বৈশাখী মেলার তৃতীয় পর্ব। ফুড ফটোগ্রাফি।।
বাংলা ভাষার কমিউনিটি
এশো হে বৈশাখ, এসো এসো-
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে বৈশাখী মেলায় যাওয়ার তৃতীয় পর্ব শেয়ার করবো। দেখতে পাবেন বিভিন্ন ধরনের খাবার।
বন্ধুরা আপনারা জানেন যে, আমি বৈশাখী মেলায় যাওয়ার অনুভূতি পর্ব আকারে শেয়ার করে আসতেছি। আজকে আমি বৈশাখী মেলার কিছু খাবার দাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আসলে সব মেলাতেই বিভিন্ন ধরনের খাবার পাওয়া যায়। তবে সব গুলোই কমন খাবার। তারপরেও ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করেছি। যেখানে যা আছে সেটার সাথেই এডজাস্ট করে নিতে হয়। তা না হলে পৃথিবীতে টিকে থাকা কঠিন।
মেলার কমন একটি খাবার হলো এই শরবত। যেটা বিভিন্ন ফলের রস ও ফ্রুট কালার দিয়ে তৈরী করা হয়। তবে সেটা খাওয়া টা কতটা স্বাস্থ্যকর সেটা আমি জানি না। আমি কখনো ফুটপাত বা মেলা থেকে এসব শরবত কখনো খায়নি। কেউ খেতে চাইলে আমি নিষেধও করবো না। এটা যার যার ইচ্ছে।
সাদা মুড়ি কেজি হিসাবে মেলাতে বিক্রয় করে সেটা প্রথম দেখলাম। আমি জানতাম এগুলো সবসময় স্থায়ী দোকানেই বিক্রয় করে। তবে ঐদিন দেখলাম মেলাতেও বেচা বিক্রি চলছে। স্থায়ী দোকানে ৮০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি করলেও এখানে ৭০ টাকা কেজি ছিল। তবে মুড়ির কাস্টমার খুবই কম।
এগুলোকে সম্ভবত মিষ্টি মনেককা বলে থাকে। কোনদিন নাম জিজ্ঞেস করা হয়নি। মন চাইলে কিনে খেয়েছি। এগুলো রেডিমেড তৈরী খাবার, খেতে ভালোই লাগে। মেলাতে চাহিদাও দেখলাম ভালোই। সবাই কিনে কিনে বাড়িতেও নিয়ে যায়।
দেখতে পাচ্ছেন সাদা তিল্লাই খাওয়ার জন্য মানুষের কত ভিড়। ছোট সময় এই খাবারটা ভীষণ পছন্দ করতাম। তখন তো আর জানতাম না এগুলো বানানোর প্রক্রিয়া। কিন্তু এখন অনলাইনের বদৌলতে অনেক কিছু জানা যায়। যায়হোক এটা খুবই মিষ্টি জাতীয় খাবার সেটা সবাই জানেন।
পিছনে তিতাস নদী সামনে বিভিন্ন ধরনের আচার। দৃশ্য টা একবার চিন্তা করুন। আর নদীতেও নতুন পানি এসেছে। এই খাবারটির প্রতি আমার দুর্বলতা সবসময়। তাই বলে যেখান সেখান থেকে আচার খাই না। দেখে ভালোই লেগেছে। এগুলো সবার দুর্বলতা।
এখানে কয়েকটি খাবার। ছোট ছোট কাপে দই বিক্রয় করছে। অরিজিনাল কি না সেটা নিয়ে প্রশ্ন থাকেই। আরেকটি ফটোগ্রাফিতে দুই প্রকারে লাগার মুড়ি তথা মিষ্টি জাতীয় কিছু দিয়ে মুড়ি মাখানো। কত ধরনের খাবার সেটা বলা মুশকিল।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রিয়েলমি সি-৫৩ |
ফটোগ্রাফার | @joniprins |
তারিখ | ২৮.০৪-২০২৫ |
সময় | বিকাল -৪.৩০ মিনিট |
স্থান | তিতাস নদীর তীর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া , ঢাকা |
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Click Here For Join Heroism Discord Server
https://x.com/RamimHa74448648/status/1920139681771008483?t=I0sFFMvkUiE-gVT0DM9Sww&s=19
https://x.com/RamimHa74448648/status/1919647245911175502?t=BF9UgOygiobv9Ro3mHqvUg&s=19