বন্ধুরা আমার বাংলা ব্লগের পোস্ট করা আমাদের দৈনন্দিন একটি কাজ। আর সে কাজের ধারাবাহিকতায় আজকে আবার নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে গেলাম। আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লাগবে।
ছবি নাম্বারঃ এক
বরিশাল সদরে চৌমাথা নামক একটা জায়গা আছে, এই জায়গায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহান আরা বেগম পার্কটি অবস্থিত। ০৮.১২.২০২২ ইং তারিখে এই পার্কটি উদ্বোধন করা হয়। পার্কটির নামকরন করা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহান আরা বেগম এর নামে, যিনি বর্তমান বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবত সাদিক আব্দুল্লাহ এর মা ছিলেন।
ছবি নাম্বারঃ দুই
এই পার্কটি সবার জন্য উন্মুক্ত। এখানে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের খেলার জন্য বেশ কয়েকটি আইটেম আছে। যেখানে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বিনা পয়সায় রাইড করতে পারে। সম্ভবত প্রতিদিন বিকেল বেলা পার্কটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় এবং চলে রাত দশটায় এগারোটা পর্যন্ত।
ছবি নাম্বারঃ তিন
পার্কটি মোটামুটি ভালোই বড় এবং ভিতরে পরিবেশটা ও অনেক সুন্দর। উন্মুক্ত পার্কগুলি সাধারণত যেমন হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহান আরা বেগম পার্কটি কিন্তু তেমন না। এখানে অনেক গাছ এবং বিভিন্ন ফুলগাছ এর সমন্বয়ে পার্কটি সৌন্দর্যময় করে তোলা হয়েছে।
ছবি নাম্বারঃ চার
পার্কটি অনেক পরিচ্ছন্ন এবং দর্শনার্থীদের বসার জন্য সুন্দর ব্যবস্থা হয়েছে। এই পার্কের সবচেয়ে বড় আর্কষন হচ্ছে একটি পানির ফোয়ারা, যা পার্কটিকে অনেক বেশি সৌন্দর্যমন্ডিত করে তুলেছে।
ছবি নাম্বারঃ পাঁচ
আমরা যারা দৈনন্দিন কাজের চাপে হাঁপিয়ে উঠদের জন্য এই পার্কটি হতে পারে একটু স্বস্তির নিশ্বাস। আপনি চাইলে কিছু ভালো মুহূর্ত কাঁটানোর জন্য এই পার্কটিতে আসতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
ছবি নাম্বারঃ ছয়
বন্ধুরা এই ছিলো আমার আজকের পোস্ট। জানিনা কেমন লিখতে পেরেছি। তবে আশা করছি আপনাদের ভালো লেগেছে। আপনাদের অতি মুল্যবান সময় নষ্ট করে আমার পোস্টটি ভিজিট করার জন্য সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
পোস্টের সাথে সম্পর্কিত যা যাঃ |
ডিভাইস | Techo provoir 4 |
ক্যামেরা | 13MQUAD |
ক্যামেরায় | @azizulmiah |
লোকেশন | বরিশাল |

আমি আজিজুল মিয়াঁ, আমার গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর। আমি জগ্ননাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে একটি প্রাইভেট কোম্পানীতে ম্যানেজার পদে কর্মরত আছি। লিখতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি ছোট বেলা থেকেই কম-বেশি লেখা-লেখি করতাম। লেখা-লেখির পাশা-পাশি আমি ঘুরতে এবং খেলা-ধুলা করতে অনেক পছন্দ করি। সময় পেলেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘুরতে বের হই। অতিরিক্ত কথা বলা এবং মিথ্যা কথা বলা আমি সবচেয়ে বেশি অপছন্দ করি।




মুক্তিযুদ্ধা পার্কে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তের সময় গুলো সত্যিই বেশ সুন্দর করে অতিবাহিত করেছেন। আর ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো ছিল পোস্টটি পড়ে আমার কাছে ভালো লাগলো। পোস্টের মাধ্যমে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
ধন্যবাদ আজিম ভাই সুন্দর একটি কমেন্টস করে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য।