ে গেছেন। এবং কি আমাদেরকে দেখিয়েছেন রথ শোভাযাত্রা তৈরি করে। এত সুন্দর একটি রথ তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।