রোডের কিছু ফটোগ্রাফি
বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুল্লিাহ ভালো আছি।
বেশ কিছুদিন আগে ঈদের পরে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম যখন বাচ্চাদেরকে নিয়ে শপিংয়ে গিয়েছিলাম। শপিং সেন্টার টি আমাদের বাসা থেকে খুব বেশি দূরে নয়, ট্রেনে গেলে মাত্র তিনটি স্টপ। মাত্র ১৫ মিনিট লাগে। আর বাসে প্রায় ৪০ মিনিটের মতো সময় লাগে, কারণ বাস অনেক ঘুরে ঘুরে যায়।বাসে গেলে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। তারপরও বাসে গেলে বেশ ভালোই লাগে।শহরের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে চলতে থাকে, অনেক কিছু দেখতে পাওয়া যায়। আর ট্রেন খুব দ্রুত চলে তাই কোন কিছু ভালোভাবে দেখা যায়না।যাইহোক যথাসময়ে আমাদের বাস চলে এলো। বাসে উঠে পড়লাম। বাসটি ছিল দোতলা বাস। মেয়েরা দ্রুত উঠে গেল দোতলায়।দোতলা বাস তারা খুব পছন্দ করে। আর সবকিছু অনেক সুন্দরভাবে উপভোগ করা যায়। আজকে আপনাদের মাঝে আমাদের উপভোগ করা ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
আসলে একটি শহরের রাস্তাঘাট ও তার আশপাশের পরিবেশ দেখেই বোঝা যায় শহরটি কত গোছানো বা উন্নত। এ দেশের রাস্তাঘাট খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখে।রাস্তার পাশে যে ঘাসগুলো থাকে সেগুলো অনেক সুন্দর করে কেটে রাখে যা পরিবেশের সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি করে। আর রাস্তায় কোন নোংরা আবর্জনা, পলিথিন ফেলা একেবারেই নিষিদ্ধ। এমন কি থুতু, কাশি এগুলো কেউ ফেলে না।ফেললে তাকে অবশ্যই জরিমানা দিতে হবে।সবাই নিয়ম-শৃঙ্খলা মেনে চলে। এ কারণেই এ দেশের রাস্তা ঘাট দেখতে এত সুন্দর,পরিপাটি। যাইহোক দোতলায় বসে আমারও খুব উপকার হলো।অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো নিতে পেরেছি।তাহলে চলুন ফটোগ্রাফি গুলো এবার উপভোগ করা যাক।
কিছুটা পথ শহরের মধ্য দিয়ে চলছিল।এরপর ধীরে ধীরে মেইন রোডে উঠে যায়।
একটি কবরস্থান দেখতে পাচ্ছেন। এটি খ্রিস্টানদের একটি কবরস্থান।
দেখুন কত সুন্দর লাগছে রাস্তাটি। পাশের ঘাস গুলো সুন্দর করে কেটে রেখেছে। এদেশে কিন্তু প্রচুর গাছপালা, এ কারণে অতটা গরম হয় না বাংলাদেশের মত।শহরের মধ্যে রাস্তার পাশে অথবা মেইন রোডে অনেক বড় বড় বৃক্ষ দেখা যায়।
এয়ারপোর্ট এর পাশ দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম। দেখুন কত গাড়ি পার্ক করা রয়েছে সেখানে।
দেখুন ফুলে ফুলে সাদা হয়ে রয়েছে গাছটি। দেখতে কত চমৎকার লাগছে।
এয়ারপোর্টের ভেতর দিয়ে যখন বাসটি যাচ্ছিল। দেখুন উপরে কিন্তু ছাদ।
যে বাসে করে আমরা গিয়েছিলাম সেই বাস এটি।দেখুন মাত্র ১৫ মিনিটের রাস্তা। ঘুরে ঘুরে কোথায় থেকে কোথায় নিয়ে অবশেষে ৪০ মিনিট পরে এনে দিল আমাদেরকে গন্তব্যস্থলে।
আজ তাহলে এতটুকুই, আশা করছি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 15 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
[

বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ কিছু অসাধারণ রোডের ফটোগ্রাফি মোবাইলে ধারণ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে। বিশেষ করে কবরস্থানের ফটোগ্রাফি ও এয়ারপোর্ট এর পাশে গাড়ি পার্ক এর ফটোগ্রাফি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি নিচে বর্ণনা দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
রাস্তার খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি।খুব সুন্দর এবং পরিস্কার পরিছন্ন রাস্তা। আমাদের দেশের রাস্তা গুলি যদি এমন হতো। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর রাস্তার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
একদম খাঁটি কথা বলছেন আপু, সত্যি দৃশ্যগুলো দারুণ ছিলো এবং দেখেই বুঝা যাচ্ছে শহরটা কত সুন্দর, গোছানো এবং উন্নত। আমার কাছে বাসে জার্নিটা বেশী ভালো লাগে, চারপাশের দৃশ্যাবলী সুন্দরভাবে উপভোগ করা যায় বলে। ধন্যবাদ
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ কয়েকটি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আজকে আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো ছিল রোডের ফটোগ্রাফি। কি আর বলবো আপু আপনি তো অসাধারণ ফটোগ্রাফি করতে পারেন যা আপনার পোস্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে। আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে যে রাস্তার পাশে যে বাড়িগুলো তৈরি করা আছে দেখতে তো অসম্ভব সুন্দর লাগছে। সাথে যখন এয়ারপোর্টের পাশে দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন আবার একটি ফটোগ্রাফি করে নিলেন এবং অনেক গাড়ি এয়ারপোর্টে পার্কিং করা আছে বিষয়টা বেশ ভালো লাগলো দেখে। অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন আপু শহর টা দেখলেই বোঝা যায় কতটা সুন্দর সাজানো গোছানো। মনে কোন শিল্পীর হাতের ছোয়ায় আঁকা। আমাদের দেশে তো রাস্তার পাশে গাছপালা এখন নেই বললেই চলে কিন্তু ওখানে দেখছি ব্যতিক্রম। বেশ সুন্দর লাগছে ফটোগ্রাফি গুলো। চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো আপু। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
এমন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাস্তাঘাট দেখলে আসলেই খুব ভালো লাগে। তাছাড়া রাস্তার দুই পাশে কতো গাছপালা রয়েছে। বিশ্বের সব দেশের মানুষ গাছপালার গুরুত্ব বুঝলেও, আমাদের দেশের মানুষজন গাছপালার গুরুত্ব বুঝে না। যাইহোক বাসের দোতলায় বসে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছেন আপু। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বাসে ঘোরাঘুরির মজাই আলাদা। ঘুরতে গেলে যদি কিছু দেখতেই না পারি তাহলে ঘোরাঘুরি করে কোনো লাভ নেই। তাছাড়া দোতালা বাসের উপরে বসলে অনেক কিছু দেখা যায় সেজন্যই আপনার মেয়েরা দোতলা বাস পছন্দ করে। ঠিক বলেছেন আপু একটি শহরে রাস্তাঘাট ও আশেপাশের পরিবেশ দেখলেই বোঝা যায় সেই শহর কতটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। আপু বিদেশেই সম্ভব এভাবে রাস্তাঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। আমাদের দেশে তো ঘরের ভিতরেই পরিষ্কার থাকে আর সেই জায়গায় রাস্তা ঘাট। রাস্তার পাশে প্রচুর গাছপালা রয়েছে আর এভাবে যদি গাছপালায় ঘেরা থাকে তাহলে গরম তো কম লাগবেই। প্রতিটা রাস্তার ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে। সময় বেশি লাগলেও বাসে করে গিয়েছেন বলেই এত চমৎকার সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে পেরেছেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
যেহেতু বাস ঘুরে ঘুরে শহরের বিভিন্ন জায়গা দিয়ে যাচ্ছিল তাই তো সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করতে পেরেছিলেন আপু। গাছটি দেখে অনেক ভালো লাগলো। সাদা ফুলে ফুলে একেবারে ভরে আছে। আর রাস্তাঘাট এত স্বচ্ছ আর পরিষ্কার দেখে খুবই ভালো লেগেছে আপু। বোঝাই যাচ্ছে আপনি এবং আপনার মেয়েরা জার্নিটা অনেক উপভোগ করেছেন। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।