কয়েকটি পিঠার ফটোগ্রাফি।
from Bangladesh
২৯ অগ্রহায়ন , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১৫ ই ডিসেম্বর ২০২৩ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ শুক্রবার
আ মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
আগে শীতকাল মানেই ঘরে ঘরে শুরু হয় নবান্ন উৎসব শুরু হতো । ঘরে ঘরে নতুন চালের পিঠা তৈরি হতো কিন্তু এখন ঘরে ঘরে পিঠা তেমন বানায় না ,আরাম প্রিয় বাঙালি এত কষ্ট করে পিঠা তৈরি করতে চায় না। এখন প্রায় সব জায়গাতে শীতকাল এলেই পিঠা কিনতে পাওয়া যায়। পিঠা গুলো দেখতে বেশ লাগে। বিভিন্ন রকমের পিঠা দেখা যায় জায়গায় জায়গায় দেখা যায় পিঠা মেলা। আমার কাছে পিঠা বানাতে এবং খেতে বেশ ভালোই লাগে। অনেক দিন আগে বাসার বাহিরে গিয়েছিলাম তখন পিঠা কিনতে যেয়ে বেশ কিছু পিঠার ছবি তুলেছিলাম। সেখান থেকে আপনাদেরকে কিছু ছবি দেখাবো।
এই হচ্ছে পাটিসাপ্টা পিঠা। খেতে বেশ ভালোই লাগে। ভিতরের পুরটা দুধ আর চালের গুঁড়া দিয়ে বানানো হয়। অনেক সময় অনেকে সুজি দিয়ে তৈরি করে। আমি আগে পাটিসাপ্টা পিঠা প্রায় প্রতিদিনে খেতাম। আমাদের ভার্সিটি এর সামনে এক মামা আনতো বেশ মজার ছিল।
এই হচ্ছে কুলি পিঠা। ভিতরের পুরটা নারিকেল এবং গুড় তৈরি করা হয়। তারপর আটার রুটি বানিয়ে ভিতরে পুর দিয়ে তেলে ভাজা হয়। খেতে বেশ ক্রিস্পি এবং মিষ্টি। ভালোই লাগে।
এই হচ্ছে তেলের পিঠা কিংবা পাওয়া পিঠা বলে। আটা এবং গুড় দিয়ে মেখে তারপর তেলে ভাজা হয়। আমার বেশ প্রিয় পিঠা।
এই হচ্ছে নকশী পিঠা।চালের গুরা দিয়ে কাই করে বিভিন্ন রকমের নকশী তৈরি করে খেজুরের কাটা দিয়ে। তারপর তেলে ভেজে রোদে শুকিয়ে আবার তেলে ভাঁজতে হয়।তারপর সিরা দিতে হয়।খেতে বেশ ভালো লাগে যদিও বানানো বেশ কঠিন।
এগুলা হচ্ছে লবঙ্গ পিঠা।খেতে কেমন তা আমি জানি না তবে দেখতে বেশ সুন্দর। খেতে ও মনে মজা হবে।কিভাবে বানানো হয় তা আমার জানা নেই
এই হচ্ছে ঝাল পিঠা।চালের গুরা ও মরিচ, পেয়াজ দিয়ে মেখে তারপর তেলে ভাজতে হয়।খেতে একটু ভিন্ন রকম স্বাদ তবে ভালোই লাগে।
আজ এই অব্দি আবার আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
link | source |
আমার পরিচয়
আমি রাহিমা খাতুন নেভি। আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর B.S .C করেছি। আমার ভালো লাগে নতুন নতুন জিনিস দেখতে এবং শিখতে।আমার বাংলা ব্লগের সাথে সকল নিয়ম কানুন মেনে থাকতে চাই।
ঠিক বলেছেন আপু আগের মতো এখন কেউ আর কষ্ট করে পিঠা বানাতে চায় না। আপনি পিঠার দোকান থেকে বেশ কিছু লোভনীয় পিঠার ফটোগ্রাফি করেছেন। সবগুলো পিঠা দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। ধন্যবাদ আপু কয়েকটি পিঠার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
হুম আপু আগের দিনে মানুষ অনেক পিঠা বানাতো এখন আরাম প্রিয় মানুষ এত কষ্ট করে কাজ করতে চায় না।ধন্যবাদ আপনাকে
শীতের সময় গরম গরম মজার মজার পিঠা খেতে কিন্তু সত্যি খুব ভালো লাগে। অনেক রকমের পিঠার ফটোগ্রাফি দেখে আমার খুবই লোভ লেগে গিয়েছে। এরকম মজার মজার পিতা সবাই একসাথে সব খেতে বেশি ভালো লাগে। লোভ লাগিয়ে দিলেন মজার মজার পিঠার ফটোগ্রাফি দেখিয়ে। ইচ্ছে করছে সব গুলোর থেকে কয়েকটা তুলে নিয়ে টেস্ট করি, খেতে কেমন হয়েছে এটা দেখার জন্য। সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সব পিঠ আমার কাছে গরম গরম ভালো লাগে না কিছু কিছু পরের দিন ঠান্ডা ঠান্ডা খেতে বেশ ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে
শীতকালে চারিদিকে পিঠাপুলির উৎসবের ধুম লেগে যায়।
আপনি বেশ লোভনীয় কিছু পিঠার ফটোগ্রাফি এবং সংক্ষিপ্ত বর্ণনা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
ফটোগ্রাফি গুলা দেখে খুব লোভ হচ্ছে নিশ্চয়ই খুব মজা হয়েছিল খেতে।
আসলেই ভাইয়া চারদিকে পিঠাপুলির ধুম। ভালোই লাগে সাজানো পিঠাগুলো দেখতে।ধন্যবাদ আপনাকে মতামত দেওয়ার জন্য।
পিঠাগুলো বেশ লোভনীয় লাগছে। আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে অনেকগুলো পিঠা সম্পর্কে জানতে পারলাম। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুন হয়েছে এবং উপস্থাপনাটা সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে করেছেন।
পিঠা তো লোভনীয় লাগারই কথা🤣🤣।ধন্যবাদ আপনাকে মতামত দেওয়ার জন্য
চমৎকার কিছু পিঠার ফটোগ্রাফি নিয়ে আজকে আপনি আমাদের মাঝে দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আপনার এই পোস্ট কিন্তু আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটা রেসিপি ফটোগ্রাফি ছিল অনেক সুন্দর। আর ভালো লাগার মত রেসিপি গুলো দেখতে পারলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে।
আমার দেওয়া পিঠার ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে বেশ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে
একদম সত্য কথা বলেছেন বাঙালি আরাম প্রিয় আর আরাম প্রিয় বলেই নিজেরা কোন কিছু তৈরি করে খেতে চায় না বরাবরই তারা সহজ উপায় অবলম্বন করে। আপনি তো দেখছি পিঠা কিনতে গিয়ে দারুণ কিছু পিঠার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো। মজাদার কিছু পিঠার ফটোগ্রাফি দেখে জিভে জল এসে গেল,শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আগে অনেক পিঠা তৈরি করতো ঘরে ঘরে কিন্তু এখন আর তেমন তৈরি করে না।এখন আরাম প্রিয় বাঙালি খেতে মন চাইলে বাহির থেকে কিনে খেয়ে নেয়।ধন্যবাদ আপনাকে
ঠিক বলেছেন আপু। এখন আর কেউ কস্ট করে পিঠা বানাতে চায় না।কেননা পিঠা বানাতে বেশ কস্ট।তা ছাড়া সব ধরনের পিঠা এখন কিনতে পাওয়া যায়।আর নতুন প্রজন্ম পিঠার চেয়ে ফাস্টফুড বেশি পছন্দ করে।তবে আপনার বিভিন্ন পিঠার ফটোগ্রাফি দেখে বেশ ভালো লাগলো। বিভিন্ন ধরনের পিঠার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
এটা ঠিক নতুন প্রজন্ম পিঠার চেয়ে পিজ্জা,বার্গার আরো নানান কিছু খেতে বেশ পছন্দ করে।বেশি পিঠা খেতে মন চাইলে বাহির থেকে কিনে খেয়ে নেয়।ধন্যবাদ
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেনকয়েকটি পিঠার ফটোগ্রাফি। আপনার শেয়ার করা পিঠার ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে পিঠার ফটোগ্রাফি দেখলেই তো খেতে মন চায় আপু। আমার সবথেকে পছন্দের পিঠা হচ্ছে পাটিসাপ্টা পিঠা। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আমার শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার বেশ ভালো লাগছে।আসলেই পাটিসাপটা পিঠা খেতে বেশ ভালোই লাগে।ধন্যবাদ
বাহ্ আপু শীতের সুন্দর সুন্দর পিঠার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ লেগে গেলো। শীতের পিঠা আমার কাছে ভীষণ পছন্দের। এখন শুধু বাড়িতে গিয়ে শীতের পিঠা খাওয়ার অপেক্ষায় আছি। অনেক সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
একটু আকটু লোভ না লাগলে কি চলে😉,লোভ লাগার জন্যই তো ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম