টঙের চা
মানুষের শখের শেষ নেই।কেউ শখ পূরন করে শুধুই স্বস্তির উদ্দেশ্যে আবার কেউ স্বস্তির পাশাপাশি টাকা কামানোর উদ্দেশ্যে।গতকাল রাতে ঘুরতে গিয়েছিলাম ঠিক তেমনই এক জায়গায় যা একজনের শখ পূরনের পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম হয়ে উঠেছে।নাম দেয়া হয়েছে টঙের চা।
দিনের বেলা হলে ভালো বুঝতে পারতেন,তবুও নাইট মুড ইউজ করে যতটুকু সম্ভব দেখানোর চেষ্টা করেছি।
আর বাসা থেকে মিনিট দশেকের রাস্তা।গত পরশু এই টঙের চা উদ্বোধন করা হয়।চিন্তা ভাবনা ছিল উদ্বোধনের দিনই যাওয়ার,কিন্তু ব্যস্ততার কারণে যাওয়া হয়নি।সেজন্য গতকাল আর দেরি করিনি।স্কুলে খেলাধুলা করার পর মাঠে কিছুক্ষন আড্ডা দিয়েই ৪ জন বেরিয়ে পড়েছিলাম চা খেতে।আমি এসবের পিছে টাকা খুব একটা খরচ করিনা।তবে কাল কি ভেবে যে সবাইকে বললাম,নিজেও জানিনা।যাইহোক,একটু হাটার পরেই পৌছে গিয়েছিলাম সেখানে।গিয়ে দেখি সামনে আরেক ভাই দাড়িয়ে ছিল।তাকেও সাথে নিয়ে মোট পাচজন ভেতরে গিয়েছিলাম।
চা পরে,আগে পুরো জায়গাটা ভালোভাবে দেখি।একটা পুকুরের একপাশ জুড়ে ছনের চাল দিয়ে বাশ আর কাঠের উপর তৈরি করা হয়েছে জায়গাটি।প্রতিটা ঘরে দুইটি করে ফ্যান, কিছু গাছ লটকানো ছিল। আর সাথে ছিল ঝারবাতি লাইট।মানে দেখতে বেশ ভালোই লাগছিল।দেখা শেষ হলে মেনুকার্ড নিয়ে বসেছিলাম।তাতে দেখলাম সর্বনিম্ন ৭ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৪৯ টাকার চা পাওয়া যাবে।ওতো আইটেমের মাঝে ভাবাভাবি না করে মালাই চা-র অর্ডার দিয়েছিলাম।কিছুক্ষণ গল্প করতে করতেই চা চলে এসেছিল।
ওখানে যারা উদ্দ্যোক্তা এবং কর্মচারী ছিল তারা সবাই এসব কাজে নতুন।পুর্বের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিলনা।সেজন্য চায়ে চিনির পরিমাণটা বুঝতে পারেনি হয়তো।তবে দ্বিতীয়বার চিনি দিয়ে নেওয়ার পর অস্থির লাগছিল চা-টি।
ওখানে কিছুক্ষণ কাটানোর পর কাউন্টারে গিয়ে শুনলাম বিল হয়েছে ৯৫ টাকা।তারপর বিল পরিশোধ করে বড় ভাইটাকে বিদায় দেয়ার পর চারজন মিলে চাঁদের আলোয় বাড়ি ফিরে এসেছিলাম।
cc,@farhantanvir
shot on, oppo f19 pro
location
date.16/09/21
খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি ও টং এর চা খাওয়া দারুন অভিজ্ঞতা আলোচনা করেছেন। এ রকম একটা মূহর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
স্বাগতম❤️
আপনাদের চায়ের আড্ডা হেব্বি মজার ছিল। অনেক সুন্দর একটা সময় উপভোগ করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফ গুলো আকর্ষণীয় ছিল। জায়গাটা খুব সুন্দর অনেক মিচ করছি। আর আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া
ভালোবাসা নিয়েন 💙
খুব আনন্ধঘন মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন আপনি। টঙের সৌন্দর্য রাতেও খুব ভালো ক্যাপচার করেছেন।চা এবং চাঁদের ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে ভাই।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই❤️
পুকুরে মধ্যে বাঁশ দিয়ে অনেক সুন্দর পরিবেশ করেছেন দেখছি। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। ইনশাআল্লাহ জায়গাটিতে ঘুরতে যাবো।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ❤️
মাঝে মধ্যে এরকম সময় কাটানো ভালো। করোনার সময়ে ঘরে অবদ্ধ হয়ে জীবন সত্যিই দুর্বিষহ। খুব ভালো লেগেছে টঙের চা নামটি।
আর ভাই ওটাউদ্ভোদন নয় ভাই ওটা উদ্বোধন হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা,,এমনভাবেই পাশে থাকিয়েন সবসময়💙