Better Life with Steem|| The Diary Game||4 Jun 2025||
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে কিছু খাওয়া দাওয়া করি। খাওয়া দাওয়া করে অল্প কিছুক্ষণ ঘরের মধ্যে শুয়ে বসে কাটিয়ে দেই। তারপর কোচিংয়ে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়ে খুব সুন্দরভাবে বাড়ি থেকে বের হই। অল্প কিছু দূরে হাঁটার পরে গাড়ি পেয়ে যাই সে গাড়িতে করে চলে যাই কোচিংয়ের সামনে। তারপর সেখান থেকে চলে যাই কোচিং এর মধ্যে। বিয়ে দেখতে পাই কিছু বন্ধুরা চলে এসেছে লেখাপড়া শুরু করেছে। তো আমিও তাদের সাথে খুব সুন্দর ভাবে লেখাপড়া শুরু করে দেই।
বেশ অনেকটা সময় পরে আমাদের ছুটি দিয়ে দেয়। তারপর যে যার মত কোচিং থেকে বেরিয়ে বাইরের দিকে চলে আসি। অল্প কিছুক্ষণ পরে আমি সেখান থেকে বাড়ির দিকে চলে যাই। বাড়িতে এসে কিছুক্ষণ পরে মামা আমাকে কল দিয়ে ডাকে। একটা কাজের জন্য আবারো রাস্তার দিকে পাঠায়। তো সেই কাজটা সম্পন্ন করে সাথে আমার গাড়ি ছিল তাই বন্ধুদের সাথে কিছুক্ষণ আড্ডা দিতে চলে যাই। তো অল্প কিছুক্ষণ সেখানে গিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই বেশ ভালই লাগে। তারপর আবারো চলে আসি বাড়ির দিকে।
বাড়ির দিকে এসে চলে যায় নানা বাড়িতে গিয়ে দেখতে পাই খালাতো ভাই একটা মুরগির ঘর তৈরি করতেছে। তো বেশ অনেকটা সময় সেখানে বসে বসে তার মুরগির ঘর তৈরি করা দেখি। ও বসে বসে বেশ অনেকটা সময় কথাবার্তা বলি। তারপর সেখান থেকে উঠে বাড়ির দিকে চলে আসি এসে গোসল করার জন্য চলে যাই। গোসল করে খাওয়া দাওয়া করে নেই। তারপর অল্প কিছুক্ষণ বিছানায় শুয়ে থাকি আমি।
বেশ অনেকটা সময় করে আমার ফোনে একটা কল আসে নানা বাড়িতে আসতে বলে। তারপর আমি তৈরি হয়ে বাড়ি থেকে বের হই। দুপুরবেলা বলে দিয়েছিল যে তিনটা বা তিনটা ত্রিশের দিকে পটুয়াখালী যেতে হবে। তো নানা বাড়িতে গিয়ে মামার গাড়ি নিয়ে রওনা হয় পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে। যাওয়ার সময় খুবই তাড়াহুড়ায় গিয়েছিলাম এই জন্য তেমন কোন ছবি তোলা হয় না। সময় কম ছিল তাই খুবই তাড়াতাড়ি যেতে হয়েছে আমাদের। আমি ও আমার খালাতো ভাই দুজনে সেখানে গিয়েছিলাম।তো খুব সুন্দরভাবে কাজ শেষ করে আমরা আবারো বাড়ির দিকে রওনা হই।
বাড়িতে আসতে আসতে আমাদের প্রায় সন্ধ্যা হয়ে যায়। তো আমরা একটা দোকানে গিয়ে মাছের জন্য কিছু ওষুধ ক্রয় করি। বেশ অনেকটা সময় লাগে আমাদের বাড়িতে আসতে সেখান থেকে। আমাদের এলাকা থেকে পটুয়াখালী প্রায় ১০০ কিলো দূরে অবস্থিত। তো বেশ অনেকটা পথ অতিক্রম করে আবারও আমরা বাড়ি চলে আসি। বাড়িতে এসে বেশ কিছুক্ষণ শুয়ে শুয়ে কাটিয়ে দেই আমি। তারপর আম্মুকে বলে কিছু খাবার দিতে আম্মু কিছু খাবার দেয় আমাকে।
খুব সুন্দরভাবে সে খাবারগুলো খেয়ে আবারো বিছানায় শুয়ে থাকি আমি। বেশ অনেকটা সময় পরে বিছানা থেকে উঠে ছাদে গিয়ে বেশ কিছুক্ষণ বসে থাকি। খুব সুন্দর একটা চাঁদ দেখা যায় আকাশে। প্রতিদিন মেঘলা মেঘলা থাকে আজকে কোন মেঘ নেই আকাশে তাই খুব সুন্দর চাঁদটা ফুটে উঠেছে। তারপর বেশ কিছুক্ষণ সেখানেই বসে বসে কাটিয়ে দেয় আর ফোন দেখতে থাকি। একটা সময় পরে আম্মু ডাক দেয় খাবার খেতে খাবার খেতে চলে যায়। খাবার খেয়ে বিছানা গুছিয়ে শুয়ে পড়ি ঘুমানোর জন্য।
আপনি সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে হাটাহাটি করেছেন এরপর পড়াশোনার জন্য কোচিংয়ে চলে গিয়েছেন। কোচিং থেকে বাড়ি ফিরে মুরগির ঘর তৈরি করেছিলেন। আপনাদের বাড়ি থেকে পটুয়াখালী প্রায় ১০০ কিলোমিটার পথ। সবকিছুই আপনি পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। আপনার সারাদিনে কর্মকাণ্ড শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য এত সুন্দর একটি মন্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।