সীতাকুন্ড ইকো-পার্কে ভালোবাসাময় মুহূর্ত ও ঝর্ণার অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি
বান্দরবান ট্যুর শেষ করে যাওয়ার কথা ছিল সেন্টমার্টিন , কিন্তু কোনো একটা কারণে সেখানে না গিয়ে বান্দরবান থেকে চলে যাই সীতাকুন্ড , চট্টগ্রাম।সীতাকুন্ড শহর আমার শৈশবের হাজারো স্মৃতি মাখানো একটি জায়গা , কারণ আমি ছোট থেকে এখানেই বড় হয়েছি। সীতাকুন্ডে ক্লাস ৮ পর্যন্ত পড়াশুনা করি এরপর আব্বুর পোস্টিং হওয়ার কারণে আমরা গ্রামে চলে আসি। যাই হোক , এখানে প্রতিটি জায়গায় আমার স্মৃতি ও মায়া জড়িয়ে আছে আর তাছাও এখানে আমার বড় বোনের বাসা। সেই হিসেব করেই পুরোনো স্মৃতিময় জায়গাটি ভ্রমণ করার জন্য চলে আসলাম সীতাকুন্ড। আর সেখান থেকেই ঘুরতে চলে আসলাম সীতাকুন্ড ইকো-পার্কে।
এই ইকো-পার্কে অনেক জায়গা থেকে পর্যটকরা আসে ঘুরতে। ইকো-পার্কটি অনেক বড় ও ঘন জঙ্গলে আবদ্ধ , কিছুটা ভয়ংকর। যদিও আমি এখানে বেশ কয়েকবার এসেছি। আমার উনি আমার সাথেই এই প্রথম এখানে আসেন ও আমি তাকে সব ঘুরিয়ে দেখায়। সময়টা খুবই ভালো কাটছিলো , এক কথায় ভালোবাসাময় মুহূর্ত। পার্কের ভিতরে ঢুকে কিছুক্ষন চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করি ও এর পর চলে যাই পার্কের ভিতরে থাকা ঝর্ণার কাছে।
পার্কের গেইট থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে এই ঝর্ণাটি। পাহাড় বেয়ে হেটে যাওয়া সম্ভব না বলে পার্কের ভিতরেই রয়েছে সিএনজি , তখন একটি সিএনজি নিয়ে চলে যাই সেই ঝর্ণার কাছে। ঝর্ণার কাছে গেলেও যেন সেখানে যাওয়া হয়নি কারণ আমরা তখন পাহাড়ের অনেক উপরে ,সেখান থেকে ৫০০ সিঁড়ি নিচে সেই ঝর্ণা। আমার এত নিচে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা ছিল না কারণ আমি জানি ৫০০ সিঁড়ি নিচে গিয়ে আবার উপরে উঠছে অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। কিন্তু উনার জন্য আর থাকতে পারলাম না। জোর করে আমাকে সেখানে নিয়ে যাই। আর সত্যি নামনে নামতে আমার পা ব্যাথা হয়ে যাই। এখনো জানিনা কি ভাবে উপরে উঠবো।
সেখানে গিয়েও বেশ ভালোই লেগেছে কারণ মাথার উপর থেকে সুন্দর একটা ঝর্ণা বয়ে চলেছে। এখানে অনেক পর্যটকরা রয়েছে যারা সবাই সবার ছবি তোলা নিয়ে ব্যস্ত। আমরা সেখানে নিজেদের বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করি ও অনেকটা সময় এখানে কাটায়। চারদিকে ঘনজঙ্গল ও পাহাড় মাঝখানে অংশে আমরা রয়েছি। আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে ইকো-পার্কের ঘুরতে যাওয়ার বেশ কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশাকরি আপনাদের আমার আজকের ভ্রমণের অনুভূতি ও ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে।
আপু আপনার পোষ্টটি দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। আমিও একবার গিয়েছিলাম সেখানে।তবে তখন ছোট ছিলাম ক্লাস ফোরে অথবা ফাইভ এ ছিলাম। একেবারে ঝরনা দেখার জন্য পার্কের উপরে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেই ৫০০ সিড়ি নেমে নিচে যাওয়া আর হয়নি। তখন ফ্যামিলিগত ভাবেই স্কুল থেকে সবাই মিলে গিয়েছিলাম। তাই আব্বু আম্মুর, টিচাররা নিচে নামতে দেয়নি। খুব ইচ্ছে ছিল আমাদের কয়েকজন ফ্রেন্ডের, সবাই মিলে একসাথে নিচে গিয়ে ঝরনা দেখব। কিন্তু কি আর করার উপর থেকেই দেখতে হল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু এগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ওহ আচ্ছা তাই নাকি ? আপনিও পরিবারের সাথে যাওয়ার কারণে নিচে যেতে পারেন নি। এটা সত্যি দুঃখ জনক। পরে কখনো গেলে সেই ঝর্ণাটা দেখে আসবেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অত্যান্ত অসাধারণ হয়েছে। আমি অনেক বার গিয়েছিলাম ইকো-পার্কে। পার্কে সৌন্দর্য আমাকে বারবার মুগ্ধ করেছে। আপনার ভ্রমণ নিরাপদ হোক এই আশা ব্যক্ত করি।
আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি শৈশবে কাটানো জায়গায় গিয়ে খুব সুন্দর একটি সময় উপভোগ করেছেন। আপনার প্রিয়জনের সাথে খুব ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। প্রতিটা ছবি খুব চমৎকার হয়েছে। আমার কাছে আপনার মোবাইল হাতের ছবিটি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য।
বাহ আপু খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখছি ।চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড ইকো পার্কে যাওয়া আমার খুবই সখ। অনেকবার চট্টগ্রাম যাওয়া হয়েছে কিন্তু সীতাকুণ্ডে যাওয়া হয়নি। আপনার শৈশবের স্মৃতিবিজড়িত স্থান ভ্রমণ খুবই সুন্দর ছিল। বিশেষ করে প্রিয় মানুষের সাথে কাটানো মুহূর্ত টা অসাধারন হয়ে থাকে। এত সুন্দর একটা মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। জায়গা টা অনেক সুন্দর। আপু বর্তমান প্রয় জনের সাথে সুন্দর একটা মূহুর্ত পার করতেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। এই সময় টি বার বার ফিরে আসুক এই কামনা করি। শুভ কামনা রইল আপু।
আপনাদের ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনাদের দেখেই বুঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। প্রকৃতির সৌন্দর্যের লীলাভূমি সীতাকুণ্ড। আপনার তুলা প্রতিটি ছবি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে নির্দেশ করে৷ আপু আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর জায়গায় ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
বাহ,আপু আপনি দারুণ সময় কাটিয়েছেন তা আপনার প্রত্যেকটি ছবি দেখে বুঝতে পারছি।তবে ঝর্ণাটি খুবই সুন্দর ও অনেক উঁচু হয়তো জলটা ততটা পরিষ্কার নয়।খুবই সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ, ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনার পোষ্টটি দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। আমিও একবার গিয়েছিলাম সেখানে।তবে তখন ছোট ছিলাম ক্লাস ফোরে অথবা ফাইভ এ ছিলাম। একেবারে ঝরনা দেখার জন্য পার্কের উপরে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেই ৫০০ সিড়ি নেমে নিচে যাওয়া আর হয়নি। তখন ফ্যামিলিগত ভাবেই স্কুল থেকে সবাই মিলে গিয়েছিলাম। তাই আব্বু আম্মুর, টিচাররা নিচে নামতে দেয়নি। খুব ইচ্ছে ছিল আমাদের কয়েকজন ফ্রেন্ডের, সবাই মিলে একসাথে নিচে গিয়ে ঝরনা দেখব। কিন্তু কি আর করার উপর থেকেই দেখতে হল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু এগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ওহ আচ্ছা তাই নাকি ? আপনিও পরিবারের সাথে যাওয়ার কারণে নিচে যেতে পারেন নি। এটা সত্যি দুঃখ জনক। পরে কখনো গেলে সেই ঝর্ণাটা দেখে আসবেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অত্যান্ত অসাধারণ হয়েছে। আমি অনেক বার গিয়েছিলাম ইকো-পার্কে। পার্কে সৌন্দর্য আমাকে বারবার মুগ্ধ করেছে। আপনার ভ্রমণ নিরাপদ হোক এই আশা ব্যক্ত করি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি শৈশবে কাটানো জায়গায় গিয়ে খুব সুন্দর একটি সময় উপভোগ করেছেন। আপনার প্রিয়জনের সাথে খুব ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। প্রতিটা ছবি খুব চমৎকার হয়েছে। আমার কাছে আপনার মোবাইল হাতের ছবিটি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
মুহূর্ত গুলোর ছবি অসাধারণ ছিল। সময় টি ভালোই পার করেছেন। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি এমন সময় বারবার ফিরে আসুক আপনার জীবনে। ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বাহ আপু খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখছি ।চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড ইকো পার্কে যাওয়া আমার খুবই সখ। অনেকবার চট্টগ্রাম যাওয়া হয়েছে কিন্তু সীতাকুণ্ডে যাওয়া হয়নি। আপনার শৈশবের স্মৃতিবিজড়িত স্থান ভ্রমণ খুবই সুন্দর ছিল। বিশেষ করে প্রিয় মানুষের সাথে কাটানো মুহূর্ত টা অসাধারন হয়ে থাকে। এত সুন্দর একটা মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। জায়গা টা অনেক সুন্দর। আপু বর্তমান প্রয় জনের সাথে সুন্দর একটা মূহুর্ত পার করতেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। এই সময় টি বার বার ফিরে আসুক এই কামনা করি। শুভ কামনা রইল আপু।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপনাদের ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনাদের দেখেই বুঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। প্রকৃতির সৌন্দর্যের লীলাভূমি সীতাকুণ্ড। আপনার তুলা প্রতিটি ছবি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে নির্দেশ করে৷ আপু আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর জায়গায় ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বাহ,আপু আপনি দারুণ সময় কাটিয়েছেন তা আপনার প্রত্যেকটি ছবি দেখে বুঝতে পারছি।তবে ঝর্ণাটি খুবই সুন্দর ও অনেক উঁচু হয়তো জলটা ততটা পরিষ্কার নয়।খুবই সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ, ধন্যবাদ আপু।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
চট্টগ্রামে থেকেও একবার ও এখনো সীতাকুণ্ড ঘুরা হয়নি।তাই আপনার মাধ্যমে একটু দেখলাম।
দুজনকে একসাথে ভালো লাগলো।
ঘুরে আসবেন এক সময়। অনেক ভালো লাগে আমার। তার মধ্যে ছোট বেলার জায়গা। ধন্যবাদ আপু। ভালো লাগলো মন্তব্য পড়ে।