প্রকৃতি কেন দিন দিন নিষ্ঠুর হতে যাচ্ছে? নাকি এর জন্য আমরা দায়ী?

in আমার বাংলা ব্লগlast year

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷সবার সুস্থতা কামনা করেই আজকের পোস্টটি শুরু করতে যাচ্ছি।

tree-7186835_1280.jpg

source

আজ আপনাদের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট নিয়েই হাজির হলাম।যেটা সমসাময়িক বিষয়ের উপরেই করা।আসলে আমরা নিজেরা উপলব্ধি করছি অনেক কিছু, এর জন্য দায়ী কে? যাইহোক নিচের দিকেই কিছু বিস্তারিত তুলে ধরলাম।

বর্তমানে যে পরিমাণে গরম পড়ছে সেটি আসলে বলে বোঝানো সম্ভব নয়। শুধু যে আমি অস্বস্তির মধ্যে আছি তা নয় বাংলাদেশের সবাই এই অস্বস্তির মধ্যে আছে। একটা সময় আমরা দেশের বাইরের খবর শুনতাম, মরুভূমির মত অঞ্চলের তাপমাত্রা অনেক বেশি। তখন বলতাম আমাদের দেশে তো কম আছে এবং আমাদের দেশে এত বেশি তাপের প্রবাহ পড়ে না।

আর এখন দেখছি সেই বিদেশের তাপ বা প্রবাহ আমাদের দেশেও পড়ছে। আর এটার কারণটা খুঁজতে গিয়ে দেখতে পেলাম বিদেশে তেমন একটা গাছ নেই। সেখানে মরুভূমি, বালু, পাথর যার কারণে সেখানে গরম পড়ে বেশি। আমাদের দেশে অসংখ্য গাছপালা ও সবুজের সমারোহ ছিল, যার কারণে আমাদের দেশে গরম খুব কম পড়তো। কিন্তু বর্তমানে গরম বাড়তেছে আর এটার একটা মাত্র কারণ হচ্ছে সবুজ প্রকৃতি ও গাছপালা নিধন ।

সবাই যার যার বসত ভিটা তৈরি করার জন্য গাছপালা কেটে বাড়ি ঘর করছে। বিভিন্ন জায়গায় বড় বড় এরিয়া সব গাছ কেটে ধ্বংস করে সেখানে কলকারখানা তৈরি করছে। ধীরে ধীরে যত বন জঙ্গল আছে সবগুলো কেটে বিভিন্ন রকম ঘরবাড়ির প্ল্যানিং চলছে। আর এভাবেই মূলত প্রকৃতি ধীরেধীরে বিনাশ হচ্ছে।

এক্ষেত্রে অক্সিজেনের অভাবের পাশাপাশি রৌদ্রের তাপ অতি বেশি পড়ছে। আমরা যদি কোনো বাগান বা গাছপালা আছে এমন এরিয়াতে যাই তখন দেখি গরমের প্রভাব কিছুটা কম, এবং প্রচুর বাতাস আছে । কিন্তু যেসব জায়গাতে গাছপালা নেই বা খুব কম আছে সেখানে এত বেশি গরম যে টিকে উঠা কষ্টকর হচ্ছে। মূলত এইজন্য আমরা নিজেরাই দায়ী।আর সেটা হোক প্রত্যক্ষভাবে বা পরোক্ষভাবে।

আমি মনে করি দুই ভাবেই আমরা দায়ী। এক, নিজেরা বসতবাড়ি করার জন্য গাছপালা কেটে ফেলতেছি। দ্বিতীয়ত আমরা পরিবার পরিকল্পনা না করার কারনে জনসংখ্যা বেড়েই চলছে। আর এভাবেই জনসংখ্যা বাড়তে থাকলে ভূমির প্রয়োজন হবে। আর ভূমিতে যদি বাড়িঘর করতে হয় তাহলে তো গাছপালা কাটতেই হবে। এক একটা পরিবারের পাঁচটা ছয়টা সন্তান তাদের জন্য যদি আলাদা আলাদা ঘর বানাতে হয়।যেটা আসলে বনভূমির উপরে চাপ সৃষ্টি করে।

সেক্ষেত্রে গাছপালা কেটে সেখানে ঘর দিতে হয়। আট এই কারণেই অনেকগুলো গাছ বা বলতে গেলে অনেকগুলো অক্সিজেনের ফ্যাক্টরি কাটা হয়ে যায়। আর যেটার প্রভাব আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি।গত কয়েকদিন আগে রবিবারের আড্ডায় কিছুটা এরকমই কথোপকথন হয়েছিল। মূলত গাছ লাগানোর জন্য ভূমি প্রয়োজন। আর ভূমি গণবসতির কারণে ঘর বাড়ি দিয়ে দখল করা হচ্ছে।

এতে করে গাছ লাগানোর সুযোগ হচ্ছে না। তাই সবদিক থেকেই আমরা সমস্যায় আছি। তবে আমি মনে করি যদিও জমি বা ভিটা কমে যাচ্ছে তবে যাদের যতটুকু আছে এতটুকুর মধ্যেই গাছ লাগানো দরকার।বাড়ির আশেপাশে অল্প জায়গা থাকলে সে অল্প জায়গায়ও গাছপালা রোপন করা প্রয়োজন। এতে করে নিজের ঘর ভিটা বা ঘরের উপরে রোদের তাপ কম পড়বে এবং অক্সিজেন পাওয়া যাবে।

এজন্য সবারই উচিত, সবার যদি কোনো খালি ভিটা থাকে, সেখানে গাছ লাগানো অথবা ঘরের আশেপাশে হলেও গাছ লাগানো। বর্তমানে যে অবস্থা এটার থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে অবশ্যই সবাইকে গাছপালা রোপণ করে সবুজের সমারোহ গড়ে তুলতে হবে।যাই হোক গরমের মধ্যে অসহ্য লাগছে তাই ভাবলাম কিছু কথা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।যদিও সকালে কিছুটা বৃষ্টি হওয়ার কারণে তাপমাত্রা কমেছে তাই এখন মোটামুটি ভালোই লাগছে।

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

images (4).png

20221126_200743.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 last year 

বর্তমান প্রকৃতির এই নিষ্ঠুর আচরণের জন্য আমরাই দায়ী। নিজেদের সচেতনতা বোধ তৈরি করলে হয়তো আজকে এই পরিবেশ দেখতাম না। সবকিছুই উল্টাপাল্টা হয়ে গিয়েছে যেখানে আমাদের দেশে এই সময় প্রচুর বৃষ্টিপাত নদী-নালা খাল বিল ভরাট হয়ে যেত। সেখানে কোন বৃষ্টির দেখা নেই বৃষ্টির জন্য চারিদিকে হাহাকার তৃষ্ণার্ত ।অন্যদিকে মরুর বুকে যেখানে বছরে দুই একবার বৃষ্টি হয় সেখানে বৃষ্টিতে ভাসমান সমুদ্রের দৃশ্য পটভূমি তৈরি হয়েছে কি । একটা পরিবেশ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভাবতেই অবাক লাগে।

 last year 

ঠিক বলেছেন ভাইয়া। এই বিপদ সামনে আমাদের জন্য আরও বেশি ভয়ংকর হবে। সেজন্যই এখন থেকেই প্রস্তুতি নেয়া উচিত।

 last year 

আমিও আপনার মত এটাই মনে করি বর্তমান এই বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী। আসলেই দিনে দিনে আমরা যেমন গাছপালা কেটে ফেলেছি সেই সাথে জনসংখ্যা অনেক গুনেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমি মনে করি আমাদেরকে অনেকটাই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত যদি আমরা সতর্কতা অবলম্বন না করি তাহলে ভবিষ্যতে আরো বেশি কষ্টের সম্মুখীন হতে হবে। ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 last year 

জ্বী ভাইয়া এজন্যই আমাদের সতর্ক হতে হবে এবং সময়মতো গাছ রোপন করে দেশটাকে বাঁচাতে হবে।

 last year 

আসলে প্রকৃতির এরকম অবস্থার জন্য প্রত্যেকটা মানুষ দায়ী বলে আমি মনে করি। বসত বাড়ি তৈরি করার জন্য, বিভিন্ন আরো ঘর তৈরি করার জন্য, অথবা দোকানপাট-বাসাবাড়ি এগুলো তৈরি করার জন্য মানুষ প্রতিনিয়ত গাছ কেটে যাচ্ছে। আমি তো মনে করি মানুষ গাছ কাটলেও সবার উচিত তার আশেপাশে আরও বেশি করে গাছ লাগানো। একটা গাছ কাটলে দুইটা গাছ লাগানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসলে এখন সব সন্তানের জন্য আলাদা ঘর লাগে। কিন্তু আগে যখন সবাই একসাথে থাকতো, তখন প্রকৃতির ব্যবহার ভালো ছিল। আর মানুষেরাও ভালো থাকতো। কিন্তু আস্তে আস্তে আধুনিক হয়ে যাচ্ছে সবকিছু। যার কারণে মানুষ এরকম অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে। আপনার লেখাটা খুব ভালো লেগেছে আপু।

 last year 

সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে যদি একটু চিন্তা করে এবং পরিবেশ বান্ধব একটা অস্তিত্ব তুলে ধরার চেষ্টা করে তাহলেই আগের মতই ভালোভাবে বাঁচতে পারবে।

 last year 

প্রকৃতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য একমাত্র মানুষই দায়ী ষ। কারন আমরাই সৃষ্টির সেরা জীব আর আমরাই পৃথিবীকে বর্তমানে শাসন করছি। আপনি সত্যি বলেছেন আপু গাছপালা নিধন অবশ্যই একটি কারণ আবার অপরিকল্পিতভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধি টা অন্য একটি কারণ। এখন অবস্থাটা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যতদিন যাবে ততই আমাদের বেশি সমস্যা সম্মুখীন হতে হবে। এখন সবাইকে একতাবদ্ধ হয়ে বেশি বেশি পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে এবং প্রকৃতির প্রতি যত্নশীল হতে হবে।

 last year 

গাছপালা নিধনের কারণে আবহাওয়া এবং তাপমাত্রা দুটোই কিন্তু বৈরি প্রভাব ফেলছে।

 last year 

হ্যাঁ প্রচন্ড গরমের মুহূর্তে একমাত্র গাছ আমাদের পারে ছায়া দিতে অক্সিজেন দিতে এমনকি যথেষ্ট তাপদাহের ভোগান্তি থেকে রক্ষা করতে। খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আপনি আমাদের মাঝে পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনার পোস্ট পড়ে আমার অনেক অনেক ভালো লাগলো, তবে আমাদের বেশি বেশি গাছ লাগানো উচিত।

 last year 

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া খুব সুন্দর মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য, ভাল থাকবেন।

 last year (edited)

আপু আমাদের দেশের মানুষ একটা বিষয় খুব ভালো পারে, সেটা হলো যখন যেটা শুরু হবে সেটা নিয়ে মাতামাতি এই প্রখর রোদে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা। এখন যদি কয়েক কোটি গাছ একসাথে লাগানে হয় তাপমাত্রা কমবে নাকি? গাছ লাগাতে হবে উপযুক্ত সময়ে
তবে গাছ যে হারে লাগানোর কথা সেহারে লাগানো হচ্ছে নাহ এটার জন্য পরিবেশ এ যে দূষিত কার্বন মনোক্সাইড, কালো ধোয়া গ্যাস নির্গত হচ্ছে এটাহ নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও অনেক বেশি হেল্প ফুল আবহাওয়া এর জন্য।

 last year 

অবশ্যই উপযুক্ত সময়েই গাছ লাগাতে হবে,এখানে তো বলা হয়নি এখনই গাছ লাগাতে।জাস্ট কেন এই অবস্থা আর কিভাবে রেহাই পাওয়া যাবে সেটাই লিখলাম।আশাকরি পোস্ট পড়ে এবং বুঝে মন্তব্য শেয়ার করবেন।

 last year 

আপু আমি দেশের বর্তমান কথা বলেছি।গতকিছুদিন এ যখন ৪০ ডিগ্রি বেশি তাপমাত্রা তখন বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন গাছ লাগাচ্ছে এটাই বলছি আপু।

 last year 

সেটা বলতে পারেন,তবে যেভাবে লিখেছেন আমার পোস্ট রিলেটেডই লাগছে। আর সেজন্যই বললাম।

 last year 

দুঃখিত আপু। আমি হয়তো বিষয়টা গুছিয়ে বলতে পারি নাই।দোয়া করবেন ইনশাআল্লাহ আমি বিষয়গুলো ইম্প্রুভ করব।

 last year 

জি ভাইয়া,ধন্যবাদ।ভালো লাগলো।

 last year 

গাছ লাগানোর কোন বিকল্প হাতে নেই আর নগরায়নের সাথে সাথে খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে প্রকৃতি ও সবুজায়নের দিকে গুরুত্ব দেই। এর মাধ্যমে অনেকগুলো পরিবেশগত সমস্যার কিছু না কিছু সমাধান আসবেই।

জনসচেতনতামূলক পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। মানুষ যত বেশি গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারবে - তত বেশি পরিবর্তন আশা করা যায়৷

 last year 

একদমই ঠিক বলেছেন আসলে সবুজায়ন যদি না থাকে তাহলে প্রকৃতিটা মরুভূমিতে পরিণত হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ মূল্যবান একটা মতামত দেয়ার জন্য।

 last year 

আসলে আমাদের জন্যই আমরা এরকম অবস্থার সম্মুখীন হয়েছি এখন। এরকম বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্য আমরা দায়ী, এটা আমরা জেনেও এখনো পর্যন্ত মানুষ গাছ লাগানোর জন্য এগিয়ে যাচ্ছে না। খুবই কম মানুষ রয়েছে যারা গাছ লাগানোর জন্য এগিয়ে গিয়েছে। প্রত্যেকটা মানুষ যদি গাছ কাটার পাশাপাশি আবারও পুনরায় গাছ রোপন করতো, তাহলে হয়তো এরকমটা হতো না। প্রতিনিয়ত অনেক গাছ আমরা কেটে ফেলেছি। এখন তো বিদ্যুতের জন্য ও অনেক গাছ কাটা হচ্ছে। কিন্তু এটা উচিত হচ্ছে না। যত বেশি ডিজিটাল হচ্ছে যুগ, তত বেশি প্রকৃতির পরিবর্তন ঘটতেছে তাও আবার এত খারাপ ভাবে।

 last year 

কি আর করা ভাইয়া বিদ্যুতের লাইন যদি ছিড়ে যায় তাহলে তো ভোগান্তি আমাদের করতে হবে। তবে সেটা বিবেচনা না করে যদি খালি জায়গাগুলোতে ভালোভাবে গাছ রোপন করে চর্চা করা হয় তাহলে হয়তবা আরো বেশি ভালো হবে।

 last year 

বর্তমানে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার একটাই কারণ, সেটা হল গাছপালা নিধন এবং প্রকৃতির উপর অত্যাচার। তাছাড়া আপনি এখানে বেশ কিছু কারণ তুলে ধরেছেন, যেগুলোও আসলে তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে দায়ী। তবে আমরা যদি আমাদের বাড়ির আশেপাশের ফাঁকা জায়গায় বা ভিটে বাড়িতে টুকটাক গাছ লাগাতে পারি, তাহলে হয়তো এই সমস্যার কিছুটা সমাধান হবে। বেশ শিক্ষামূলক একটা পোস্ট ছিল আপু।

 last year 

জি ভাইয়া এই তো গাছ রোপনের সময় চলে আসতেছে। এই সময়টা কাজে লাগিয়ে আমাদের সকলকে কয়েকটা করে গাছ লাগানো উচিত। এতে করে পরিবেশের ক্ষতি কিছুটা হলেও কমবে।