এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি 🌼🌼
HELLO ▶
Everyone
কেমন আছেন সবাই ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন ৷ প্রত্যাশা করি সবসময় যেন ভালো থাকেন ৷ আজ আমি এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলছি ,, তাহলে চলো শুরু করা যাক ৷
সাধারনত এই পোকাটির নাম হলো ড্রাগনফ্লাই পোকা আর এই পোকাটি হলো পরিবেশের বন্ধু সাথে অনেক উপকারি একটি পোকা ৷ এই পোকা গুলো আগে অনেক দেখলাম খোলা আকাশে মাঝে মাঝে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াতো এবং ছোট ডালপাালায় বসে থাকতো ৷
যখন আমরা অনেক ছোট ছিলাম এই পোকা গুলোকে দেখে পিছনে পিছনে ছুটে যেতাম এবং কি যেই পোকা গুলো বসে থাকে সেগুলোকে ধরার জন্য ধীরে ধীরে পোকার কাছে যেতাম ৷ কিন্তু অনেক সময় ধরতে পারতাম আবার অনেক সময় ধরতে পারতাম না ৷
যাই হোক এই ড্রাগনফ্লাই পোকা গুলো অনেক প্রজাতির রয়েছে আর একেক প্রজাতির একেক সৌন্দর্যতা রয়েছে যেগুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে ৷ তবে এই পোকা গুলো মিষ্টি জলাশয়ের আশেপাশে থাকে এবং পরিষ্কার জায়গায় এদের বসবাস দেখা যায় ৷
তবে এরা অন্যান্য ছোট ছোট প্রানীদের শিকার করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে থাকে ৷ তারপর এই পোকা গুলো কৃষকের পরম বন্ধু যেমন, কৃষকের ফসলের বিষাক্ত পোঁকা গুলো এই ড্রাগনফ্লাই পোকা গুলো খেয়ে ফেলে যার কারণে বিষাক্ত পোঁকা থেকে ফসল গুলো খুব সহজেই বেঁচে যেতে পারে ৷
যাই আজকে সকাল বেলা জঙ্গলের পাশ দিয়ে হেঁটে যেতে এই ড্রাগনফ্লাই পোকাটির ছবি আমি আমার ফোনে ক্যামেরা বন্দি করতে সক্ষম হয়েছি ৷
এই ফুলের নাম হলো লজ্জাবতী ফুল ৷ আর এই ফুল গুলো শীতের সময়ে শীতের সকালে বেশি দেখা যায় তবে বর্ষাকালেও মাঝে মাঝে দেখতে পাওয়া যায় আবার অনেক সময় সারাবছরও দেখতে পাওয়া যায় ৷ তবে বিশেষ করে শীতের সময়ে এদের বেশী দেখতে পাওয়া যায় ৷
তবে এই লজ্জাবতী ফুল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর আর এই ফুল গুলো লতাপাতা দিয়ে চারদিকে বেড়ে উঠে এবং এদের লতাপাতায় ছোট ছোট কাটা রয়েছে যেগুলো খুব সহজেই হাতে বেঁধে যাতে পারে ৷
ফুল গুলো পুরো সকাল বেলা মেলে উঠবে তারপর বিকেলের পর থেকে আবার নিতেজ হয়ে যাবে ৷ তবে মজার বিষয় হলো যে যখনি এই ফুলের পাতা গুলো কে হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন ঠিক তখনি পাতা গুলো মন্জুরে যাবে ৷
ছোট বেলায় থাকতে এই ফুলের গাছ গুলো কে নিয়ে অনেক মজা করছি ৷ যাই হোক সবচেয়ে আকর্ষণীয় করেছে এই লজ্জাবতী ফুল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর যখন প্রতিটি লতাপাতায় ফুল গুলো ফুটবে তখন সেই দৃশ্য টা দেখতে অনেক সুন্দর লাগে ৷
এই লজ্জাবতী ফুলের ছবি গুলো আজকে দুপুর বেলা একটা খোলা মাঠের পাশ থেকে আমার ফোনে ক্যামেরা বন্দি করে নিয়েছি ৷
এটি একটি রজনীগন্ধা ফুল আর এই ফুলের ঘ্রাণ অসাধারণ বলা যায় ৷ তবে এই রজনীগন্ধা ফুল বিশেষ কাজে ব্যবহার করা হয় যেমন , বিয়ে বাড়িতে বা বড় বড় অফিস আদালতে কাউকে বরণ করে নেয় এই রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে ৷
যাই হোক আজকে আমি রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে এই ফুলের দোকানটি কে দেখতে পাই তারপর রজনীগন্ধা ফুলের ফটোগ্রাফি আমার ফোনে ক্যামেরা বন্দি করে নেই ৷
তো বন্ধুরা আজকে এই ছিল আমার এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি ৷ যেগুলো ইতিমধ্যেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম ৷ সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷
শুভ রাত্রি 🤍
বিষয় | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ডিভাইস | Redmi note 13 pro + |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
W3W | https://w3w.co/slotted.inward.quartered |
আমাদের বাড়ির পাশে একটা পরিত্যাক্ত বাড়ি ছিল। সেখানে আমিও আপনার মতো প্রজাপতি ধরার জন্য চেষ্টা করতাম। যদিও কখনো ধরতে পেরেছি বলে মনে পরে না। আপনার লেখা পরে সেই ছোটবেলার স্মৃতি মনে পরে গেলো। সৃষ্টিকর্তা প্রতিটা জীবই কোনো না কোনো প্রয়োজনে বানিয়েছেন।
লজ্জাবতী ফুল আমার কাছে সবসময় ভালো লাগে। আর রজনীগন্ধার কথা কি বলবো। সে তার সুগন্ধ দিয়ে সবাইকে জয় করে রেখেছে। আপনার ফোটোগ্রাফিগুলো আসলেই খুব চমৎকার।
আজকে আপনি কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আমাদের এই সুন্দর পৃথিবীতে কত পোকা ফুল রয়েছে কিছু ফুল পোকামাকড়ের সাথে আমরা পরিচিত আবার অনেক কিছু চোখের সামনে দেখা সত্বেও সেগুলো নাম জানিনা। তবে আছি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ফড়িং এর মত দেখতে পতঙ্গটি নাম জানতে পারলাম। লজ্জাবতী গাছ নিয়ে আমিও ছোটবেলায় খুব মজা করতাম কারণ পাতাগুলোর গায়ে হাত দিলেই পাতাগুলো নুইয়ে পড়তো। আমার বাপের বাড়িতেও লজ্জাবতী ফুলের গাছ ছিল কত বড় হবার পরেও সেই গাছ নিয়ে খেলা করেছি। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে লজ্জাবতী গাছের ফুল দেখতে পেলাম। আসলে কোন জিনিসই সেভাবে কোন দিন গুরুত্ব দিয়ে লেখা হয়ে ওঠেনি। সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।