কয়েকটি রেনডম ফটোগ্রাফি পোস্ট
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর সকল ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন? নিশ্চয় মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করেছি আজকের পোস্ট।
কয়েকটি রেনডম ফটোগ্রাফি পোস্ট
বরাবরের মতো আজও আমি আপনাদের মাঝে এসেছি নতুন একটা পোস্ট নিয়ে। আসলে আজ এসেছি একটা রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে। আসলে অনেক দিন হলো তেমন বাইরে যাওয়া হয় না। তবে আমরা চাইলে ঘরে বসে ও ফটোগ্রাফি করতে পারি। সত্যি বলতে ফোনের গ্যালারিতে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি রয়েছে। আজ সেখান থেকে কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি। সত্যি রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আসলে রেনডম ফটোগ্রাফি এর মাধ্যমে এক সাথে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি দেখা যায়। এগুলো দেখতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। তাহলে চলুন শুরু করি আজকের।
এগুলো হচ্ছে কয়েক ধরনের মাছ। আসলে বেশ কিছু দিন আগে আমি আমাদের পাশের বাজারে গিয়েছিলাম মাছ কেনার জন্য। যদি ও হঠাৎ করেই গিয়েছিলাম। তবে তেমন কোন মাছ ছিল না বলেই চলে। তারপর যেহেতু এসেছি তাই কিছু মাছ নিতেই হবে।যদিও এরা পালা মাছ তেমন খেতে চাই না তবে তেলাপিয়া মাছ ভেজে খেতে অনেক পছন্দ করে। তাই আমি কিছু তেলাপিয়া মাছ কিনে এনেছি।তবে তাজা মাছ গুলো খেতে অনেক ভালো লাগে।
এটি হচ্ছে সাদা মেঘের ভেলা। কয়েক দিন আগে আমরা আমাদের নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম। তখন নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে এমন সাদা মেঘ দেখে অনেক ভালো লেগেছিল তাই ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি। সত্যি সাদা মেঘের এমন ভেলা দেখে অনেক ভালো লাগে।
এটি হয়তো আমরা সবাই চিনি।এগুলো হচ্ছে পায়েস। আসলে যারা মিষ্টি খেতে ভালোবাসে তারা এই পায়েস খেতে ভালোবাসে।আসলে নিজের গরুর দুধ দিয়ে এভাবে পায়েস রান্না করে খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আমি আমার মেয়ের জন্মদিনে এভাবে পায়েস রান্না করেছিলাম সবাই অনেক মজা করে খেয়েছিল। সত্যি মিষ্টি প্রিয় মানুষের জন্য অনেক মজার খাবার।
এটি হয়তো আমাদের সবার হয়তো অনেক প্রিয় জিনিস। আসলে যারা সূর্য পছন্দ করে তারা হয়তো আমার মতো সূর্যকে দেখলেই ফটোগ্রাফি করে নেবে।আসলে বিকেল বেলা সূর্য অস্ত্র যাওয়ার সময় এই ফটোগ্রাফি করেছিলাম। আসলে সূর্য যখন লাল বর্ণ ধারণ করে তখন দেখতে অনেক ভালো লাগে। আমার সামনে পড়লেই আমি ফটোগ্রাফি করে নেই।
এটি হচ্ছে ফুসকা। আমরা সবাই হয়তো ফুচকা পছন্দ করি।আসলে বাজারে গেলে ফুসচা দেখলে খেতে ইচ্ছে করে। তবে বাড়িতে থেকে খেতে ইচ্ছে করলে তখন কি করার থাকে।তাই তো আমি কিছু ফুচকা কিনে রাখি, যখন খেতে ইচ্ছে করে তখন এভাবে বানিয়ে খেয়ে থাকি।আসলে নিজের হাতে তৈরি জিনিস গুলো সব সময় স্বাস্থ্য সম্মত হয়। বেশ মজার খাবার ছিল।
এগুলো হচ্ছে চিকেন মোম ।আসলে বাচ্চাদের চিকেন মোম অনেক পছন্দ। তবে এগুলো বানাতে সময়ের প্রয়োজন।যাইহোক কয়েক দিন আগে আমার ভাজতি এমন চিকেন মোম বানিয়েছিল তাই বাচ্চারা অনেক মজা করে খেয়েছিল। তাই আমি ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি। সত্যি এগুলো অনেক মজার খাবার।
প্রলয়োজনীয় | উপকরণ |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @parul19 |
ডিভাইস | redmi note 12 |
লোকেসন | ফরিদপুর |
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আবার দেখা হবে অন্য কোন ব্লগে অন্য কোন লেখা নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
আমি পারুল। আমার ইউজার নেম@parul19। আমার মাতৃভাষা বাংলা। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি।আমি ফরিদ পুর জেলায় বসবাস করি।আমার দুটি মেয়ে আছে। আমি বাংলাই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসি। আমি নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে ও ঘুরতে পছন্দ করি।এই অপরুপ বাংলার বুকে জন্ম নিয়ে নিজেকে ধন্যবাদ মনে করি।
https://x.com/MimiRimi1683671/status/1937526787132489788?t=I5IfUv7GdsdMK-s2Qkf0xg&s=19
https://x.com/MimiRimi1683671/status/1937504238969720864?t=eDZnc7aNwtRYTpgg6aNOkA&s=19
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
মজার সকল খাবারের ছবি দেখে জিভে জল চলে এসেছে। খাবার গুলো খুবই লোভনীয়। আর চমৎকার ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো উপস্থাপন করেছেন আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে বেশ কয়েকটি এলোমেলো ফটোগ্রাফী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্ৰাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আপনার শেয়ার করা মেঘের ফটোগ্রাফি টি একটু বেশি ভালো লেগেছে।
বেশ ভালো লাগলো আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো রীতিমতো লোভ হচ্ছিল। ফুচকা বেশ ভালোই লাগে খেতে। আর এই ফুচকার ফটোগ্রাফি দেখে তো রীতিমত মুখে জল চলে আসার অবস্থা। বেশ ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি দেখে।
বাহ আপু আপনি তো আজকে দারুন দারুন কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন।আমার কাছে এইরকম এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে।যাইহোক বিশেষ করে আকাশ এবং সূর্যাস্তের ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
লোভনীয় সব খাবারগুলো একসাথে দেখে তো লোভ লেগে গেল আপু। আপনি অনেক সুন্দর করে খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। খাবারের ফটোগ্রাফি করতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে।