কল্পনায় সেই তুমি
একজন মানুষ তার চলার পথে সব সময় বিপরীত লিঙ্গের মানুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়। বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে কারো কারো প্রতি ভালোলাগা তৈরি হয়। ফলে সহজাত ভাবে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব পূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়।
বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থেকে সম্পর্কটা আরও অগ্রগতি তে নিয়ে যেতে চায়। আর এই সম্পর্কের অগ্রগতির ফলে তাদের মধ্যে মন দেয়া-নেয়ার সৃষ্টি হয়। আর মন দেয়া-নেয়ার ফলে পরিণত হয় প্রিয় মানুষে। প্রিয় মানুষকে সব সময় কাছে পেতে চায়। গল্প আড্ডা খুনসুটিতে মেতে উঠতে চায়। তাদের সঙ্গে সুখ-দুঃখ আনন্দ বেদনা সবকিছু ভাগাভাগি করে নিতে চায়।
মানুষ তার জীবদ্দশায় কোন না কোন পর্যায়ে তার প্রিয় মানুষটিকে খুঁজে পায়। প্রিয় মানুষটিকে সে তার স্বয়নে স্বপনে কল্পনায় সবক্ষেত্রেই চিন্তা করে। প্রিয় মানুষের সবকিছুই তারা আপনা আপনি ভালো লাগে। তার অবয়ব, কথাবার্তা, হাসি, চালচলন সবকিছুই যেন তাকে কাছে টানে। সর্বক্ষণ সে তার প্রিয় মানুষকে নিয়ে মগ্ন হয়ে থাকে। মনের কল্পনার রং তুলিতে প্রিয় মানুষটিকে আঁকতে থাকে।
কল্পনার সেই প্রিয় মানুষটি তার কাছে বিশ্বের সেরা রমণী। কল্পনার সেই মানুষটিকে নিয়ে আড্ডায় মেতে উঠতে চায়, জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের খুনসুটি ও আলাপচারিতা। আড্ডায় চুকে ফেলে তাদের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। তাদের নিষ্পাপ মনে থাকে না কোন স্বার্থের ছাপ।
একটা সময় আবেগ কাটিয়ে বাস্তবতায় ফিরে গেলে চলে যায় সেই মনের মোহ। কিন্তু মনের কল্পনায় থেকে যায় রং তুলিতে আঁকা সেই তুমি। যে তুমি আবৃত ছিল মনের নিষ্পাপ খোলসে।
খুব সুন্দর হয়েছে ভাই
ধন্যবাদ ভাই আপনারা মন্তব্যর জন্য।
খুব সুন্দর আর্টটি।তার সঙ্গে আপনার লেখাগুলি ও।ধন্যবাদ ভাইয়া।
এত সুন্দর মন্তব্য করে উত্সাহিত করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।