বেলা শেষের অতৃপ্ততা

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

IMG_0378.jpeg


আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

আজকে আপনাদের সাথে নিজের কিছু কথা শেয়ার করতে এসেছি। যে ব্যাপারগুলো হয়তো মানুষ ভেদে আলাদা রকম হয়, আলাদা ধরনের হয়। কিন্তু হয়তো কিছু কিছু ব্যাপার মিলেও যায় এবং এ ব্যাপারটিও হয়তো আপনাদের সাথে মিলে যেতেও পারে। আমাদের জীবনে আমরা আমাদের চলার জন্য অনেক কিছুই করি, অনেক কিছুই ভাবি। অর্থাৎ বলা চলে যেয বসে কিছুতেই থাকবো না, সবসময় কিছু না কিছু করতে থাকি। এখন মূল ব্যাপারটি হলো, আমরা আসলে যতো কিছুই করি না কেনো, কেনো জানিনা দিন শেষে একটা অতৃপ্ততা কোথাও না কোথাও থেকে যায়। অর্থাৎ বলা চলে যে, বেলা শেষে আমরা যেনো একলা পথিক হয়ে ঘুরে বেড়াই, এতো এতো মানুষের ভিড়েও।

অর্থাৎ অনেকটা মনে হয় আমাদের জীবন যেনো কোনো একটি গোলক ধাঁধায় আটকে গিয়েছে। অর্থাৎ আমরা অনেক বের হওয়ার চেষ্টা করছি সেই জায়গাটি থেকে। কিন্তু কোনো ভাবেই যেনো বের হতে পারছি না। আসলে সবকিছু থেকেও যেনো কোনো কিছু নেই। আর এই ফিলিংস কিংবা এই অনুভূতিটা যে কতোটা বাজে, সেটা যার হয় সে বুঝতে পারবে। কারণ আপনি সারাক্ষণ কষ্ট করলেন একটা সুন্দর জীবনের জন্য। কিন্তু দিন শেষ মনে হলো আপনার জীবন বৃথা।

এই অনুভূতি থেকে বের হয়ে আসার কোনো ওয়ে কিংবা কোনো পন্থা আছে কিনা আমি জানিনা। কিন্তু এই অনুভূতিটি যে ফিল করতে পারে, তার আসলে অনেক বেশি কষ্ট হয় কারণ জীবনে আনন্দ, সুখ, ভালো বোধ এসবের প্রয়োজনীয়তা সবকিছুর চেয়েও অনেক বেশি এবং আমরা কিন্তু শুধুমাত্র ভালো থাকার জন্যই জীবনে এতো বেশি কষ্ট করি। তাই বেলা শেষে যখন অতৃপ্ততার কথা চলে আসে তখন যেনো সবকিছুই নিছক বিরক্তিকর একটা পর্যায়ে মনে হয়। যেটা আমরা মুখ বুঁজে সহ্য করছি। তাই এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারলেই যেনো আমরা হাঁফ ছেড়ে বাঁচতে পারবো এবং এসব থেকে বেরিয়ে আসার একটা পন্থা আমার কাছে যেটা মনে হয়। সেটা হলো প্রিয় মানুষদের সাথে নিজের ফিলিংস গুলো শেয়ার করা।

ABB.gif