দিদির বাড়িতে বিজয়া করতে গিয়ে কিছু মুহুর্ত

বন্ধুরা,
আশাকরি আপনারা ভালো আছেন ও আপনাদের পুজোর দিন গুলো খুব ভালো কেটেছে।
অনেক মানুষ এই পুজোর জন্য বারে থেকে আশে আমাদের কলকাতার পুজো দেখতে। আবার অনেক মানুষ বাইরে ঘুরতে যায় কারন তারা এই কটাদিন ছুটি পায় পরিবারের সাথে কাটানোর।
আজ আমি আমার দিদির বাড়িতে বিজয়া করতে যাওয়ার মুহুর্ত আপনাদের সাথে ভাগ করে নেব। আমি আমার দিদির কাছ থেকে এই কমিউনিটিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি।
তাই দিদির কাছে আমি খুবই কৃতজ্ঞ। এখন অনেক কিছু শেখার বাকি আছে আমার। সকালে ঠিক করলাম আজ দিদির বাড়িতে বিজয়া করতে যাব তাই সকালে মেয়ের আর্টকে বললাম আমি দিদির বাড়ি যাব ও যদি যেতে চায় তাহলে যেতে পারে।
কারন ও আমাদের কমিউনিটিতে নতুন এসেছে। যদিওর কিছু জানার থাকে ও সেখানে গিয়ে জানতে পারে।
ও যেতে রাজি হলো আমরা একসাথেই গেলাম। প্রথমে অটোতে বিরাটি স্টেশন পৌছলাম তারপর সেখান থেকে হৃদয় পুরের টিকিট কেটে প্লাটফর্মএ দারালাম তারপর ট্রেন এলো ট্রেনে উঠলাম এরপর গিয়ে হৃদয় পুর স্টেশন পৌছলাম।

রেললাইন পারহয়ে হেঁটে দিদিরবাড়ি পৌছলাম তারপর সেখানে গিয়ে আমরা বিজয়ার প্রনাম করলাম।
এরপর কিছুক্ষন বসলাম তারপর শম্পা এলো দিদির বাড়িতে আমরা কাল শম্পার জন্মদিন গেছে আমরা যেহেতু ওকে কাল পাইনি তাই আজ ওকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালাম। এবং ওর জন্য নিয়ে যাওয়া উপহারটি ওকে দিলাম।
এরপর আমাদের কাজ সমন্ধে যা যা জানার ছিল আমরা সবাই সেটা যেনে নিলাম দিদির কাছ থেকে।
সবার আমার মেয়েও আমাদের সাথে গেছিলো।
তারপর দুপুরে আমরা বিরিয়ানি খাই সবাই মিলে। শম্পা আজ আমাদের জন্য বিরিয়ানি নিয়েএসছিলো। আমরা সবাই মিলে একসাথে বসে বিরিয়ানি খেলাম।
শম্পা যেহেতু বিরিয়ানি খায়না তাই ও নিজের জন্য চাউমিন নিয়ে এলো। দিদি আর ও চাউমিন খেল। খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার একটু কাজ নিয়ে আলোচনা করি আমরা।
এরপর বিকেল হলে আমরা বাড়ির দিকে রওনা দেই।
দিদির বাড়ি থেকে আমরা বেড়িয়ে আবার হৃদয় পুর স্টেশন গিয়ে পৌছাই।

সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ বসলাম তারপর ট্রেন এলে সেখান থেকে বিরাটি পৌছলাম। এরপর অটো করে আবার নিজের বাড়িতে পৌছলাম। এই ভাবেই আমি আজকের দিনটা দিদির বাড়িতে কাটালাম।
আজ এখানেই শেষ করলাম আমার লেখা। ভালো থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন।
শুভরাএি।
আশাকরি বিজয়ার পাশাপশি যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে এইবার থেকে সবাই সমান উদ্যোগ নিয়ে কাজ করবে।
সত্যি আজ দিনটা খুব ভালো গেলো।আর দিদির কাছে নতুন নতুন অনেক কিছু শিখলাম কমিউনিটি নিয়ে।আশাকরি দিদি যা শেখালো তা জানো কাজে করে দেখাতে পারি আমি।তবেই দিদির পরিশ্রম টা কাজে লাগবে।
তোমাদের একাগ্রতা এই ভাবেই বজায় থাকে এই কামনা করি, সকলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করে যাও, এবং উদাহরণ দিয়ে দেখিয়ে দাও ভারতীয়রা সবাই সমান নয়, তারাও সফলতার শীর্ষে পৌঁছতে জানে।