তবে আশ্চর্যের বিষয়ে, আমি লক্ষ্য করে দেখলাম একটা দুইটা নারিকেল নয়। একবারে সবগুলো পড়ে গেছে। এদিকে আমি ফটো তুলতে থাকলাম সে দ্রুত নেমে আসলো। এরপর নারিকেল হাতে ধরে বলল ফটো উঠিয়ে দাও। তারপর সব নারিকেল গুলো ছুলে দিল। নারিকেল ছোলার সময় বলতে থাকলো আমাকে ভিডিও ধারণ করলে না কেন কাজে লাগতো। কারণ ভিডিওর মধ্য থেকেও তো ফটো তোলা যায় এটা আমার মনে ছিল না। সবগুলো নারিকেল ছোলা হয়ে গেলে, চলে গেল সে অনলাইনে কাজ করতে। এদিকে আমি আমার ছোট বোন আর আম্মা ব্যস্ত হয়ে পড়লাম পিঠা তৈরি করার জন্য। আর এভাবেই সুন্দর একটা মুহূর্ত আমাদের অতিবাহিত হয়েছিল ঐদিন।

Camera: Infinix hot 11s-50mp
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমি মোছাঃ সিমরান জারা। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সদস্য সুমন জিরো নাইন এর পরিবার। আমার বাসা গাংনী মেহেরপুর। আমি একজন গৃহিণী। আমি ফটোগ্রাফি, রেসিপি পাশাপাশি ব্লগ করতে বেশি পছন্দ করে থাকি। এছাড় বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে ভালো লাগে। আমি এসএসসি পাশ করেছি। গাংনী ডিগ্রী কলেজে অধ্যায়ণরত রয়েছি।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
নারিকেল পাড়া নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপু। একজন নারিকেল পাড়ছে আর একজন ছবি তুলছে। কি সুন্দর দৃশ্য। আপনাদের দুজনের জন্যই শুভ কামনা। পোস্টের প্রতিটি ছবি অনেক সুন্দর হয়েছে। নারিকেল গাছ থেকে পাড়ানো অনেক কষ্টের কজ। কিন্তু সুমন ভাই দারুণ ভাবে সফল হয়ে যোগ্য জামাইয়ের পরিচয় দিয়েছেন!!পোস্টটি শেয়ার করে সুমন ভাইয়ের নারিকেল পাড়ার এই লুকায়িত গুনটি আমাদের সামনে নিয়ে আসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমরা তো সবাই হাসাহাসি করছিলাম, মনে হচ্ছিল পাগলামি
পুরো পোস্ট টি বেশ মন দিয়ে পড়লাম। আপনাদের দুইজনের এমন মিষ্টি মধুর সম্পর্ক দেখে বেশ ভালো লাগলো। ওদিকে ভাইয়ার এমন অভিনব আইডিয়া দেখে তো তাজ্জব বনে গেলাম 😂। তবে সেই আইডিয়া আসলেই কাজে দিয়েছে। নইলে জামাই মানুষ বেইজ্জতি তে পরে যেতেন, যেহেতু অনেকেই তাকে দেখছিলো এই কাজ করতে৷
আমার মনে হল তার কনফিডেন্স আছে।
ইদানিং আমার বাংলা ব্লগের বদৌলতে আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজগুলো আমাদের ব্লগে যুক্ত করতে চাই। এটা নিঃসন্দেহে ভালো একটা ব্যাপার। এগুলো থেকে নতুন নতুন আইডিয়া পাওয়া যায়, এই দেখুন তিনি গাছে না উঠেও কতগুলো নাড়িকেল পেরে আনলেন। সত্যিই দারুন একটা কাজ করেছেন। এরপর এই নাড়িকেল দিয়ে আবার সুস্বাদু পিঠা তৈরি হয়ে গেছে।
যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
তা অবশ্য ঠিক বলেছেন। আমি তো ভাবতে পারি নাই সে নারিকেল পাড়তে পারবে।