কেনো এই হেয়?

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

IMG_0378.jpeg


আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

আজকে আসলে একটু ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে এসেছি। যে কথাটি হয়তো আমাকে অনেকবার মাথায় এসেছে। কিন্তু এটা লেখা হয়ে ওঠেনি।তাই ভাবলাম যে আসলে কিছু কিছু ব্যাপার নিয়ে যতোই লেখালেখি করি না কেনো। তাও কোথাও না কোথাও একটা ব্যাপার থেকে যায়। আর সেটা হলো সকল এর মতামত। কারণ সকল এর মতামত আলাদা হয়। তাই সকল এর, সেই বিষয় সম্পর্কে লেখাটাও আলাদা হয়।

আজকে আমি যে ব্যাপারটি নিয়ে কথা বলবো। সেই ব্যাপারটিতে আসলে আমরা সকলেই অনেক বেশি জড়িত বলা চলে। কেও কেও কখনো কখনো আসলে সেই ঘটনার শিকার হয়েছে। আবার কখনো কখনো হয়তো সেই ঘটনা আমরা নিজেরাই ঘটিয়েছি। অর্থাৎ আমরা যে খুব ভালো সেটা আমি বলছি না। কারণ আমরা নিজেদের অবস্থান থেকে আমরা ঠিক নেই বলেই কিন্তু। আমাদের সাথে এগুলো লেগেই থাকে অর্থাৎ আমাদের দিক থেকেও। কিংবা আমাদের চারপাশ থেকে এই ব্যবহারগুলো কখনো একেবারের জন্য মুছে যায় না।

যদি আমি আমার কিছু বান্ধবীর আড্ডার কথা বলি।অর্থাৎ কিছু বান্ধবী তারা আড্ডা দিতে দিতে কোন জিনিসটা বেশি করে জানেন? সেটা হলো হেয় করা।অর্থাৎ মানুষ মানুষকে পঁচাতে,হেয় করতে অনেক বেশি পছন্দ করে। কোনো ছোট একটি ব্যাপার পেলে, এতো বেশি খারাপ ভাবে সেটা বলা শুরু করে আপনার উপর, সেটা একটা পর্যায়ে গিয়ে সহ্য করতে পারবেন না।সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে যখন কেউ কারো দরিদ্রতা নিয়ে হেয় করে। অর্থাৎ আমার ক্লাসে এক বান্ধবী আছে। তার স্বাভাবিকভাবেই ফাইনানশিয়াল কন্ডিশন কিছুটা কম। তো ক্লাসের কিছু গুটি কয়েক মেয়েকে দেখেছি তাকে নিয়ে সবসময় মজা করে এবং ওই মজার মধ্যে যে হেয় এবং বিদ্রুপ লুকিয়ে থাকে। সেটা আসলে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার কিছু নেই।এই ব্যাপার গুলো দেখলে মনে হয় সত্যিই আমরা মানুষ হতে পারিনি।

ABB.gif