কিছু দিন আগে ধারণ করা কিছু ফটোগ্রাফি।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভালো এবং সুস্থ আছেন।। আমিও মোটামুটি অনেকটা ভালো আছি চলছে কোনো রকম ভাবে জীবন। বন্ধুরা আমি এখান থেকে কয়েক দিন আগে কয়েকটি ছবি ধারণ করে রেখেছিলাম। সেই ছবি গুলো নিয়ে আপনাদের মাঝে আমি আজ কিছু কথা শেয়ার করব। আমি আশা করি আমার আজকের এই লেখা এবং ছবি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আসলে খেলা ধুলা করতে আমরা সবাই ভালোবাসি খেলা ধুলা আমাদের শরীরের জন্য যেমন কার্যকারী ঠিক ততটাই কার্যকারী হাসি খুশি মন ভালো রাখার জন্য। খেলা ধুলা করলে মন ভালো থাকে শরীর ভালো থাকে আমি এই যে ছবিটি শেয়ার করছি এই ছবিটা অবশ্যই ধারণ করেছি আমরা যেখানে কাজ করি সেখান থেকে।
এই খেলার নামটি পুল খেলা আমি কিন্তু সঠিক ভাবে জানি না তার নিয়ম গুলো। তবে এই ঘরের মধ্য আরো কয়েক টি খেলার ব্যবস্থা অবশ্যই আছে। এই খেলা সম্পর্কে আমার ধারণা না থাকলেও। দুটি মানুষ সেখানে খেলা করেছিল তখন দেখেছিলাম। তারা খেলছিল এবং আমরা কাজ করেছিলাম। কিন্তু আমি তাদের দিকে তাকিয়ে এই খেলাটি উপভোগ করেছিলাম এবং অল্প অল্প কিছু বুঝতে পেরেছিলাম।
সেখানে আরো একটি খেলা ছিলো যে খেলার নাম ফুট বল আমরা তো সব সময় দেখি ফুট বল মানুষদের নিয়ে খেলতে। বা মোবাইলের মাধ্যমে ও এখন খেলা হয় তবে এখানে দুটি বাচ্চা বা দুটি মানুষ দাঁড়িয়ে দুই সাইডে হাত দিয়ে এই খেলাটি করতে হয়। এবং যে গোল দিতে পারে সে বেশি আনন্দিত অনুভব করে । এক কথা বলতে গেলে ফুট বল খেলা যে ভাবে হয় আর কি ঠিক সেই ভাবে খেলা করতে হয়।
আরও সেখানে ছিলো ক্লাম বোর্ড। ক্লাম বোর্ড খেলা কিন্তু খেলতে আমার সত্যিই অনেক ভালো লাগে। তবে এখানে এই ক্লাম বোর্ড খেলাটা একটু ভিন্নতা আছে। আসলে বাংলাদেশে তো আমি যে ক্লাম বোর্ড গুলো খেলেছি সেটা চারটে মানুষ খেলতে হয়। কিন্তু এই ক্লাম বোর্ডটি খেলতে হয় দুটি মানুষ নিয়ে। এবং এর মধ্য দিয়ে কারেন্টের সাহায্য নিয়ে বাতাসের ব্যবস্থা আছে। এবং একটি ছোট্ট গুটি যাতায়াত করে যেটা একে অপরের পকেটে দিতে হয়। অবশ্যই হাতের মাধ্যমে কিন্তু অন্য আরেকটি বড় সাইজের কিছু ছিলো।
এবং খেলার পাশা পাশি সেখানে বসে কিছু সময় বিশ্রাম নেওয়ার জন্য কিছু চেয়ার-টেবল রাখা আছে। যার পরে বসে মানুষ কপি বা চা খেতে পারে। এবং আড্ডা দিতে পারে এক কথা বলতে গেলে এই ঘরটি পুরো খেলা ঘর। এখানে কিন্তু আমরা কাজ করি এই নতুন বিল্ডিং এ আমি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। যখন ধীরে ধীরে এগুলো এখন কমপ্লিট হচ্ছে এখন অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি।
সেখানে আছে জিম ঘর খেলা ঘর লাইব্রেরী ও ইত্যাদি অনেক কিছু আছে সেখানে। এক কথা বলতে গেলে এটা পুরো পার্কের মতো তৈরি করে ফেলেছে। যেখানে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের মানুষেরা গিয়ে আড্ডা দিতে পারে। বা সুইমিং পুলে গিয়ে গোসল করতে পারে । এবং অনেক বড়ো একটা বিল্ডিং এর মধ্যে এই জিনিসটা তৈরি করা হয়েছে। বিল্ডিং টি ২৪ তালা পর্যন্ত করা হয়েছে তবে এই কাজ গুলো চলছে ৮ তালার পরে।
বন্ধুরা আমি আশা করি আমার ধারণা করা ছবি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। আমি আজকের মতো এখানেই শেষ করলাম । সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন এবং নিজের পরিবারের সাথে হাসি খুশি ভাবে আনন্দের সাথে মেতে উঠবেন। আপনার জীবন সুন্দর হোক এই কামনা করি সব সময়।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আসলে বাংলাদেশেও এ ধরনের জায়গা রয়েছে বিশেষ করে ঢাকা শহরে তবে আপনি যে জায়গায় গিয়েছেন সেখানে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা করার ব্যবস্থা রয়েছে এবং জিম করার ব্যবস্থা রয়েছে।যেটা লেখা পড়ে বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারলাম সত্যি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য ভালো থাকবেন।
বাংলাদেশে অনেক আছে এটা আমিও জানি এবং এটা ঠিক কথা বলেছেন গ্রামের চেয়ে ঢাকার শহরে সবচেয়ে বেশি খেলাঘর বা জিম ঘর দেখা যায়। এবং আমার ধারণ করা ছবিগুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে সেটা জানতে পেরে ভালো লাগলো শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমার কাছে মনে হয় গ্রামের মানুষের জিম ঘরের প্রয়োজন হয় না কেননা তারা প্রতিনিয়ত যেভাবে পরিশ্রম করে এটাতেই কিন্তু তাদের বডি একেবারেই ঠিক হয়ে যায় তবে ঢাকা শহরে প্রচুর পরিমাণে দেখতে পাওয়া যায় এটা আমি নিজেও দেখেছিলাম আসলেই আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ ছিল ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আসলে এই ধরনের খেলার জায়গা আমার মনে হয় বাংলাদেশের প্রতিটা সোসাইটিতে বা প্রতিটা গ্রামে একটা করে থাকার প্রয়োজন আছে দেখা যায় বিশেষ করে মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন জায়গায় আমরা কাজ করতে যায় সেখানে দেখে এ ধরনের খেলার জন্য একটা নির্দিষ্ট জায়গা তৈরি করে রাখে সেটার নাম তারা সমীকরণ হিসেবে রেখে দেয় ক্লাব হাউস তার ভিতরে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা বা বিশ্রাম নেওয়ার মতো জায়গা থাকে আপনার পোস্টে পরিদর্শন করে খুবই ভালো লাগলো আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন বাংলাদেশে প্রত্যেকটি জায়গায় যদি এমন ব্যবস্থা থাকতো তাহলে ভালই হতো তাহলে শিশুরা সেখানে গিয়ে বা বড়রা গিয়ে সময় কাটাতে পারতো আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।