জেনারেল রাইটিং ✍️ সুসময়ের বন্ধু।

in আমার বাংলা ব্লগlast year

১০জৈষ্ঠ্য , ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ🇧🇩 থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি।



শুভ রাত্রি ❤️ প্রতিদিনের মতো আজ আবার আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি নতুন একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট নিয়ে। আমার জেনারেল রাইটিং পোস্ট এর মধ্যে প্রতিনিয়তই চেষ্টা করি বাস্তবতাকে সামনে রেখে অথবা সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনা করার জন্য। কেননা সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনা করলে যে এই পোস্টটি পড়বে কোন না কোন ভাবে কিছু কথা তার জন্য উপকারে আসতে পারে। আজ আমার পোষ্টের আলোচনার বিষয় দুধের মাছি বা সুসময়ের বন্ধু। একদম ক্লাস সিক্স থেকে কিন্তু এই বাগধারাটির সাথে আমরা পরিচিত। বইয়ের পাতায় বাগধারা হিসেবে থাকলেও কিন্তু এরকম ব্যক্তি আমাদের সমাজে অভাব নেই। সুসময়ে অনেককে কাছে খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু সময়টা যদি একটু খারাপ হয় তাহলে দেখবেন চেনা মানুষগুলো কেমন অচেনা হয়ে গিয়েছে। আমরা তো মানুষ হিসেবে সবাই স্বার্থলোভী কেউ একটু কম আর বেশি। স্বার্থের তাগিদে বন্ধুত্বটা টিকিয়ে রাখি স্বার্থ না থাকলে বন্ধুকে আর চিনতে পারিনা। তবে এটা কখনো কি বন্ধুত্ব হতে পারে। বা আপনজন হতে পারে। তবে আমার মনে হয় সুসময়ের বন্ধু বা দুধের মাঝে ব্যক্তিদের থেকে সবসময় দূরে থাকাই ভালো। কেননা একটু সাবধানতা অবলম্বন করলেই আমার কাছের কোন লোক গুলো দুধের মাছি সেটা কিন্তু বুঝতে পারব।

অনেকেই কথায় কথায় বলে না মরার আগে মরে দেখো তাহলে বুঝতে পারবা কে তোমার আপন ছিল। আসলে পৃথিবীতে কেউ আপন নয় মা বাবা ভাই বোন স্ত্রী সন্তান কেউই নয়। সবাই কোনো না কোনো দরকারে বা আপনার উপর নির্ভরশীল হয়ে রয়েছে। আপনি যদি খুঁজতে দেন তাহলে দেখবেন আপনার একমাত্র আপন হলো সৃষ্টিকর্তা। যিনি সুখে দুখে সার্বক্ষণিক আপনার ওপর তার রহমত দিয়ে ঘিরে রেখেছেন। আসলে আপনজন চেনা যায় তখনই যখন আপনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বেন। সবাইকে আপনি অনেক দিয়েছেন সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন দেয়ার। যখন আপনি সবাইকে গোসল করে মানে সহায়তা করেছেন দেখবেন তখন সবাই আপনার অতি আপনজন হয়েছিল। যখন আপনি একটা বিপদে পড়বেন হয় আপনাকে যেকোন ভাবে তাদের সাহায্য দরকার হবে দেখবেন অনেকেই দুধের মাছির মতো পড়ে গিয়েছে। তবে এটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে শতকরা ২-৪ জন ব্যতিক্রম। আমরা ইউটিউব ফেসবুকের মাধ্যমে অনেক প্রবাসীর সারা জীবনের ইনকামের টাকা বাড়িতে দেওয়ার পরে তার সাথে অনেক প্রতারণার ঘটনা দেখে থাকি যদিও এটা কাল্পনিক। আর এটা যদি কেউ বাস্তবে দেখে থাকেন তাহলে কেমন হয় বিষয়টা। আমার পোষ্টের মাধ্যমে আমি আজ তেমনি একটি সত্য ঘটনা তুলে ধরব।

আমার বাল্যকালের বন্ধু ২০১৮ সালে জীবিকার তাগিদে সৌদি আরবানি জমায়। পরিবারের বড় ছেলে ছিল সে। তারা আরো দুটো ভাই এবং বাবা-মা একই পরিবারের থাকতো। সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ বিদেশ সে ভালো একটি অবস্থান পেয়ে যায়। সেই সাথে প্রতি মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে থাকে। অনেকেই বিদেশ যাওয়া নিয়ে অনেক কটাক্ষ করেছিল। বা কোন রকমের কোন সহযোগিতার হাত ছিল না। আর যখনই সে বিদেশ গিয়ে কিছুদিনের মধ্যে নিজেকে আবিষ্কার করল এক নতুন রূপে তখন থেকেই শুরু হলো বন্ধু আর বন্ধুত্বের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সেইসাথে পরিবার হয়ে গেল অপরিহার্য আপনজন। তবে আমি তার বাল্যকালের বন্ধু হিসেবে সব সময় অনেক পরামর্শ দিতাম। সেও আবার আমাকে ফোন দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ চাইত। তবে সেটা বুঝতে পারল না যে তার অর্থ সম্পদ বা টাকার উপর অনেক মানুষের চোখ পড়েছে। ভবিষ্যতে এই অর্থ তাকে বিপদে ফেলতে পারে। প্রতিমাসে যা বেতন পেতো প্রায় ৮০% টাকা বাড়িতে পাঠাতে থাকলো। এবং বাড়িতে কিছু জমি কিনলো। প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে বেশ কিছু অর্থ সম্পদের মালিক হয়ে গেল এবং বাড়িতে একটি তিন তলা বিল্ডিং নির্মাণ করল। অনেক বন্ধু আত্মীয়-স্বজন ছিল যাদের সে সাধ্যমত সহায়তা করতে থাকলো।

এখন পর্যন্ত ঠিক ছিল। কিন্তু বাড়িতে যে জমিগুলো করেছিল তার টাকায় বাড়ি এসে দেখতে পেল সবই তার ভাইয়ের এবং মায়ের নামে। না আছে তার বাবার নামে কিছু না আছে তার নামে। এমনকি যে তিন তলা বিল্ডিং টা করেছিল সেটাও তার মায়ের নামে যে জায়গা সেটার উপরে। এমন অবস্থায় খুব ভেঙ্গে পড়ল। আমি চেষ্টা করেছি তার সাথে থেকে তার কিছু কিছু সমস্যার সমাধান করার জন্য। এর জন্য অবশ্য লোকে নানান কথাও বলেছে। আর যে আত্মীয়-স্বজন আপন ভাই এবং কিছু বন্ধু তাকে ব্যবহার করেছে তারা সবাই পর হয়ে গেল মুহূর্তের মধ্যে। এমন অবস্থায় পরিবার থেকে একটা আশ্বাস পাওয়া গেল যে তাকে কিছু জমি লিখে দেওয়া হবে। অথচ এরকম কোন কথা ছিল না। তার টাকার সম্পদ তারই হওয়ার কথা ছিল। হয়তো ভাইয়ের নামে কিছু নিয়ে তাকেও দেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সবকিছুই ব্যতিক্রম হয়েছে। এমন অবস্থায় পরিবার-পরিজন আত্মীয়-স্বজন সবাই তার শত্রু হয়ে দাঁড়ালো।

সবকিছু ভুলে গিয়ে সে আবার সৌদি আরব পানি জমালো। এবং নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইল। যত আপনজন ছিল সবাইকে পর করে দিল। পরবর্তীতে তিন বছর সে ভালো টাকা ইনকাম করল এবং নিজের নামে বাংলাদেশে জায়গা এবং বাড়িও করল। এরমধ্যে আবার পরিবার তার সাথে যোগাযোগ শুরু করে দিল। নানা কৌশলে তার কাছ থেকে আবার টাকা নিতে থাকল। কিন্তু হঠাৎ করে একদিন বিভিন্ন চিন্তা-ভাবনা এবং টেনশনে অসুস্থ হয়ে একটা সাইড ইফেক্ট পড়ে গেল। এমন অবস্থায় ওর কাছে কোন টাকা ছিলনা। পরিবারকে বলা হলো কিছু টাকা সৌদিতে পাঠানোর জন্য তার চিকিৎসা করছে। সেইসাথে যে বন্ধুগুলো ছিল যারা প্রতিনিয়ত তাকে ব্যবহার করেছে তাদেরকেও বলা হলো। কেউই তাকে সহায়তা করলো না। বলো তাদের কাজ নাকি কোন টাকা নেই। যদিও এটা ওর এবং আমার সাজানো একটা প্লান ছিল। ও আসলে আমাকে কিছুতেই বিশ্বাস করছিল না যে সবাই তাকে ব্যবহার করেছিল। তবে কিছুদিনের মধ্যে যখন সবকিছু বুঝতে পারল তখন নিজে থেকেই অনেক হার্ড হয়ে গেল। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করল দেশে এলো একটা ব্যবসা শুরু করল এবং গত পরশুদিন রাতে তার বিবাহ সম্পন্ন হল। যদিও পরিবারের সাথে আছে কিন্তু পরিবার এখন দুধের মাছি। সেই সাথে তথাকথিত কিছু আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু। তবে আমি এখান থেকে একটা জিনিস খুব ভালোভাবে পরিষ্কার যে জীবনে যখন আপনি একটা পর্যায়ে পৌঁছে যাবেন তখনই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিয়ে খুঁজে বের করা উচিত সেই লোকগুলাকে। যে লোকগুলো শুধু আপনাকে ব্যবহার করবে অথচ আপনার বিপদে কাজে আসবে না। যাহোক আমাদের জীবনে আমরা যে যে পর্যায়ে আছি আমাদের জীবনে কিন্তু কিছু লোক আছে যারা ঠিক দুধের মাছির মত। এই সুসময়ের বন্ধু থেকে শত্রু ও অনেক ভালো। যাই হোক আমাদের জীবন থেকে আমরা সবাই সতর্কতা অবলম্বন করি। এবং সুষমের বন্ধুগুলো থেকে দূরে থাকে।


ডিভাইসঃ Redmi Note 5



break .png

Banner.png

|| [আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে]

standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Witness Banner 2.png


সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

বর্তমান সময়ে কেউ স্বার্থ ছাড়া এক পা এগুতে চায় না। টাকা থাকলে সুসময়ের বন্ধু থাকে। আর বিপদে পড়লে মানুষ চেনা যায়। এর আগেও আপনার জেনারেল রাইটিং পরেছি ভাই। আপনার সব সময়ই বাস্তবতা সম্পুর্ন জেনারেল রাইটিং গুলো লেখার চেষ্টা করেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।

 last year 

আসলে এটাই হল আমাদের মানব জাতির চরিত্র বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায়। আর সুসময়ে তো বন্ধুর অভাব নেই।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় নিয়ে আপনি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। তবে একজন আরেকজনের উপর নির্ভরশীলতা অনুভব করলেও পিতা-মাতার উপর আপন জিনিস কেউ নেই। কারণ তাদের উপরেও আমরা নির্ভরশীল ছিলাম বলে দুনিয়ার মুখ দেখতে পেরেছি, এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি। তাই জান দিয়ে হলে পিতা মাতার প্রতি যত্ন রাখতে হবে।

 last year 

অবশ্যই অন্যের উপর নির্ভরশীল হওয়ার থেকে পিতা মাতার উপর নির্ভরশীল হওয়ার গুরুত্ব বেশি রয়েছে।
অন্যজন আমাদেরকে ঠকিয়ে যেতে পারে কিন্তু বাবা-মা কখনো ঠকাবে না।

 last year 

সুসময়ে অনেক বন্ধু পাওয়া গেলেও কষ্টের সময়গুলোতে কোন বন্ধু পাওয়া যায় না।এটা খুব ভাগ্যের ব্যাপার।কষ্টে থাকলে একমাত্র আল্লাহই আপনাকে সাহায্য করবেন আর কেউ নয়।আপনার বাল্য বন্ধুর ঘটনার মতো অনেক ঘটনা আমাদের চারপাশে ঘটতে দেখা যায়। এই সুসময়ের বন্ধুদেরকে আমাদের চিনতে হবে।এমন বন্ধুর চাইতে সত্যিই শত্রু অনেক ভালো। কারন শত্রুকে চেনা যায় শত্রু।কিন্তু বন্ধু বেশী এই সুসময়ের বন্ধুদের চেনা যায় একমাত্র বিপদে পরলে।

 last year 

আমরা তো সেই সৃষ্টিকর্তাকেই ভুলে থাকি যে সব সময় আমাদেরকে তার আপন ছায়ায় আবৃত করে রাখে।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

আমি একটা কথা বলি জীবনে খারাপ সময় আসা দরকার। তাহলে মানুষ চেনা যায়। আপনার বন্ধুর ব‍্যাপার টা শুনে খারাপ লাগছে। বিদেশে নিজে গাধার খাটুনি খেটে দেশে এসে যদি দেখে এই অবস্থা তাহলে নিজের প্রতি রাগ অভিমান ক্ষোভ হওয়া স্বাভাবিক। আর তার মা কেমন নিজের ছেলের পরিশ্রমের টাকায় করা সম্পদ নিজের নামে এবং অন্য ছেলের নামে করেছে। তবে শেষমেশ যে সে নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে এবং আবার শুরু করেছে এটা দেখে ভালো লাগল।

 last year 

আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া মাঝে মাঝে নিজের উপর বিপদ আসার দরকার রয়েছে এর মাধ্যমে আমরা আমাদের আশে পাশে থাকা মানুষগুলোর চরিত্র সম্পর্কে অবগত হতে পারে।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

স্বার্থের দুনিয়ায় ভালো বন্ধু পাওয়া সত্যি অনেক মুশকিল। অনেকে আছে স্বার্থের জন্য বন্ধুর ক্ষতি করে ফেলে। আসলে সুসময়ের বন্ধুরা কখনোই প্রকৃত বন্ধু হতে পারেনা। আপনার লেখাগুলো পড়ে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া।

 last year 

একদম ঠিক কথা সুসময়ের বন্ধু কখনো আপন বন্ধ হতে পারে না এরা তো হয় স্বার্থপর।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

এই পৃথিবীতে মানুষ চেনা বড় কষ্টকর। সুসময়ে বন্ধু অনেক আছে কিন্তু দুঃসময় কেউ থাকেনা। তবে এটি একদম ঠিক অনেক প্রবাসীদের ফেসবুকে দেখি সারা বছরের ইনকামের টাকা দেয়। অথচ তাদের সাথে প্রতারণা করে পরিবারের আপন লোকগুলো। তাই সুসময় অনেক মানুষ দেখা যায় ।দুঃসময় কেউ থাকে না। খুব সুন্দর মূল্যবান একটি পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

আসলে মানুষ চেনা খুবই কষ্টকর মুখ দেখে ভিতরের ভাষা কখনোই বোঝা যায় না।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

এখনকার দুনিয়ায় আসলে এরকম সুসময়ে বন্ধু,আত্মীয়ের অভাব হয়না।দুঃসময়ে বন্ধু চেনা যায়।লেখাগুলো অথেনটিক ছিল।ভালো লাগলো ভাইয়া পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ।

 last year 

এজন্যই তো বলি মাঝে মাঝে বিপদে পড়ার দরকার রয়েছে এতে করে কিন্তু আশেপাশের লোকগুলোকে ভালোভাবে জেনে নেওয়া যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

মানুষ চেনা খুবই কঠিন ব্যাপার। সবসময়ই তারা তাদের স্বার্থ নিয়ে পড়ে থাকে৷ এই স্বার্থ রক্ষার্থে তারা সবকিছুই করতে পারে৷ এভাবেই তারা প্রতিনিয়ত তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে এবং সব সময়ই তারা এমন একটা ভাব নিয়ে থাকে যে তারা সবসময় আমাদের পাশে থাকবে৷ তবে বিপদ আসলেই তাদেরকে চেনা যায়৷ ধন্যবাদ এরকম একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য৷

 last year 

এজন্যই তো কথায় আছে অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। দেখবেন যারা স্বার্থ হাসিলের জন্য থাকে তারা ভালোবাসাটা সবসময় বেশি দেখায়।
ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি পরে মন্তব্য করার জন্য।