বৈশাখী মেলার চতুর্থ পর্ব।
বাংলা ভাষার কমিউনিটি
এশো হে বৈশাখ, এসো এসো-
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে বৈশাখী মেলায় যাওয়ার তৃতীয় পর্ব শেয়ার করবো।
আজকে ১৩ই মে গত মাসের ১৪ তারিখ পহেলা বৈশাখ ছিল। দেখতে দেখতে এক মাস অতিক্রম হয়ে গেছে। চোখের পলকেই দিন গুলো চলে গেছে। কিন্তু স্মৃতি ও ফটোগ্রাফি এখনো আমাদের কাছে রয়েগেছে। এভাবেই সময় চলে যায়, কিন্তু স্মৃতি থেকে যায়। বৈশাখ মাস শেষ হতে আর মাত্র একদিন বাকি। তারপরেই শুরু হবে জৈষ্ঠ্যমাস। বৈশাখ মাসটি তেমন ভালো যায়নি। এক তো গরম আর দ্বিতীয়তো অফিসে প্রচুর কাজের চাপ ছিল। ঈদের আগে কাজের চাপ শেষ হবে বলে মনে হয় না। দেখা যাক কি হয়।
বাচ্চারা ছাড়া মেলা জমতেই পারে না। বাচ্চাদের খেলনার আসবাবপত্রই বেশি দেখতে পেলাম। বিশাল বড় নাগরদোলা, চরকি, নৌকা। আর প্রথম ফটোগ্রাফিতে যেটা দেখা যায় সেটা জাম্পিংয়ের মতই একটি। তবে এটা দিয়ে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত উঠানামা করা যায়।
এটি ঐতিহ্যবাহী একটি মেলা, সেটা বুঝার জন্য উপরের দুটি ফটোগ্রাফি দেখলেই যথেষ্ট। বড় ধরনের মেলা না হলে মাছ ধরার জাল দেখা যায় না। এগুলোকে আমাদের স্থানীয় ভাষায় কনুই জাল বলে। যেহেতু জালটি পানিতে ফেলতে হাতের কনুইয়ের ব্যবহার হয়, সেজন্য কনুই জাল বলে।
উপরের দুটি ফটোগ্রাফিতে কাঠের কিছু জিনিসপত্র দেখতে পাচ্ছেন। এসব জিনিস কিন্তু সব মেলাতে দেখা যায় না। দোকানের ক্যাশ বাক্স, কাঠের রেহাল, বসার পিড়ি, রান্না করার জিনিসপত্র সহ আরো অনেক কিছু।
এখানে দেখতে পাচ্ছেন মেলাতে ডেগ পাতিলও বিক্রয় করা হয়। এগুলো পারিবারিক জিনিসপত্র। মানুষের জীবনে যা কিছু দরকার হয় সব কিছুই মেলাতে দেখতে পেলাম। পুরাতন ঐতিহ্যবাহী মেলা হওয়ার কারনে আশেপাশের আট দশ গ্রামের মানুষ মেলাতে আসে।
যায়হোক বন্ধুরা দেখতে দেখতে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম, অনেক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আজকে আর বাড়াবো না। এখনই বিদায় নিবো।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রিয়েলমি সি-৫৩ |
ফটোগ্রাফার | @joniprins |
তারিখ | ২৮.০৪-২০২৫ |
সময় | বিকাল -৪.৩০ মিনিট |
স্থান | তিতাস নদীর তীর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া , ঢাকা |
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Click Here For Join Heroism Discord Server
https://x.com/RamimHa74448648/status/1922290897321906564?t=_dL9zTwjcWLNNvUmyIiSCA&s=19
https://x.com/RamimHa74448648/status/1922208553466540237?t=jzi5CNbIy3mgSE0uHUxEzw&s=19