The April contest #2 by the sduttaskitchen|Child marriages!
নমস্কার বন্ধুরা। শুভ রাত্রি। আজকে চলে এসেছি আমাদের কমিউনিটিতে আয়োজিত একটি কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য। এবারে যে কনটেস্টে আয়োজিত হয়েছে তার বিষয় বস্তু খুবই প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ। এবারে টপিক হল "বাল্যবিবাহ"। কনটেস্ট এর বিষয়বস্তু দেখামাত্রই ঠিক করে রেখেছিলাম কন্টেস্টে অংশগ্রহণ করব। কারণ এই বিষয়টির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। বাল্যবিবাহ সমাজের পক্ষে কতটা হানিকারক সে সম্পর্কেও আমরা কম-বেশি সকলেই অবগত। তাই এই বিষয় সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত অভিমত আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আজ হাজির হয়েছি।
আমি প্রথমেই ধন্যবাদ জানাবো আমাদের অ্যাডমিন ম্যাডাম @sduttaskitchen কে এত সুন্দর একটি সচেতন মূলক বিষয় নির্বাচন করার জন্য। তারপর কনটেস্টে নিয়ম অনুযায়ী আমি আমাদের এই প্লাটফর্মের তিনজন সদস্যকে এই কনটেস্ট অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। তাড়া হলেন--- @stef1 ম্যাম, @isha.ish ও @solperez কে। আপনাদের কনটেস্ট এর বিষয়টি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনারা আপনাদের চিন্তাভাবনা আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
Do you support early-age marriages? Share your opinion!
এই প্রশ্নের উত্তরে আমি অবশ্যই বলব, না, আমি বাল্যবিবাহ কে সমর্থন করি না। শুধু আমি কেন, যেকোনো যুক্তিবাদী মানুষই এক বাক্যে এটাই বলবে যে সে বাল্যবিবাহ কে কোনো পরিস্থিতিতেই সমর্থন করে না।
আমরা সবাই জানি ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়ে এবং ২১ বছরের কম বয়সি ছেলের বিবাহ হলে তাকে বলা হয় বাল্যবিবাহ। আমাদের দেশে এই যে বয়সটা বেঁধে দেওয়া হয়েছে তার অনেক বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে। একটা বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হওয়ার জন্য একটি মেয়েকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে অবশ্যই প্রস্তুত হতে হয়। আর এই শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য একটি মেয়ের বয়স অবশ্যই ১৮ বছর হওয়া আবশ্যক।
ইতিহাসের পাতা ঘাটলেই আমরা এই বাল্য বিবাহ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারি। যেহেতু ইতিহাস আমার খুব পছন্দের বিষয় তাই ইতিহাসের পাতা থেকেই এই বাল্যবিবাহ সম্পর্কে আমার প্রথম জানা। বাল্যবিবাহের কতটা ভয়ংকর রূপ ছিল তা ইতিহাস পড়েই জেনেছি। আগেকার দিনে যেমন খুব কম বয়সী ছোট্ট ছোট্ট মেয়েদের সাথে অনেক বয়স্ক লোকেদের বিয়ে দেওয়া হতো, এখন হয়তো তেমনটা খুব কম দেখা যায় তবে সেটা যে একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে সেটাও বলা চলে না।
এটা আমার একটা বান্ধবী, যার ১৮ বছরের আগেই বিয়ে হয়েছে |
---|
আমার এই বাল্যবিবাহ সমর্থন না করার কিছু কারণ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি---
☑️খুব কম বয়সে মেয়েদের বিয়ে দিলে নানা রকম শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা যেতে পারে। তারা যেহেতু শারীরিকভাবে পুরোপুরি পরিপক্ক নয় তাই শারীরিক নানারকম সমস্যার সম্মুখীন তাদের হতে হয়।
✅খুব অল্প বয়সে গর্ভবতী হলে অনেক সময় মায়েদের প্রাণ নাশেরও সম্ভাবনা থাকে। অনেক সময় প্রসব যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে অনেক অল্প বয়সে মা মারা যায়।
☑️এছাড়াও অপরিপক্ক গাছ থেকে যেমন ভালো ফলের আশা করা যায় না ঠিক তেমনি অনেক সময় অপরিপক্ক শরীর গঠনের ফলে বাচ্চাদেরও অনেক ধরনের রোগের সম্মুখীন হতে হয়।
✅এছাড়াও একটা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে হলে মানসিকভাবে একটা প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়। তবে ছোট বয়সে বিয়ে দিয়ে দিলে তাদের সেই মানসিক প্রস্তুতি নেওয়ার মতো ক্ষমতা থাকে না।
☑️এছাড়াও যদি শ্বশুর বাড়িতে সেবা শুশ্রূষা না পায় সে ক্ষেত্রে তাকে অনেক দৈহিক পরিশ্রমও করতে হয়। যার ফলে শারীরিক নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।
✅এছাড়াও সবচেয়ে বড় কথা হলো, এত ছোট বয়সে বিয়ে দেওয়ার ফলে তারা শিক্ষা থেকে অনেক ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হয়। আমরা ছোট থেকে একটা কথা জেনেছি যে বাবা শিক্ষিত না হলেও পরিবারে মাকে অবশ্যই কিছুটা শিক্ষিত হতে হয়। কারণ বাচ্চারা বেশিরভাগ সময় তার মায়ের সাথেই সময় কাটায়। তাই মা যদি সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয় তাহলে তার সন্তানও তার কাছ থেকে সেটা আয়ত্ত করার চেষ্টা করে। তবে বাল্যবিবাহের ফলে যেখানে মায়েরাই শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয় সেখানে তারা সন্তানদের সঠিকভাবে শিক্ষা দিতে সমস্যায় পড়েন।
☑️ছোট বয়সে তাদের সমাজ সম্পর্কে সেরকম জ্ঞান থাকেনা, একটা পরিবার পরিচালনা করার জন্য যে মানসিক প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় কিংবা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় তা তাদের থাকে না। যার ফলে তাকে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এটা আমার একটা বান্ধবী দিদি, যার খুব অল্প বয়সে বিয়ে হয়েছে। এখনো বিভিন্ন শারীরিক কারণে সন্তান ধারণে সমস্যা দেখা দিয়েছে |
---|
|
---|
সেই আদিকাল থেকে সমাজে মেয়েদের খুব ছোট চোখে দেখা হয়। সংসারে মেয়ে জন্মানো মানেই যেন কাঁধে অতিরিক্ত বোঝা চেপে যাওয়া। তাই বাবা মায়ের কাছে মেয়ে মানে যেন এক বিরাট বোঝা। যাকে কাঁধ থেকে যত তাড়াতাড়ি নামানো যায় ততোই ভালো।
যুগ বদলেছে, মানুষের ভাবনা চিন্তা কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। তবে একেবারে পরিবর্তন হয়ে যায়নি। এখনো অনেক জায়গায় মেয়েদেরকে খুব খাটো করে রাখা হয়। সংসারে মেয়ে জন্মানো মানে পাপ বলে মনে করে। তাই স্কুলের গণ্ডি পেড়োতে না পেরোতেই তাকে স্বামীর ঘরে পাঠানোর আয়োজন করা হয়। যে কিনা সবেমাত্র তার সমগ্র অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়ে জগৎ টাকে অনুভব করতে শিখেছিল তাকে ঠেলে দেওয়া হয় এক আবদ্ধ জীবনের দিকে।
✅তবে আমার মনে হয় প্রত্যেক বাবা-মাকে এই বিষয়ে আরো বেশি সচেতন হতে হবে। ছেলে হোক কিংবা মেয়ে, সন্তানটি তাদের। তাই তাদের ভালো-মন্দ বোঝার দায়িত্ব বাবা মাকেই নিতে হবে। এই একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে যদি কেউ এটা বলে যে বাবা-মায়ের দায়িত্ব শুধুমাত্র ছেলে সন্তানরাই নিতে পারে তাহলে সেটা খুব বোকার মত কথা হবে। কারণ মেয়েরাও এখন ছেলেদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে চলেছে। এখন তারাও নিজের দায়িত্বের পাশাপাশি বাবা-মায়ের দায়িত্ব নিতে সক্ষম হয়েছে। তাই বাবা মাকেও অবশ্যই তার মেয়ে সন্তানকেও ছেলে সন্তানের সমান মর্যাদা দিতে হবে।
☑️পরিবারের মধ্যে ছেলে সন্তান এবং মেয়ে সন্তানের মধ্যে কোনরকম ভেদাভেদ করা যাবে না। ছেলে সন্তান যদি বড় মাছের টুকরোটা খাওয়ার উপযুক্ত হওয়ায় তাহলে মেয়ে সন্তান কেন নয়! তাই বাবা মাকে সন্তান ছোট থাকতেই ছেলে এবং মেয়ে উভয়েই সমান এটা ভাবতে হবে।
✅ছেলে এবং মেয়ে উভয় সন্তানকেই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। ছেলে সন্তান বড় হয়ে বাবা-মায়ের দায়িত্ব নেবে আর মেয়ে সন্তান বাবা-মায়ের দায়িত্ব নেওয়ার উপযুক্ত নয়, এটা ভাবা বন্ধ করতে হবে। এমন অনেক দৃষ্টান্ত রয়েছে যেখানে ছেলে সন্তানরাই তার বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। তাই উভয় সন্তানকেই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর মত শিক্ষা দিতে হবে।
☑️ছেলে সন্তানের মত মেয়ে সন্তানকেও উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বাবা-মায়ের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য উপযুক্ত হওয়ার মতো সময় দিতে হবে।
✅এছাড়াও বাবা-মাকে মাথায় রাখতে হবে তাদের কন্যা সন্তান বিয়ের জন্য উপযুক্ত কিনা। সে কি বিয়ের মত একটি জটিল বিষয় মানিয়ে নেওয়ার জন্য শারীরিক এবং মানসিকভাবে প্রস্তুত কিনা সেটাও দেখতে হবে।
☑️অনেক কিছুই দেখা যায় এই অল্প বয়সে বিবাহের ফলে তাদের মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা অনেকটাই কম থাকে। যার ফলে কিছু বছর পর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। তাই বাবা মাকে তাদের কন্যা সন্তানকে একটু সময় দিতে হবে যাতে তারা সবকিছু মানিয়ে গুছিয়ে নেবার মত মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে পারে।
✅এছাড়াও যদি বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাহলে যাতে তারা পুনরায় নিজেদের দায়িত্ব নিজেরাই গ্রহণ করতে পারে সেই রকম ভাবে তাদেরকে সু প্রতিষ্ঠিত হওয়ার মন্ত্রণা দিতে হবে।
Child trafficking বা বাচ্চা পাচার একটি জঘন্য ও ভয়াবহ অপরাধমূলক কাজ। এই অপরাধ মূলক কাজ রোধ করার জন্য আমাদের সম্মিলিতভাবে প্রচেষ্টা করতে হবে।
☑️এই কাজ রোধ করার জন্য প্রথমে যেটা দরকার সেটি হল সমাজের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বিভিন্ন রকম প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে সমাজের মানুষের এই বিষয়ে অনেক বেশি সচেতন করতে হবে এছাড়াও স্কুল বা বিদ্যালয় গুলিতে বিভিন্ন রকম কর্মসূচির মাধ্যমে বাচ্চাদের বোঝাতে হবে যাতে তারা কোনরকম অচেনা অজানা মানুষদের কথায় তাদের সাথে না যায়।
✅প্রতিটি দেশেই চাইল্ড ট্রাফিকিং রোধ করার জন্য বিভিন্ন রকমের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। সেই সাথে বিভিন্ন রকম আইন কানুনও রয়েছে। সেই সাথে বাচ্চাদের বিভিন্ন রকমের হেল্পলাইন নাম্বার গুলো শেখাতে হবে যাতে তারা কোন সমস্যায় করলে নিজেদের বাঁচানোর জন্য চেষ্টা করতে পারে।
☑️দেশের আইন কানুন আরো বেশি দৃঢ় করতে হবে যাতে মানুষ এই ধরনের তাদের সাথে যুক্ত হতে কিছুটা হলেও ভীত হয়।
✅বাবা মাকে বাচ্চাদের প্রতি অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। সেই সাথে বাচ্চাদেরকেও এই বিষয়ে ছোট থেকেই অবগত করাতে হবে যাতে তারা কোন অচেনা মানুষের ফাঁদে না পড়ে।
☑️বিভিন্ন রকম হেল্পলাইন নাম্বার মুখস্ত করানোর পাশাপাশি বাবা মায়ের মোবাইল নাম্বারও মুখস্থ করাতে হবে।
|
---|
হ্যাঁ অবশ্যই, শিক্ষা একটা বড় অস্ত্র। যে অস্ত্র দিয়ে সমস্ত অন্ধকারকে দূরীভূত করে আলোর দিশা খুঁজে পাওয়া সম্ভব। তাই সমাজের যত প্রকার ব্যাধি আছে সমস্ত কিছু দূর করার জন্য একমাত্র উপায় হল 'শিক্ষা'। তাইতো বলা হয় "the pen is mightier than the sword"।
✅উপযুক্ত শিক্ষা যেমন ছেলে মেয়ে উভয়কেই বাল্যবিবাহের কুফল গুলো বুঝতে সাহায্য করে ঠিক তেমনি তাদের বাবা মারাও এই বিষয়ে অবগত হতে পারে।
☑️এখন বর্তমানে অনেক স্কুল এবং কলেজে বিভিন্ন রকমের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয় যাতে এই বাল্যবিবাহ সমাজ থেকে দূরীভূত করা যায়। আমার মনে আছে তখন আমি ক্লাস এইটে পড়ি আমাদের বিদ্যালয় থেকেও এই ধরনের এক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছিল। আমরা সকলে বাড়ি থেকে বিভিন্ন রকমের স্লোগান দেওয়া কার্ড বানিয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম। বেশ কিছু স্লোগান আমার এখনো মনে আছে, যেমন----
"বাল্যবিবাহ রুখবে কে? আমরা সবাই আবার কে!"
"বাল্যবিবাহ রুখতে গেলে, আওয়াজ তোলো ঘরে ঘরে।"
"বাল্যবিবাহ রোধ করি, সুস্থ সবল সমাজ গড়ি।"
এগুলো মেয়েদের বাল্যবিবাহ সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করে। শুধু মেয়েদের কেন পরিবারের সকল সদস্যরাই এই বিষয় সম্পর্কে অবগত হতে পারে। তাই সমাজ থেকে বাল্যবিবাহের মত ব্যাধি দূর করার জন্য শিক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
✅রাজা রামমোহন রায় থেকে শুরু করে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো বহু সমাজ সংস্কারক কিন্তু শিক্ষার মাধ্যমেই সমাজের সংস্কার আনার চেষ্টা করেছিলেন। বিশেষ করে তারা নারী শিক্ষার উপরে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। কারণ একটি দেশ তখনই এগিয়ে যেতে পারে যখন সেই দেশের নারীরা শিক্ষিত হয়। তাই সেই সময় থেকেই নারী শিক্ষার উপরে অনেক বেশি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছিল।
☑️বর্তমানে বিভিন্ন রাজ্যে মেয়েদের বাল্যবিবাহ রোধ করার জন্য বিভিন্ন রকমের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। যার ফলে বাবা মারাও বাচ্চাদের বাল্যবিবাহ দেওয়ার কথা মাথায় আনে না। যেমন আমাদের রাজ্যে বিভিন্ন রকমের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে যেমন, 'কন্যাশ্রী', 'রূপোশ্রী' ইত্যাদি। কন্যাশ্রী প্রকল্পে ১৩ বছর থেকে ১৮ বছরের আগে পর্যন্ত প্রতি বছর মেয়েদের ৭৫০ টাকা করে দেওয়া হয়। আর ১৮ বছর সম্পূর্ণ হলে এককালীন ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
✅এছাড়া রূপশ্রী প্রকল্পে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে মেয়েদের বিয়ের আগে আরো ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এইসব প্রকল্পের জন্য বাবা-মারা ও বাচ্চাদের বাল্যবিবাহের কথা ভাবেনা। এমনই বহু প্রকল্প বহু রাজ্য প্রচলিত রয়েছে।
তাই সবশেষে একটাই কথা বলব, শিক্ষাই পারে সমাজের পরিবর্তন আনতে। আর সমাজের পরিবর্তন আনতে গেলে সবার প্রথমে পরিবর্তন আনতে হয় নিজের। আর এই পরিবর্তন শিক্ষাব্যতীত আর কোন জায়গা থেকে পাওয়া সম্ভব নয়।
কন্টেস্টের প্রশ্নগুলির যথাযথ উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করলাম। আজ তাহলে এখানেই শেষ করছি। আগামীকাল আবার অন্য কোনো লেখা নেই আপনাদের সামনে হাজির হব। সকলে ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
Marrying at a young age has many side effects.
First, if they are paired with older men, like in the olden days, when these men pass on, the women are left stranded. So, they have to remarry in order to have someone who can provide them with means (lands, etc) to feed their children.
Also, they stand a risk of dying during childbirth due to the underdevelopment of their reproductive organs.
So, many have ended up with tears that makes it difficult for them to keep in urine. There is how this is called in medical terms.
Which points to why child marriage should be discouraged, especially among girls.
You are absolutely right @ahbaz child marriage is a curse .... So this practice should be abolished from our society..... Thank you so much for your valuable comment.
My pleasure.
প্রথমেই আপনার সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি বাল্যবিবাহ দেয়া কখনোই উচিত নয় বাল্যবিবাহ মানে হচ্ছে ছেলে মেয়ে উভয়ের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দেয়া আপনি আপনার বান্ধবীর দিদির বিষয়টা আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন যার কিনা খুব অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ার কারণে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে একটা ছেলের জন্য বা একটা মেয়ের জন্য যে বিষয়গুলো বিয়ে দেয়ার সময় বাবা মায়ের মেনে নেয়া প্রয়োজন সে বিষয়গুলো চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।