"শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়িতে সেলিনা সাথী আপুর সাথে সাক্ষাৎ"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১৫ ই নভেম্বর, বুধবার, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। গতকালকে হঠাৎ করেই আমার বাংলা ব্লগের সদস্য আমাদের কবি আপু হিসেবে পরিচিত সেলিনা সাথী আপুর সাথে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলাম আমি, সুমন ভাইয়ের বন্ধু @ashikur50, আমার বন্ধু @rahul40 ও @kazi-raihan। সেলিনা সাথী আপু কুষ্টিয়া থেকে কুঠিবাড়ি আসবে বলে সুমন ভাইয়ের থেকে বন্ধু রাহুল আর আশিকুর ভাইয়ের ফোন নাম্বার নিয়ে তাদের সাথে কথা বলেছিলো। তারপর বন্ধু রাহুল আমাকে ফোন করে বললো যে, সেলিনা সাথে আপু কুষ্টিয়াতে কুটি বাড়িতে আসবে তাই আমাদেরকে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য যেতে হবে। এর আগে অবশ্য ঢাকার মেসে থাকা অবস্থায় আমার বাংলা ব্লগের এডমিন ও মডারেটরদের ভাইদের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছিলো। আর এবারে আমার বাংলা ব্লগের @selinasathi1 আপুর সাথে সাক্ষাৎ করতে পেরে অনেক ভালো লাগছিলো। সেলিনা সাথী আপুর সাথে রবীন্দ্র কুঠিবাড়িতে কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলো এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
আমরা চারজন বেশ তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে তিনটা বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়ি শিলাইদহের কুঠিবাড়ির উদ্দেশ্যে। তারপর কুমারখালীতে গিয়ে একটি ফুলের তোরা কিনি সেলিনা সাথী আপুকে বরণ করার জন্য। তারপর আমরা কুমারখালী থেকে শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে চলে আসি। আমরা রবীন্দ্র কুঠিবাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেলিনা সাথী আপুকে ফোন করলে আপু জানায় যে, কয়েক মিনিটের ভিতরে তারাও শিলাইদহে কুঠিবাড়িতে চলে আসবে। তারপর কিছু সময় পর আপু ফোন দিলে আমরা পিছনের গেটে গিয়ে সবার সাথে সাক্ষাৎ করি এবং সবার সাথেই পরিচিত হই।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
সবার সাথে পরিচিত হওয়ার পরে আমরা কুঠিবাড়ির মেইন গেটের দিকে এগোতে থাকলাম। তারপর কুঠিবাড়ি মেন গেট এসে ছেলেরা সাথে আপুকে ফুলের তোড়া দিয়ে সম্মান জানালাম। এখান থেকে বেশ কয়েকটি ছবি উঠিয়ে রাখলাম যাতে এই ছবিগুলো স্মৃতি হয়ে থাকে আমাদের জন্য। তারপর ভেতরে প্রবেশের জন্য আমি টিকিট কাটতে গেলে সেলিনা সাথে আপু আমাকে জানায় যে, তাদের এক ভাইয়ের পরিচিত কেউ এখানে চাকরি করে তাই আমাদের জন্য টিকিট কাটতে হবে না।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
তারপর সেই পরিচিত ভাইয়ের মাধ্যমে আমরা বিনা টিকিটে ভেতরে ঢোকার সুযোগ পেলাম। এভাবে যে হঠাৎ করে কবি আপুর সাথে আমাদের দেখা হয়ে যাবে আসলে কল্পনাতেও ভাবিনি। আমরা চারজন আপুর সাথে সাক্ষাৎ করতে পেরে যতটা খুশি আপু ঠিক ততটাই খুশি আমাদের সাথে সাক্ষাত করতে পেরে। সবাই সবার সাথে গল্পের মাধ্যমে আস্তে আস্তে ভেতরের দিকে প্রবেশ করতে থাকলাম।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
কুঠিবাড়ির গেটের ভেতরে প্রবেশের পর আমরা গল্প করতে করতে চলে গেলাম পুকুর ঘাটে। এমন সুন্দর মনোরম পরিবেশে সবাই মিলে বসে একসাথে আড্ডার গল্প করার মজাই আলাদা। তারপর আমাদের সোহাগ ভাই এডমিন সুমন ভাইয়ের কাছে ভিডিও কলে ফোন দিলে তার সাথে আমরা সবাই কথা বলি। তারপর সুমন ভাই ভিডিও কলে আমাদের সবাইকে একই প্রেমে রেখে কয়েকটি স্ক্রিনশট নিয়ে রাখে স্মৃতি হিসেবে। সুমন ভাই কে আসলে এই দিনটাতে অনেক বেশি মিস করেছি আমরা সবাই। এমনকি সেলিনা সাথী আপুও বারবার সুমন ভাইকে মিস করার কথা জানাচ্ছিলো।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
তারপর সুমন ভাইয়ের সাথে ভিডিও কলে কথা বলা শেষ হওয়ার পরে। সেলিনা সাথী আপুর সাথে ট্রাভেলে আসা আলমগীর হোসেন হৃদয় ভাইয়ের লেখা একটি কবিতা সেলিনা আপু আর আলমগীর হোসেন হৃদয় ভাইয়ের কন্ঠে শুনলাম। এরকম সুন্দর কবিতা শুনলে আসলে গায়ের কাটা শিহরিত হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। এই কবিতাটা আসলে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
কুঠিবাড়ির পুকুর ঘাটে কবিতা ও আড্ডা দেওয়ার পরেই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিজে আমরা গানের আসরে বসে কিছু সময় গান করবো। তারপর আমরা পুকুর ঘাট থেকে উঠে এসে সবাই মিলে গানের আসরে যোগ দেই। যেহেতু আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়িতে এসেছি তাই রবীন্দ্রনাথের অমর গানগুলোকে গাওয়ার জন্য বেছে নিই। সবাই মিলে বেশ কিছু সময় আমরা গানের আসরে গান গাইলাম।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
তারপর গানের আসর থেকে রবীন্দ্রনাথের স্মৃতি বিজড়িত বিল্ডিং এর ভেতরে প্রবেশ করি। তারপর আমার বন্ধু কাজী রায়হান জানায় যে, ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য এখন তার কুষ্টিয়াতে যেতে হবে। তাই আমাদের সবার থেকে বন্ধু কাজীর রায়হান বিদায় নিয়ে কুষ্টিয়াতে চলে যায়। তারপর আমরা অনেকটা সময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত ছবি এবং তার ব্যবহার্য জিনিসপত্র দেখতে থাকি।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
আমরা কুঠিবাড়ির ভেতর থেকে বেরিয়ে গেটের দিকে চলে আসি। তারপর সেলিনা সাথী আপুর সাথে আসা এক ছোট ভাই আমাদের সামনে সুন্দর নাচ প্রদর্শন করে। তার অসাধারণ ড্যান্স পারফরমেন্স দেখে আমরা সবাই তো মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। সেলিনা সাথী আপুর সাথে আসা একজন বললো যে, ছোট ভাই নাকি সামনের বছরে জি বাংলার ড্যান্স শো অডিশনে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ছোট ভাইয়ের ডান্স দেখার পরে আমরা সবাই মিলিয়ে চলে আসি আলাউদ্দিন নগর।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
কারণ খাওয়া দাওয়া করার জন্য কুঠিবাড়ির আশেপাশে তেমন ভালো কোন হোটেল বা রেস্টুরেন্ট নেই। আলাউদ্দিন নগরের সততা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে এসে ফ্রেশ হয়ে খাবারের টেবিলে বসে গল্প করতে থাকলাম। আমাদের খাবার অর্ডার করার বেশ কিছু সময় পর আমাদের খাবার দিয়ে গেলে আমরা সবাই খাবার খেয়ে নিলাম। তারপর আমাদের খাওয়া-দাওয়া শেষ হওয়ার পরে আপু আমাদেরকে জানায় যে, এখানে আর বেশি সময় দেয়া যাবে না। কারণ তাদের পদ্মা নদী পার হয়ে গন্তব্যে যেতে হবে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
তারপর আমরা খাবারের বিল পেমেন্ট করে আবার নিচের রাস্তায় চলে আসি। তারপর বেশ তাড়াতাড়ি করে একটি অটো ঠিক করা হয় শিলাইদহের নৌকা ঘাটে যাওয়ার জন্য। কারণ সন্ধ্যার পরেই এখানে আর কোন নৌকা চলে না। তারপর সবার সাথে হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে সম্মান জানিয়ে আপুদের কে বিদায় দিলাম। আজকে শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে সেলিনা সাথী আপুর সাথে কাটানো সময় গুলো স্মৃতি হয়ে থাকবে আমাদের জীবনে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৪ ই নভেম্বর ২০২৩
সেলিনা সাথী আপুকে বিদায় দেয়ার পরে আশিকুর রহমান সোহাগ ভাই, আমি আর রাহুল তিনজন মিলে সততা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে একটি সেলফি উঠলাম স্মৃতি করে রাখার জন্য। তারপর আশিকুর রহমান সোহাগ ভাই একটি কাজের জন্য আমাদের থেকে বিদায় নিয়ে কুষ্টিয়াতে গেলে। আমি আর আমার বন্ধু রাহুল দুজন মিলে সেখান থেকে বাড়িতে চলে আসি। তারপর বাড়িতে আসার পরে আজকে সেরিনা আপুর সাথে কাটানো সারাদিনের সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত গুলো সুমন ভাইয়ের কাছে শেয়ার করি।
গতকালকে সেলিনা সাথী আপুর সাথে শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়িতে কাটানো সময় আমাদের সবার জন্যই স্মৃতিময় হয়ে থাকবে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির কারণেই গতকালকে সেলিনা সাথী আপুর সাথে এরকম সুন্দর সময় অতিবাহিত করতে পেরেছিলাম। আমাদের সবার জীবনে এরকম সুন্দর মুহূর্ত ফিরে আসুক অগণিত বার।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon


সব মিলিয়ে খুবই চমৎকার একটি দিন উপভোগ করেছি আমরা।তোমাদেরকে একসাথে দেখতে পেয়ে আমার কাছে খুব আপন মনে হয়েছিল। পুকুর ঘাটে সবার সাথে একসাথে বসে আড্ডা দেওয়া।এরপর গান এর আসরে একসাথে গান গাওয়া।এমনকি একসাথে বসে খাওয়ার মুহূর্তটি আমার কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে।তবে খাওয়ার বিলটা আমাকে দিতে দাওনি বলে, আমি একটু কষ্ট পেয়েছিলাম। পরিশেষে বলবো সবাই মিলে নীলফামারীতে বেড়াতে এসো কেমন।♥♥
হ্যাঁ সেদিনের দিন টা আমাদের সবার জীবনেই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।পুকুর ঘাটে বসে আপনার কবিতা আবৃত্তিটা কিন্তু দুর্দান্ত লেগেছিলো আমার কাছে। অবশ্যই আমরা যখন আপনাদের নীলফামারীতে বেড়াতে যাবো তখন অবশ্যই আপনি খাবারের বিল দিতে পারবেন। অতিথি আপ্যায়নের এমন সুযোগ কেউই হাতছাড়া করতে চায় না। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আসলে দিনটা চমৎকার ছিল। হঠাৎ করে আপু এভাবে এসে মুহূর্তটাকে অনেক আকর্ষণীয় করে দিয়ে গিয়েছে যা স্মরণীয় হয়ে থাকবে জীবনের পাতায়। আমরা অনেক আড্ডা দিয়েছি মুহূর্তগুলো সত্যি দারুন ছিল।
এরকম সুন্দর দিন জীবনে বার বার ফিরে আসুক বন্ধু। সাথী আপুর সাথে কাটানো সময় স্মৃতি হয়ে থাকবে আমাদের জীবনে। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
রাহুল ভাইয়ের পোস্টে পড়েছিলাম আপনাদের দেখা হওয়ার বিষয়টা। দেখে তো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এই বিষয়টা নিয়ে আজকে আপনিও পোস্ট করেছেন দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো দেখে। সবাই মিলে অনেক আনন্দঘন মুহূর্ত কাটিয়েছিলেন দেখে বুঝা যাচ্ছে। আসলে স্মৃতির পাতায় সারা জীবন থেকে যাবে এই ফটোগ্রাফি গুলো। সবার মাঝে মুহূর্তটা ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাই রাহুল একটি পোস্ট করেছিলো। সেদিনের সবাই মিলে অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম যেগুলো আজীবন থেকে যাবে স্মৃতির পাতায়। সুন্দর মতামত প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
খুবই ভালো লাগলো ভাইজান আপুর সাথে পেয়েছেন একসাথে সেলাইদহ ভ্রমণ করেছেন। প্রিয় মুখটা একসাথে দেখতে পেরে বেশ ভালো লেগেছে। যেখানে আমার বাংলা ব্লগের অনেক ইউজার একত্রিত হতে পেরেছেন। সকলের জন্য দোয়া করি।
হ্যাঁ ভাই সেদিনে সাথী আপুকে পেয়ে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম আমরা সবাই। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
বাহ আপনার তো বেশ অসাধারণ সময় অতিবাহিত করেছেন ভাই শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়িতে সেলিনা সাথী আপুর সাথে সময় অতিবাহিত করে। আসলে আমার বাংলা ব্লগ এর সদস্যরা সব সময় এমনিতেই পরিবারের মত যদি কখনো কারো সাথে দেখা হয়ে যায় বেশ ভালই আনন্দ লাগে। আপনারা সবাই মিলে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাই আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যরা একটি পরিবারের মতোই। কুষ্টিয়ার রবীন্দ্র কুঠিবাড়িতে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। সুন্দর মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আমাদের কমিউনিটির সাথে যারা যুক্ত আছে সবাই একটা পরিবারের মত । আপনি সেলিনা সাথী আপুর সাথে সাক্ষাত করেছেন হয়তো বাড়ি থাকলে আমিও সাক্ষাত করতে পারতাম। রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়িতে দারুন একটা মুহূর্ত পার করেছেন খুবই ভালো লাগলো। উপস্থিত না থাকতে পারলেও দেখেই অনেক ভালো লেগেছে।
হ্যাঁ বন্ধু আমাদের কমিউনিটির সাথে যারা যুক্ত আছে তারা একটি পরিবারের ন্যায়। বন্ধু তুমি থাকলে বেশ মজা হতো। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।
শেষ পর্যন্ত থাকতে পারলে আরো বেশি ভালো লাগতো তবে কিছু করার ছিল না কাজের তাগিদে যেতে তো হবেই। তারপরও সময়টুকু দারুন উপভোগ করেছিলাম আমি কখনো চিন্তাই করিনি এভাবে সাথী আপুর সাথে দেখা হয়ে যাবে। আসলে এই দিনটা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
হ্যাঁ বন্ধু তুমি শেষ পর্যন্ত থাকলে আরো অনেক মজা করতে পারতে। যাইহোক যতটুকু সময় তুমি ছিলে ততটুকু সময় অনেক মজা হয়েছিলো। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু আমার পোস্ট পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।