আমার আজকের দিনের কিছু কার্যক্রম।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভালো এবং সুস্থ আছেন। বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের মাঝে আজকের দিনের কিছু কার্যক্রম শেয়ার করার জন্য চলে এসেছি। আজ দুই দিন ধরে অনেক ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে হয়তো বা দুই সপ্তাহ এভাবে ব্যস্তর মধ্য পার হতে হবে। গতকাল রাত আটটার সময় কাজ ছেড়ে দিয়ে রুমে এসে ছিলাম। আগে যেখানে ছিলাম সেখান থেকে কালকে চলে এসেছি এসেই এতো চাপ নিতে হয়েছে কাজের মধ্যে।
এখানে এসেছি এ সি লাগানোর জন্য এখানে প্রায় ৭০ পিস এ সি লাগাতে হবে আমাদের। আমাদের গাড়িতে খুব বেশি এ সি ধরে না। তাই আজ তিন দিন ধরে এ সি নিয়ে আসছে গাড়িতে করে। আজকে ও এ সি নিয়ে আসে যে গুলো আমাদের লিফটে করে আট তলার ওপরে রাখতে হয়। সেখানে আমাদের একটি রুম দিয়েছে যেখানে আমাদের জিনিস গুলো রাখতে হবে।
এবং আমরা কাজ করছি ২৩ তলার পরে যেখানে মানুষ রুম কিনে রেখেছে কিন্তু এখনো রোমের মধ্য ওঠে নাই। অবশ্যই ধীরে ধীরে সেখানে সব কিছু ঠিক করে রুমের মালিকেরা উঠবে। আজকে আমরা খুব বেশি এ সি লাগাতে পারি নাই মোটে চার পিস লাগিয়ে চলে এসেছিলাম। তার কারণ ছিলো আজকে অফিস বন্ধ হয়ে যায় এবং রুমের চাবি আমাদের দিয়ে যায় নাই তাই অল্প কাজ করে চলে আসতে হয়।
সকালে আমাদের কাছে ফোন আসে গাড়িতে করে এ সি নিয়ে এসেছে। সে গুলো আমাদের আট তলার উপরে রাখতে হবে। আমি এবং সাথে একটি ভাই দুই জন চলে যায় গাড়ির ওখানে। সেখান থেকে কিছু এ সি নামিয়ে আমি লিফটের মধ্যে সাজিয়ে ছিলাম। এবং সাথে যে ভাই টি ছিলো সে আমাকে বলল উপরে গিয়ে সেগুলো নামাতে। এবং পরবর্তীতে সে বাকি এ সি গুলো নিয়ে উপরে আসবে।
আমি সেখানে গিয়ে তার কথা মতো রুমের মধ্যে গিয়ে এসি সাজাতে লাগি লিফটের মধ্য থেকে নামিয়ে। এবং সেখানে আমরা প্রায় এক ঘণ্টার মতো কাজ করে ২৩ তালার উপরে চলে যায়। কারণ সেখানে গিয়ে আমাদের রুমে এসি লাগাতে হবে। সেখানে আরো দুটি ভাই কাজ করছিল এবং আমরা গিয়ে মোট চার জন কাজ করছি।
এভাবে কাজ করতে করতে আমাদের দুপুরের খাওয়ার সময় হয়ে যায়। এবং সারা দিনের মধ্যে রেস্ট নেওয়ার মতো সময়ও আমাদের ছিলো না। দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমরা আবার ওপরে চলে যাই যে বাকি কাজ ছিলো সে গুলো শেষ করার জন্য। কিন্তু যাওয়ার সময় আমি একটি জবা ফুলের ফটোগ্রাফি ধারণ করেছিলাম যেটা আমার পোষ্টের মধ্যে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন।
এবং আরো একটি ছিলো ঘাস ফুল ঘাস ফুল সত্যি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছিল। তাই তার ছবি টাও ধারণ করে রেখে ছিলাম। এবং আট তলার উপরে গিয়ে সুন্দর একটি ফলের দেখা পেয়ে ছিলাম যে ফলটি আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। অবশ্যই এই ফলের নামটি আমি জানি না তবে দেখতে সাদা অনেক সুন্দর লাগছিল। তাই তার ছবিটা ধারণ করে নিয়ে ছিলাম।
ওপরে গিয়ে আমরা কাজ শেষ করে নিচে চলে এসেছিলাম তখন হয়তো বা পাঁচটা বাজে। রুমে এসে আবার কিছু কাজ ছিলো কারণ নতুন রুমে এসেছি সেখানে এসে গোছাতে হয়েছে। কারণ কালকে ঠিক ভাবে গোছাতে পারি নাই। অনেক রাত হয়ে গিয়ে ছিলো আজকে সব কিছু গুছিয়ে নিতে হয়েছে। রান্না ঘর ঠিক করতে হয়েছে আরো অনেক কাজ করেছি আজকে।
সব কাজ গুলো শেষ করে আজকে মুরগির মাংস রান্না করেছিলাম। এবং যখন রান্না করেছিলাম তখন প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েছিল। বৃষ্টির জন্য অনেকটা সমস্যা হয় রান্না করতে গিয়ে তবে খাওয়া-দাওয়া করতে হলে তো অবশ্যই রান্না তো করতে হবে। তাই সেখানে গিয়ে রান্নাটা শেষ করে নিয়েছিলাম রান্না শেষে কিছু সময় পরে রাতের খাওয়াটা শেষ করে চলে এসেছি আপনাদের মাঝে।
যাহোক বন্ধুরা এই ছিলো আমার আজকের দিনের কিছু কার্যক্রম আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন কথা হবে নতুন আরেকটি কোন বিষয় নিয়ে।
আজকে আপনি আপনার কাজের কিছু মুহূর্ত আমাদের মাঝখানে শেয়ার করেছেন। সত্যিই এখন যা গরম পড়ছে মানুষ এসি না লাগিয়ে থাকতেই পারছে না। আপনি আজকে এসি লাগাতে গিয়েছেন। অনেক তলা উপরে আপনাদের কাজ করতে হয়। সব কাজ শেষ করে বাড়িতে এসে মুরগির মাংস রান্না করে খাওয়া দাওয়া করেছেন। এর সাথে আপনি ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। সারাদিনের কাজকর্ম শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অবশ্যই গরম পড়ছে তবে এখানে সব সময় a c চালু থাকে কারণ এখানে তো এক ঋতুর দেশ এই গরম এই ঠান্ডা কারণ বৃষ্টি আসার কোন সময় নেই। আসলে ব্যস্ততার মধ্য থেকেও চেষ্টা করেছিলাম কয়েকটি ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য এবং আমি উপভোগ করে সেটা ধারণ করার জন্য ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য দেখে শুভকামনা রইল।