মামার বাড়ী আসা।
এবার ঢাকা গিয়েছিলাম বোন কে ডাক্তার দেখানোর জন্য। গিয়ে দেখি দাদু দিদা দুজনেই অসুস্থ। আর আমার দীদা একটু বেশি অসুস্থ ছিলো তবে সে খুব শক্ত অসুস্থতা প্রকাশ করে না। আর এদিকে মামীর সাদ এর অনুষ্ঠান করা লাগবে তাই ঈশ্বরদী আসা জরুরী। কারন তিন মাস মতো রুম আটকানো রুমের অবস্থা তাই খারাপ।
সেজন্য ১৪ তারিখ শুক্রবার সকাল সাতটায় বাসা থেকে বের হই। আমাদের গাড়ি ছিলো আটটায়। দুটো সিএনজি নিয়ে আমি, দীদা, দাদু, বোন ও মামা গেলাম আজমপুর বাস স্টান্ড এ। মামা আমাদের গাড়ী তে তুলে দিয়ে চলে গেলো।
আমার ঈশ্বরদী আসার কারন হলো দীদা দাদু কে ভালো ভাবে বাসায় পৌঁছানো। কিন্তু রাস্তায় দীদা একটু অসুস্থ বোধ করে। তারপর গাড়ি দুপুর এর খাবার এর জন্য থামলে একটা হোটলে নিয়ে গিয়ে দীদা কে ফ্রশ করে হালকা নাস্তা আর ঔষধ খাওয়াই। দুইটাই আমরা বাসায় পৌঁছাই। এসে দেখি সোনা দীদা কাজের মাসি দীয়ে মোটামুটি ঘর পরিষ্কার করেছে। আর বাকি টুকু আমি ও বোন করলাম। সোনা দীদাই সেদিন আমাদের খাবার আয়োজন করেছিলো।
এরপর আরও সব কিছু গোছানো হলো তারপর রাতের খাওয়া হলো।আর আমরা পরের দিন গোবিন্দগঞ্জ আমার বাসায় যাব জন্য তৈরি হয়ে নিচ্ছিলাম। এর মধ্যে দীদা একবারে অসুস্থ হয়ে গেলো আর আমার এখনে যাওয়া হয়নি। এখনো স্যালাইন চলছে।তবে আজকের স্যালাইন টি নষ্ট হলো কারন ক্যানেল নরে গেছে স্যালাইন বের হয়ে যাচ্ছে। মা আর আমি মিলে ক্যানেল খুললাম। এত রাতে আর ডাক্তার পাওয়া যাবে না। দীদার পাশে বসে পোস্ট টি লিখলাম।
আজ আর নয়। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আমার পোস্ট টি। ভুল ত্রুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ে আপনার মতামত জানাবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.