ইকো পার্কের জাপানিজ ফরেস্টে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।গত পর্বে আমি ইকোপার্কে ঢুকেই যে শীতকালীন ফুলগুলো দেখেছিলাম, তারই ছবিগুলো আপনাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলাম। আজকের পর্বে আমি আপনাদের সাথে জাপানি ফরেস্টের কিছু ছবি ভাগ করে নেবো। আশা করি সকলের ভালো লাগবে ।
ভারতের বৃহত্তম উদ্যান হল ইকো পার্ক আর সেই ইকো পার্ক বলতে গেলে আমার পুরোটাই ঘোরা হয়ে গেছে । ইকো পার্কে দেখার মত বহু জিনিস রয়েছে, যেমন -গোলাপের বাগান থেকে শুরু করে বাটারফ্লাই গার্ডেন, সপ্তম আশ্চর্য ,তাছাড়াও এখানে বাচ্চাদের জন্য খেলার ব্যবস্থা, বোটিং ,সাইক্লিং এছাড়া অনেক কিছু ব্যবস্থা এখানে রয়েছে। এখানে আসলে কিভাবে যে সময় চলে যায় তা বোঝাই যায় না ।আমি আগের পর্বে বলেছিলাম যে আমি বহুবার ইকো পার্কে এলেও ব্ল্যাক্স এর সাথে কোনো দিন আসা হয়নি ,তাই এইবার যখন ইকো পার্কে গিয়েছিলাম তখন আমরা এক নম্বর গেট দিয়েই ঢুকেছিলাম ।সেখানেই এই জাপানি ফরেস্ট রয়েছে ।
জাপানি ফরেস্ট জায়গাটা খুব সুন্দর।প্রত্যেকটা জায়গাতেই জাপানের ছোঁয়া লেগে রয়েছে । এখানে একটি বাঁশের বন রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের বাঁশকে জৈবভাবে রোপন করা হয়েছে ।তাছাড়াও পাথরের লন্ঠন গুলো খুব সুন্দর ভাবে সাজানো রয়েছে। এছাড়াও ছোট ছোট বুদ্ধের ভাস্কর্য রাখা হয়েছে ,আর এই ভাস্কর্যের মধ্যে একটি বুদ্ধের মূর্তি প্রবেশদ্বারের মুখে রাখা হয়েছে ।আর এখানে বিকেল হয়ে গেলে সেগুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগে কারণ খুব সুন্দর লাইটিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। তাছাড়াও একটু এগোলেই প্যাগোডাসহ একটি মঠ রয়েছে ।তাছাড়া ও এখানে অনেকগুলো পুরো ঢিবি রয়েছে যেখানে ছোটো ছোট গাছ লাগানো আছে। আর মাঝখানে একটি পুকুর রয়েছে যেটা জাপানি অর্থবৃত্তাকার সেতু দিয়েই তৈরি করা হয়েছে। তাছাড়াও এই ফরেস্ট এর মধ্যেই একটি জাপানি রেস্টুরেন্ট রয়েছে যেখানে জাপানের স্পেশাল খাবার গুলো পাওয়া যায়।
সব মিলিয়ে এই জাপানি ফরেস্টটি খুব ইউনিক এবং ভীষণ সুন্দর।
VOTE @bangla.witness as witness

OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

জাপানি ফরেস্টের এই জায়গাগুলোর ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো দেখে। মনে হচ্ছে প্রতিটা জায়গায় যেন জাপানিদের ছোঁয়া লেগে আছে। সত্যিই অসাধারণ ফটোগ্রাফি। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করলাম,ধন্যবাদ আপনাকে।
ভারতের বৃহত্তম ইকো পার্ক সেখানে ঘুরে দেখার মত অনেক কিছু আছে। সেখানে জাপানি ফরেস্ট নামে একটি জায়গা আছে। সব জায়গাতেই যেন জাপানের ছোঁয়া লাগানো।খুব সুন্দর জায়গা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেও বুঝতে পারছি দিদি।এখানে আবার বেশকিছু রেস্টুরেন্ট ও আছে। জাপানি খাবার পাওয়া যায় বেশ ভাল লাগলো জেনে। আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ দিদি।
এর আগের পর্ব পড়েছিলাম ছোটা দাদা আর আপনার ইকো পার্কে ঘুরতে যাওয়ার কথা।আজকে ইকো পার্কের জাপানিজ ফরেস্টে এর ছবি দেখে বেশ ভালো লাগলো।আসলেই বুদ্ধের ভাস্কর্য এর ছবি গুলো দেখেই মনে হচ্ছে জাপানির ছোয়া আছে।ইকো পার্কটা অনেক বড় এবং সুন্দর। ঘুরতে গেলে এমনেই মন ভালো হয়ে যায়।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
ইকো পার্কের জাপানিজ ফরেস্টের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। যদিও ইকো পার্কে কখনো যাওয়া হবে না। তবে ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটি ভীষণ সুন্দর। চারপাশের বিভিন্ন মূর্তি এবং সৌন্দর্য সবকিছু মিলিয়ে আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আর সবচেয়ে বেশি ভালো লাগলো আপনাকে দেখে। আপনাকে দেখতে কিন্তু বেশ মিষ্টি লাগছে দিদি😍। সানগ্লাস পড়াতে আরও বেশি সুন্দর লাগছে। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো দিদি।♥️♥️
জাপানি ফরেস্টের জিনিষগুলো দেখতেও প্রায় জাপানিজ ই মনে হচ্ছে।মানে ওরা একেবারে পারফেক্ট চিত্র ফুঁটিয়ে তুলতে পেরেছে।রেড কিন্তু বেশ মানায় আপনাকে আপু।
গত পোস্টে ইকোপার্ক সম্পর্কে অনেক তথ্যমূলক কথা জানতে পেরেছি। তাছাড়া এই জায়গাটি আপনার খুবই পছন্দের দাদার সাথে প্রথমবার গিয়ে দারুন সময় অতিবাহিত করেছেন। প্রথমবার ফুলের ছবি শেয়ার করেছিলেন খুবই সুন্দর পরিবেশ যেটা ভালোই উপভোগ করেছিলাম। এই পর্বে জাপানিদের কিছু দৃশ্যপটের বিষয় তুলে ধরেছেন যেটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার মাধ্যমে আমাদেরও ভার্চুয়াল ভাবে ঘোরাঘুরি হয়ে গেল।