বোনের সাথে ইকোপার্ক //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন। আজ আপনাদের সাথে আজ বিকেলে বোনের সাথে ইকো পার্কে ঘোরার কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।
আজ আবারও ইকো পার্কে ঘুরতে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম। আমি আগেই বলেছিলাম ইকোপার্কে আমাদের প্রায়ই যাওয়া হয় ।সত্যি কথা বলতে কাছাকাছি এত সুন্দর একটি জায়গা থাকতে কোথাও যাওয়ার জন্য মন চায় না ।তাই ঘুরেফিরে সেই ইকো পার্কেই যাই ।আর আমার বোন মাঝেমাঝেই ঘুরতে যাওয়ার জন্য ভীষণ বায়না করে ।তাই বোনকে নিয়ে কোথায় যাব বুঝতেও পারিনা। ওর জন্যই আজ আবার ইকোপার্ক যাওয়া। ওর আবার হঠাৎ হঠাৎ করে ঘুরতে যেতে ইচ্ছা হয় আর একবার যদি বলে যে কোথাও যাবে তখন না নিয়ে গেলেও রেহাই নেই, একভাবে সেটা বলতেই থাকে🤭। আর বোনের আবদার বলে কথা দিদি হয়ে সেটা তো শুনতেই হবে।বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বাড়ি থেকে বের হলাম ।আমাদের এখান থেকে ডাইরেক্ট বাস ইকোপার্ক যায়না। ইকোপার্ক যেতে হলে দুটো বাস ভেঙে যেতে হয়।৪০ মিনিটের মধ্যেই ইকোপার্ক পৌঁছে গেলাম। যাই হোক সন্ধ্যে সন্ধ্যে হয়ে আসছিল কিছুক্ষণ ওখানে বসে কিছুটা সময় কাটালাম। বোনের সাথে অনেক গল্প করলাম আড্ডা দিলাম। আমার বোন খুব একটা ছবি তুলতে একেবারেই ভালোবাসে না কিন্তু হঠাৎ করে আজ দেখি ছবি তোলার ধুম পড়ে গেছে। ঘোরা তো অনেক দূরের কথা যেন মনে হচ্ছিল ছবি তুলতেই ওখানে গিয়েছিল।
ইকো পার্কে এখন বিকেলবেলা ভীষণ ভালোই লাগে ঘুরতে আর তার মধ্যে বসন্তের হাওয়া । কিছুক্ষণ বসলেই যেন মনটা ভালো হয়ে যায়। সব মিলিয়ে মিশিয়ে বেশ ভালই একটা সময় কাটালাম।
এবার ইকো পার্ক থেকে বেরিয়ে বোনের ইচ্ছে রাত্রেবেলা বাড়ি গিয়ে খাবে না, সে বাইরেই ডিনারটা করে নেবে। তাই ভাবলাম চিনার পার্ক এর কাছে অনেকগুলো ভালো ভালো রেস্টুরেন্ট তার সাথে ধাবা ও রয়েছে ।তাই আর কোনো কিছু না ভেবেই চিনার পার্ক এর দিকে চলে গেলাম। ওখানে গিয়ে পেটুক মহারাজ বলে একটা রেস্টুরেন্ট আছে ,যেই রেস্টুরেন্টের খাবার আমার ভীষণ ভালো লাগে । তাই গিয়েই ওখানে ফ্রাইড রাইস আর চিকেন দোপেয়াজা অর্ডার করে নিলাম। তার মাঝখানে ও আবার কিছু কিছু ছবি তুলে নিলাম। কুড়ি মিনিট পরে খাবার চলে এল ।একসাথে খেয়ে নিলাম প্রচুর গল্প আড্ডা ইয়ার্কি করলাম । বোনের কিছু কিছু সিক্রেটও জানতে পারলাম। সবশেষে একটা মাসালা কোলড্রিংকস নিয়ে নিলাম।
এইভাবে ঘুরেফিরে খাওয়া-দাওয়া করে বেশ সুন্দর একটা সময় কাটালাম বোনের সাথে।
বোনের সাথে ইকো পার্কে খুব ভালো সময় কাটিয়েছেন দেখতে পারছি । সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে ব্লগ আকারে অনেক গুছিয়ে শেয়ার করেছেন । অনেক ফটোগ্রাফি করেছেন দেখলাম । দেখে খুব ভালো লাগলো । সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
মানুষের মন ভালো রাখার জন্য মাঝেমধ্যে পার্কে যায় একান্ত প্রয়োজন। তবে পার্কের বন্ধুদের সাথে যাওয়া হয় যদি, নিজের সাথে কেউ থাকে তাহলে আনন্দটা একটু বেশি হয়ে থাকে। আপনি সুন্দর ভাবে পার্কের বিষয় তুলে ধরেছেন। কিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে পোস্ট উপস্থাপন করেছেন, ইহা দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে।
খাওয়া-দাওয়া ঘোরাঘুরি সব কিছু মিলিয়ে তো দারুণ সময় কাটছে দিদি 🥰👌। আর একদম মন থেকে বলছি তোমাদের দুই বোনকেই কি মিষ্টি লাগছে দেখতে ❤️👌। ইকো পার্কের জায়গাটা আমারও বেশ পছন্দের। ছবিগুলো দেখে যাওয়ার ইচ্ছেটা আর একবার জেগে উঠলো। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো ঘুরে আসব একদিন। 😊
দুই বোনকে একসাথে বেশ সুন্দর লাগছে। ইকো পার্কে দুই বোন অনেক সুন্দর সময় পার করেছেন সেটা ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যায়। তাছাড়া ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর ছিল রাতের অন্ধকারে ফুলের ছবি গুলোর সৌন্দর্য যেন আপনি আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন।
দাদার পোস্টেও ইকোপার্ক জায়গাটি দেখলাম।এতো ভালো লাগে আমার জায়গাটি তাই আপনার পোস্টটি চোখে পড়তেই তাড়াতাড়ি ওপেন করতেন।বেশ মিষ্টি লাগছে দুজনকে।
আপনি আপনার বোনের সাথে ইকো পার্কে ঘুরতে গিয়েছেন খুবই ভালো সময় কাটিয়েছেন সেটা আমার যেটা আপনার পোষ্ট পড়েই বোঝা যাচ্ছে আপু। আর ইকোপার্ক জায়গাটা আসলেই অনেক সুন্দর। আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দুই জনকে দারুন লাগছে।জায়গাটি ও সুন্দর।আমাকে তো নিতে পারতে সাথে।
মনে আছে সেই দিনটার কথা 😔😔