On the way to Bandarban - ফটোগ্রাফি #৪
হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আজ চলে এলাম বান্দরবান ফটোগ্রাফির চতুর্থ পর্ব নিয়ে। আজ বান্দরবানের কিছু ভিন্ন ভিন্ন রূপের ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। কতই না বিচিত্র আমাদের এই দেশ। প্রত্যেকটি জায়গার জীবন ও বৈচিত্র ভিন্ন ভিন্ন। মানুষ তার মৌলিক চাহিদা খাদ্য সংগ্রহের জন্য কতই না পরিশ্রম করে থাকে। বান্দরবনে গিয়ে একটি বিষয় দেখেছি, সেখানকার মানুষ প্রচুর পরিশ্রমী। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে সব বয়সী মেয়েরাও নিজের কাজে ব্যস্ত।
সেখানে গিয়ে মোটা মানুষ চোখে পড়েনি। তারা অর্গানিক খাবার খায়। পাহাড়ে চাষ করা ফসল একেবারেই ফ্রেশ হয়ে থাকে। ওখানকার এক চাচার সাথে গল্প করতে করতে শুনলাম ওখানে পাহাড়ের ঢালে যে ধান চাষ করা হয় ওইগুলো রোপন করার পর তেমন পরিচর্যা করা হয় না বললেই চলে। পেকে গেলে শুধু কেটে নিয়ে আসতে হয়। এত ফ্রেশ খাদ্য যারা খায় তাদের শরীর ভালো থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক। তারা প্রচুর পরিশ্রম করে খায় বলে তাদের শরীরটাও বেশ স্লিম।
বিভিন্ন রকম পরিবেশ, পরিস্থিতি দেখেছি। বিভিন্ন রকম মানুষের সাথে দেখা হয়েছে, বিভিন্ন সংস্কৃতি দেখে এসেছি। প্রকৃতির নতুন নতুন রূপ দেখেছি প্রত্যেকটা আলাদা আলাদা জায়গায়। এমনই কিছু জায়গা থেকে করে নিয়ে আসা ফটোগ্রাফি গুলোই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব। তাহলে চলুন দেখে নিই আজকের দশটি ফটোগ্রাফি।
বিষয়: পাহাড়ের উপর আঁকাবাঁকা রাস্তার সুন্দর একটি দৃশ্য।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: পাহাড়ের এক পাশ ভেঙ্গে নদীতে পড়েছে। আবারো সজীব হতে শুরু করেছে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২১, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: অসাধারণ একটি সকালের মনোমুগ্ধকর একটি ভিউ।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: যেদিকে তাকাই সবুজে ঢাকা। এমন পথে চলতে ক্লান্তি নেই।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২১, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: চোখ জুড়ানো দৃশ্য। সৌন্দর্যের এমন বিশালতা মন ছুঁয়ে যায়।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: পাকা রাস্তার পাশ দিয়ে জুম চাষীদের যাওয়ার রাস্তা।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: থানচি থেকে ফেরার পথে এমন দৃশ্য চোখে পড়বে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: পাহাড়ি কলা অত্যন্ত মিষ্টি ও সুস্বাদু হয়। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন প্রচুর কলা গাছ।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: স্থানীয় একজন ব্যক্তি তার গরু নিয়ে এসেছেন ফ্রেশ ঘাস খাওয়াতে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: এভাবেই দোকানের জন্য মালামাল নিয়ে আসে তারা।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

পাহাড়ের উপরে আঁকাবাঁকা রাস্তার ফটোগ্রাফিটি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। একই সাথে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফির সাথে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্য বিদ্যমান। সত্যিই আমাদের দেশের প্রকৃতি দেখতে অসাধারণ সুন্দর।
চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে। বান্দরবনের সবুজ প্রকৃতি আর পাহাড় মুগ্ধ হলাম দেখে।এই এলাকার মানুষ ভীষণ পরিশ্রমী তাও জানতে পারলাম।ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার ভাবে ক্যাপচার করেছেন ভাইয়া, ভীষণ ভালো লাগলো। একদিন যাব ইনশা আল্লাহ।
কায়িক পরিশ্রম বেশি করলে এবং অর্গানিক খাবার খেলে শরীর এমনিতেই স্লিম থাকে। আর স্লিম থাকলে শরীরে অসুখ বিসুখ তুলনামূলকভাবে কম ই হয়। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি ভাই। সত্যি বলতে চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। প্রতিটি ফটোগ্রাফি চমৎকারভাবে ক্যাপচার করেছেন। থানচি থেকে ফেরার পথের দৃশ্যের ফটোগ্রাফিটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। এই ফটোগ্রাফিটার দিকে বেশ কিছুক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম। যাইহোক এমন মনোমুগ্ধকর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পাহাড়ি জমিগুলো খুব উর্বর বলতে হয়। কোন সার পরিচর্যা ছাড়াই ধান হয়ে যায়। শুধু রোপন করা লাগে। এইরকম ফ্রেশ খাবার খেলে শরীরে অসুস্থতা বাঁধা কম বাধে। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুণ ছিল ভাই। সত্যি কী সুন্দর দৃশ্য। পাহাড়ি রাস্তা পাহাড় পাহাড়ি কলাগাছ কোন কিছুই বাদ যায়নি। বেশ সুন্দর করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
প্রথম ছবিটা টঙ্কাবতী সুয়ালক সড়কের এটা অনেক বেশি সুন্দর। কলেজে গেলে হাসবেন্ডের সাথে ফিরার সময় প্রায়ই আমরা লামা-বান্দরবান সড়কপথে আসি তখন এই ভিউগুলো বরাবরই মুগ্ধ করে দেয় সারাদিনের ক্লান্তি উবে যায় মুহূর্তেই।
রাস্তা গুলো আসলেই অনেক সুন্দর ছিলো। বান্দরবানের মানুষ গুলোও অনেক সুন্দর।
পার্বত্য তিন জেলা সব গুলোই অনেক সুন্দর। তারা নিরভেজাল প্রাকৃতিক নিঃস্বাস গ্রহন করে। যদিও তাদের জীবনটা একটু কঠিন তবে যা কিছু খায় সব কিছু শত ভাগ পিওর। কাইক শ্রম বেশি করে বিদায় আমাদের মত এত বড় বড় বুড়ি নেই,হা হা হা। ধন্যবাদ।