“আমার বাংলা ব্লগ”- এখন শুধু একটি কমিউনিটির নাম না বরং সকলের নিকট জনপ্রিয় মাধ্যম, নিজের ভাষায় আবেগ, অনুভূতি ও ভালোবাসা প্রকাশের। দিন দিন যার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং শীর্ষে উঠে আসছে র্যাংকিং এ। আসলে আমার বাংলা ব্লগ এর যাত্রা শুরু হয় মাতৃভাষায় মনের ভাব প্রকাশে স্টিম ব্লকচেইন এ সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্য নিয়ে। পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা বাংলা ভাষাভাষী কমিউনিটিকে এক প্লাটফর্মে নিয়ে আসা এবং পারস্পরিক সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে ভাষার প্রতি ভালাবাসা সৃষ্টি করা এবং নিজেদের বন্ধনকে আরো মজবুত করা। আমাদের বিশ্বাস আমরা খুব দ্রুততম সময়ের মাঝে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবো। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে এখন পর্যন্ত ৮৬০৯ জন সদস্য হয়েছেন এবং বর্তমান এ্যাকটিভ পোষ্টের সংখ্যা ১২১। এই সপ্তাহে হ্যাংআউটে উপস্থিতির সংখ্যা ছিলো ৪৬ জন।
হ্যাংআউট-১৯০
আমার বাংলা ব্লগের এ্যাডমিন
@shuvo35 ভাই সময় হওয়ার আগেই চলে আসেন, তারপর নিজের অনুভূতি শেয়ার করেন। হ্যাংআউট নিয়ে কথা বলেন, দেখতে দেখতে আমরা ১৯০তম সাপ্তাহিক হ্যাংআউটে চলে আসছি, হ্যাংআউট নিয়ে নিজের অনুভূতি শেয়ার করেন। এরপর সুমন ভাইকে নিয়ে নিজের অনুভূতি শেয়ার করেন, উনি ট্রিটমেন্ট শেষ করে আজ আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন। এরপর বর্তমান পরিবেশ নিয়ে কথা বলেন, নিজের অসুস্থতার বিষয়টিও বলেন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়েছিলো যার কারনে কিছুটা অসুস্থবোধ করছেন শুভ ভাই। তারপর সবাইকে কাংখিতভাবে সহযোগিতা করার আহবান জানিয়ে হ্যাংআউটের মূল পর্ব শুরু করেন।
এরপর কথা বলি আমি
@hafizullah, যথারীতি সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের ১৯০তম সাপ্তাহিক হ্যাংআউটে। আশা করছি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। গেষ্ট ব্লগারদের নিয়ে বলছি এই মুহুর্তে কমিউনিটিতে ২৬জন গেষ্ট ব্লগার আছেন, তবে তাদের সবাই এ্যাকটিভ নেই ২০জন ইনএ্যাকটিভ এবং মাত্র ৬ জন এ্যাকটিভ আছেন। এই ৬ জনও আবার নিয়মিত পোষ্ট করেন না।
এই সপ্তাহে যে সকল এ্যাকটিভ ইউজার আমার অধীনে ছিলেন তাদের এ্যাকটিভিটিস Daily Task এর ক্ষেত্রে ঠিকঠাক আছে মাত্র কয়েকজন বাদে, তবে কমিউনিটির এনগেজমেন্ট এর অবস্থা আগের মতোই আছে। মিনিমাম একটা এনগেজমেন্ট ধরে রাখার কথা আমরা বলেছি, খুব বেশী চাপ নিয়ে নয়। সুতরাং আপনারা সামান্য হলেও কমিউনিটির এনগেজমেন্ট ধরে রাখুন। যারা Daily Task এর সাথে কমিউনিটির মিনিমাম এনগেজমেন্ট ধরে রেখেছেন তাদের সুপার এ্যাকটিভ তালিকায় সুযোগ দিয়েছি। আর একটা কথা Daily Task গুলো সাথে সাথে করার চেষ্টা করবেন সবাই। ধন্যবাদ
তারপর কথা বলেন আমার বাংলা ব্লগের এ্যাডমিন
@nusuranur আপু, শুরুতেই তার অধীনে এ্যাকটিভ তালিকায় থাকা ইউজারদের নিয়ে কথা বলেন, দুই একজন ইউজার আছেন যাদের নাম প্রকাশ করেন নাই, যারা নিয়মিত পোষ্ট ঠিকই করছেন কিন্তু Daily Task গুলো ঠিক মতো করছেন না। তারা যতই ভালো পোষ্ট করুক না কেন কিউরেশনের ক্ষেত্রে তাদের পোষ্টগুলো এড়িয়ে যাওয়া হয়। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে বিগত কয়েক সপ্তাহ যাবত বলা হচ্ছে তাই নতুন করে কিছু বলতে চাচ্ছেন না। সবারই এ্যাকটিভিটিস এখন কিছুটা কম আছে তাই সেটা নিয়ে কিছু বলার নেই। তবে কিন্তু যারা Daily Task এ এ্যাকটিভ আছেন তাদের কমেন্টগুলো খুব বেশী বড় না করার পরামর্শ দেন। তবে সেটা যেন খুব বেশী ছোট না হয়ে যায়। রিপ্লাইগুলো যেন কোয়ালিটিফুল হয় সেই বিষয়ে সবাইকে সতর্ক হতে বলেন এবং এক দুই শব্দ ব্যবহার করে রিপ্লাই না দিতে অনুরোধ করেন।
এরপর কথা বলেন কমিউনিটির অ্যাডমিন (রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স)
@rex-sumon সুমন ভাই, শুরুতেই শুভ ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তরে বলেন এখন বেশ ভালো যদিও একটা ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা হলো। একটা বিষয় দেখে কিছুটা খারাপ লাগছে, কারণ আর কিছু দিন বাদেই আমাদের হ্যাংআউট ২০০তম পর্বে যাবে। গতবার আমরা যখন ১০০তম হ্যাংআউটের অনুষ্ঠানটা হলো তখন ইউজার ছিলো ৭৫ প্লাস সেটা এখন কিন্তু অর্ধেক হয়ে গেছে কিন্তু আমরা আশা করেছিলাম কমিউনিটি আরো বড় হবে।

যাইহোক, কমিউনিটিতে ইউজারদের এ্যাকটিভিটিস এখন অনেক কম। এই সপ্তাহে সুপার এ্যাকটিভের যে সকল ইউজার তার অধীনে ছিলো সেটা হ্যান্ডেল করেছেন আরিফ ভাই। আর টুইটারের Daily Task ক্ষেত্রে একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি যেটা সবাইকে আরো একটু কেয়ারফুল হতে হবে। যখন লিংকগুলো Daily Task চ্যানেলে দেয়া হয়, অনেকের হয়তো কাজের একটা সিডিউল থাকে যে রাতে করবো বা একটু পরে করবো, কিন্তু এর ফলে আমাদের টাস্কের যে লক্ষ্য সেটা কিন্তু সাকসেস হবে না যদি টাস্কগুলো খুব বেশী দেরীতে করা হয়।
কারণ নতুন টাস্ক যখন আসে যখন শুরুর দিকে এনগেজমেন্ট রেটটা অনেক বেশী থাকে শুরুর দিকে, ঐ টাইমের মাঝে সবাই যদি কমেন্ট করেন তাহলে হয়তো দৃষ্টি আকর্ষণ করা সম্ভব হবে। তাই একটু দ্রুত টাস্কগুলো সম্পন্ন করার চেষ্টা করতে অনুরোধ করেন। পুশ চ্যানেলে যেহেতু যে ছবিগুলো থাকে সেগুলো ব্যবহার করার জন্য সেভ করে রাখতে পারেন। এরপর পাওয়ার আপ কনটেস্ট নিয়ে কথা বলেন, একটু পরই সেটা প্রকাশ করা হবে। তাই দুইজন নতুনভাবে ডলফিন ক্লাবে প্রবেশ করেন তাদের অভিনন্দন জানান। তারপর এবিউজ ওয়াচার নিয়ে বলেন, কেউ স্প্যামিং জাতিয় কিছু পেলে সেখানে শেয়ার করতে অনুরোধ করেন, ভালো কিছু ধরতে পারলে তাহলে সেখান হতে কিছু রিওয়ার্ডস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
কমিউনিটির এ্যাডমিন (সোশ্যাল মিডিয়া এবং মার্কেটিং)
@shuvo35 শুভ ভাই কথা বলেন এরপর, বিগত সপ্তাহের মতো, এ সপ্তাহেও সবার টুইটার অ্যাক্টিভিটিস বেশ ভালো ছিল। টুইটারে সক্রিয় সদস্য সংখ্যা ছিল ৫২ জন এবং তারা পুরো সপ্তাহ ধরে টুইটারে পোস্ট প্রোমোশন করেছে ৬০০ এর মতো। যা সত্যিই প্রশংসনীয় ব্যাপার, তাছাড়া প্রধান তালিকায় সক্রিয় সদস্য ছিল ৩২ জন। সেখান থেকে সবদিক বিবেচনায়, মনিরা আপুকে টুইটার অফ দ্যা উইক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। আশা করি পরবর্তী দিন, তা আপনারা দাদার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন। সবার এক্টিভিটিস এভাবেই চলমান থাকুক, এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি। ধন্যবাদ সবাইকে।
এরপর কমিউনিটির মডারেটরগণ কথা বলেন, শুরুতে মডারেটর
@kingporos ভাই বলেন, নমস্কার। টেম্পোরারি ইনঅ্যাক্টিভ লিস্ট নিয়ে কথা বলবো। যারা বর্তমানে টেম্পোরারি ইনঅ্যাক্টিভ লিস্টে রয়েছেন তাদের পোস্ট সংখ্যাতে কিছুটা উন্নতি করেছেন। সেই সাথে আপনাদের অ্যাক্টিভিটিস গুলো অবশ্যই করতে হবে। আর এখানের অ্যাক্টিভিটিস বলতে, টুইটার টাস্ক। পোস্ট করার পাশাপাশি সেই টাস্কগুলো করতে থাকুন তাহলে সহজেই একটিভ লিস্টে চলে যাবেন। যারা পার্মানেন্ট ইনঅ্যাক্টিভ লিস্টে আছে, তারা টেম্পোরারি ইনঅ্যাক্টিভ লিস্টে আসতে চাইলে টিকিট কেটে জানাবেন।
এরপর শুভ ভাই ফিরে আসেন এবং প্রমোশন নিয়ে কথা বলেন, নতুন ইউজার নেয়া হচ্ছে না আর নিয়মগুলো আগের মতোই আছে তাই নতুন করে কিছু বলার নেই। যারা এ্যাকটিভ আছেন তাদের অনুরোধ করেন আমাদের ডেলিগেশন সার্ভিসে ডেলিগেশন করার। এবিবি কিউরেশন এবং হিরোইজম দুটোই ডেলিগেশন সার্ভিস আমাদের। তাই সেখানে ডেলিগেশন করতে বলেন নিয়মিত সাপোর্ট পাওয়ার জন্য। এছাড়াও পুশ স্টেক করেও সাপোর্ট এর পরিমাণ বাড়াতে পারেন। এরপর শুভ ভাই পুশস্টিম নিয়ে কথা বলেন। যদিও এখনো সকলের জন্য উন্মুক্ত হয়নি সেটা, তবে খুব শীঘ্রই হয়তো হয়ে যাবে। পুশ বার্ন করার মাধ্যমে রিওয়ার্ডস এর ব্যবস্থা, তারপর এই বিষয়ে সবাইকে একটু গাইড করেন একাউন্ট খোলার বিষয়টি নিয়ে।
তারপর শুভ ভাই এবিবি চ্যারিটি নিয়ে কথা বলেন প্রতি বুধবার সবাইকে রিমাইন্ডার দেয়া হয়, ডোনেশন অথবা বেনিফিশিয়ারীর মাধ্যমে আপনারা সহযোগিতা করতে পারেন। এটা আপনাদের সুবিধার জন্যই করা হয়েছে। এবিবি স্টেজ শো নিয়ে কথা বলেন, যদিও গত সপ্তাহে আমরা সেটা করতে পারিনি, তবে আশা করছি এই সপ্তাহ হতে যথানিয়মে চলবে। যারা অতিথি হয়ে আসতে চান তারা সিয়াম ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করবেন। অতিথি হয়ে আসলে শুভেচ্ছা সম্মানী পাবেন এবং যারা উপস্থিতি থাকবেন তাদের জন্যও সম্মানী থাকবে। এর পুরো ক্রেডিট হলো আমাদের প্রতিষ্ঠাতার।

এরপর এবিবি ফান নিয়ে বলেন, ফান করে আর্ন করুন, এই কাজটি সবাই করার চেষ্টা করছেন বলে আশা প্রকাশ করেন। নতুনদের জন্য একটা বাড়তি সুবিধা আছে, কারো আরসি স্বল্পতার সমস্যা থাকলে আমাদের মডারেটরদের সাথে যোগাযোগ করে ডেলিগেশন সুবিধা নিতে পারবেন সহজেই। এরপর এবিবি ফান ফর অল নিয়ে কথা বলেন এবং সবাইকে কাংখিতভাবে প্রশ্ন জমা দেয়ার অনুরোধ করেন। তারপর এবিবি ফিচার্ড পোষ্ট নিয়ে কথা বলেন, আপনাদের পোষ্টগুলোকে হাইলাইট করার চেষ্টা করা হচ্ছে, সাথে একটু বাড়তি সার্পোট দেয়া হচ্ছে। তারপর এই বিষয়ে ইউজারদের মতামত জানতে চান, তাদের পোষ্টগুলো ফিচার্ড হচ্ছে কিনা? তারপর সেই বিষয়ে নিজের মতামতও উপস্থাপন করেন। কোন না কোন ভাবে আমরা সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
এরপর কথা বলেন আমার বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা
@rme দাদা, এই সপ্তাহের এক্স (টুইটার) অব দ্যা ইউকের নাম ঘোষণা করেন, তিনি হলেন Monira999। এছাড়া এই সপ্তাহেও ফাউন্ডার চয়েস নেই। তারপর শুভ ভাই দাদার সাথে কুশলাদি বিনিয়ম করেন। এরপর দাদা PUSSSTEEM নিয়ে কথা বলেন, মোটামুটি কাজ শেষ করা হয়েছে, তবে থিম এর বিষয়ে টুকিটাকি কিছু কাজ এখনো বাকি আছে। দাদা সময় করতে পারছেন না, দুই এক সপ্তাহের মাঝেই সেটা শেষ করা হবে।
এরপর শুভ ভাই কুইজ সেগমেন্টটি পরিচালনা করতে কমিউনিটির এ্যাডমিন আরিফ ভাইকে আহবান জানান। আর তাকে সহযোগিতা করেন মডারেটর কিংপ্রস ভাই, এ্যাডমিন সুমন ভাই এবং আমি। যেহেতু কুইজ পর্বের নিয়মগুলো একই রয়েছে তাই দ্রুত কুইজ শুরু করা হয়। পর পর ৪টি কুইজ শেয়ার করা হয় এবং পরবর্তীতে বিজয়ীদের রিওয়ার্ডস পাঠিয়ে দেয়া হবে বলে জানানো হয় । তারপর আমার বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা দাদা কুইজ করার পূর্বে কিছু কথা বলেন, আমরা ২০২৬ সালে এন্টি র্যানসমওয়্যার মার্কেটে আনতে যাচ্ছি, এটা আপনাদের পক্ষ হতে পারচেজ করতে পারবেন, ডেমো ভার্সন থাকবে শুরুতে সেটা ব্যবহার করতে পারবেন। এটা হবে দাদার নিজের কোম্পানীর প্রোডাক্ট, আমরা সাধারণত পাবলিকলি কোন কাজ করি না। ভিবিন্ন কোম্পানীর গোপনীয় সিকিউরিটির কাজগুলো করে থাকি। এই প্রথম আমরা পাবলিকলি কিছু আনবো, যেমন এন্টিভাইরাস, এন্টি র্যানসমওয়্যার, এন্টি ম্যালওয়্যার। সিকিউরিটিজ প্রোগ্রামগুলো আস্তে আস্তে মার্কেটজাত করবো। দাদার ইচ্ছা আছে এন্টি র্যানসমটা পুশের নামে রাখার।
তারপর দাদা এন্টি র্যানসম নিয়ে কথা বলেন, এটা হলো বর্তমানে সবচেয়ে বড় থ্রেড। এটা হলো আপনার কম্পিউটারের যাবতীয় ফাইন এনক্রিপ্ট করে আপনার কাছে চাঁদা চাইবে। চাঁদা দাও না হলে তোমার ফাইলগুলো আর ব্যবহার করতে পারবে না। বিটকয়েনের মাধ্যমে তারা এই চাঁদাটা দাবী করে থাকে। চাঁদা দেয়ার পর ফাইলগুলো আবার ঠিক করে দেয়া হয়। এন্টি র্যানসমওয়্যার থাকলে সেগুলো আর করতে পারবে না। এন্টিভাইরাসও আমরা আস্তে আস্তে মার্কেটে আনার চেষ্টা করছি। তীব্র প্রতিযোগিতা আছে এন্টিভাইরাস মার্কেটে, নিজেদের কিছু সিকিউরিটিস প্রোগ্রাম রাখবো মার্কেটে। আর পুশের ব্যাপারে তো আগেই বলে দিয়েছি, এটা নিজস্ব গতিতেই চলবে সেখানে আমি কোন ইন্টারফেয়ার করবো না। যেহেতু বিনিয়োগকারী হিসেবে নাম লিখিয়েছি সেহেতু আশা করা যায় ভবিষ্যতে কিছু বিনিয়োগ করবো।
যদিও বিনিয়োগ আছে আমার তবুও আরো কিছু করবো। আরো একটা বিষয়ে আমি চিন্তা করেছি যেহেতু পুশফাই আমরা নতুন করে রিব্র্যান্ডিং করবো, ডিসেন্ট্রালাইজড ইমেইল এবং মেসেজিং সিস্টেম চালু করবো। তারপর ডিসেন্ট্রাইজড ইমেইলটা কি সেটা নিয়ে বলেন। কয়দিন আগে আমার বাংলা ব্লগে একটা কেস হ্যান্ডেল করা হয়েছিলো, আমার বাংলা ব্লগের একজন ইউজারদের মোবাইল চুরি হওয়ার পর তার জিমেইল হ্যাক হয়ে যায় এবং হ্যাকার রিকভারি ইমেইল এড্রেস এবং মোবাইল নাম্বার চেঞ্জ করে ফেলে। সেটা রিকভার করার কোন উপায় ছিলো না আর। বহুভাবে ট্রাই করা হয়েছে কিন্তু কাজ হয়নি। কারণ সব কিছুই পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে। তারপর সেটা একটু ভিন্নভাবে চেষ্টা করে দাদা সাকসেসফুলি রিকাভার করেন।

এটা জিমেইল, তারা কিন্তু বলেই দিয়েছিলেন আপনাকে আমরা কোন ধরনের হেল্প করতে পারবো না। যেহেতু রিকভার করার বিষযগুলো চেঞ্জ হয়ে গেছে সেহেতু এখন আর কোন উপায় নেই। উনার স্টিমিট এর সব কি’গুলোর ব্যাকআপও সেখানে ছিলো। এছাড়াও কোন কারণে আপনার জিমেইল একাউন্ট সাসপেন্ডেড হতে পারে, কারণ জিমেইলতো সেন্ট্রালাইজড। ইচ্ছে করলে যা কিছু খুশি করতে পারে, বা কি হলো, আপনার জিমেইল ব্যবহার করে ক্রিপ্টো কারেন্সি এবং ব্যাংক একাউন্ট হতে টাকা তুলে নিয়ে গেলো। সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ গুলোতে এমন হতে পারে। যদি সেন্ট্রালাইজড একটা ইমেইল একাউন্ট থাকে আপনার, যাই কোন সেন্ট্রাইজেশন নেই, সেই ক্ষেত্রে কারো সাধ্য নেই আপনার ইমেইলটা কন্ট্রোল করার। সেই জন্য আপনার ইমেইলে আপনি যা রাখবেন সেটার ট্রুলিওনার হবেন আপনি। জিমেইলের ট্রুলিওনার আপনি না, সেটার মালিক হলো গুগল।
ইচ্ছে করলে যে কোন সময় গুগল আপনাকে বিনা নোটিশে আউট করে দিতে পারে। বা আর সহযোগিতা নাও করতে পারে। তাই নিজের ব্যাংক একাউন্টসহ সব কিছু সিকিউরড করার জন্য ডিসেন্ট্রালাইজড ইমেইলিং সিস্টেম খুব গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে ডিসেন্ট্রাইলজড ইমেইল সিস্টেম ইথেরিয়াম ব্লকচেইনে আছে, কিন্তু সেখানে মারাত্মক একটা সীমাবদ্ধতা আছে। সেটা ব্যাখ্যা করেন দাদা, ইথেরিয়াম এর প্রাইভেট কি যদি কোন কারণে হ্যাক হয় তাহলে সাথে সাথে আমার ইমেইল একাউন্টও হ্যাক হয়ে যাবে। তারপর সেই একাউন্টটা আমি বন্ধও করতে পারবো না, সেটা আমাকে ছুড়ে ফেলতে হবে। তারপর আমাকে ব্যাংকসহ বিভিন্ন জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করতে হবে। কারণ পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করার কোন ওয়ে নেই। সেই ক্ষেত্রে একটা বড় সমস্যায় পড়ে যাবো।
সেটা হিসেব করে আমরা স্টিম ব্লকচেইনে এমনভাবে হিসেব করে করবো যাতে সমস্যা না হয়, প্রাইভেট কি এখানে চেঞ্জ করা যায়। এটা নিয়ে অনেক চিন্তা ভাবনা করে দেখেছি স্টিমিট এর ব্লকচেইনে সেটা করা যায়। স্টিমিট এর ব্লকচেইনে এখন যে সিস্টেম সেটা নিয়েই ইমেইল তৈরী করা যায় ডিসেন্ট্রালাইজড। পাকিস্তানের এক উইটনেস তো ম্যাসেজিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলেছেন। এ প্রসঙ্গে ভারতে ঘটে যাওয়া হোয়াটসঅ্যাপ একটা ঘটনা শেয়ার করেন দাদা। টেলিগ্রামের নিজস্ব ব্লকচেইন আছে অবশ্য কিন্তু তবুও সেখানে ভরসা করা যায় না। এরপর দাদা ৫টি কুইজ ধরেন এবং বিজয়ীদের পরবর্তীতে রিওয়ার্ডস পাঠিয়ে দেয়া হয়। এরপর শুভ ভাই ফিরে আসেন এবং কুইজ নিয়ে নিজের অনুভূতি শেয়ার করেন। তারপর সুপার এ্যাকটিভ তালিকা প্রকাশ করেন, সবাইকে কাংখিতভাবে এ্যাকটিভ থাকার আহ্বান জানান।
তারপর শুভ ভাই গানের আসরটি শুরু করেন। এই সপ্তাহেও মাত্র দুইজন ইউজারের নাম পাওয়া গেছে গানের আসরে। তারপর একে একে
@bristychaki গান,
@aongkon গান,
@selinasathi1 কবিতা আবৃত্তি,
@ah-agim কবিতা আবৃত্তি,
@neelamsamanta কবিতা আবৃত্তি এবং সব শেষে
@saymaakter কবিতা আবৃত্তি করেন । সবাই এই আসরটি বেশ মুগ্ধতা নিয়ে উপভোগ করেন।
তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে অফিসিয়ালি হ্যাংআউটের সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগের এ্যাডমিন এবং মডারেটদের, যারা রিপোর্টটি তৈরী করতে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছেন।
@hafizullah

Community TEAM
@rme ADMIN ✠ Founder 🔯
@blacks ADMIN Co-Founder & Operations Head ♛【IND】
@winkles ADMIN Executive Admin 🇮🇳 ✨
@hafizullah ADMIN Executive Admin 🇧🇩 ✨
@swagata21 ADMIN Community Admin 【IND】
@nusuranur ADMIN Community Admin 🇧🇩 ✨
@rex-sumon ADMIN Regulatory compliance Admin ✨
@moh.arif ADMIN Witness & Dev Team Admin ✨
@shuvo35 ADMIN Social Media & Marketing ✨
@kingporos MOD Community Moderator 🇮🇳 ✨
@alsarzilsiam MOD Community Moderator 🇧🇩 ✨
@tangera MOD Community Moderator 🇧🇩 ✨
@abb-school MOD Steem School ✍
@shy-fox MOD Extreme Curator
@amarbanglablog MOD Primary Curator ♛♝
@curators MOD Secondary Curator ♝
@photoman MOD Secondary Curator ♝
@royalmacro MOD Secondary Curator ♝
@abuse-watcher MOD Steem Watcher





VOTE @bangla.witness as witness

OR
SET @rme as your proxy



Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
সাপ্তাহিক হ্যাংআউট রিপোর্ট অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য গুলো আবারো ভালোভাবে জানতে পেরে ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে।
গত সপ্তাহে আমাদের সম্মানিত বড় দাদা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তিনি দুইটি জিনিস আনার চিন্তাভাবনা করছেন। যে দুটো জিনিস ব্যবহার করলে আমাদের অনেক ডকুমেন্টস নিরাপদ থাকবে। দাদা যদি এই দুইটি জিনিস আনতে পারে তাহলে আমরা অনেক কিছু নিরাপদে সংরক্ষণ করতে পারবো। এ ছাড়াও সবাই মোটামুটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন।
সাপ্তাহিক হ্যাংআউট রিপোর্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আসলে হ্যাংআউট এ উপস্থিত ছিলাম ঠিক কিন্তু ব্যস্ততার জন্য মনযোগ দিয়ে শোনতে পারিনি। যাইহোক আপনার পোস্ট পড়ে সকল কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে পুরো রিপোর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সাপ্তাহিক হেংআউটের রিপোর্টটি অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন রিপোর্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।হ্যাংআউটের রিপোর্টে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো আবারও জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই রিপোর্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।
সাপ্তাহিক হ্যাংআউট এ উপস্থিত থাকতে পারেনি। তবে হ্যাংআউটের রিপোর্ট এর মাধ্যমে বেশ কিছু তথ্য জানতে পারলাম। বিশেষ করে দাদা বিষয়গুলো নিয়ে বলেছেন সেগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। জিমেইলের সিকিউরিটি সিস্টেম খুব লো! গুগল চাইলেই যেকোন সময় এটা বন্ধ করে দিতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে
যদিও বা ব্যস্ততার কারণে গত হ্যাংআউটে আমি এটেন্ড করতে পারিনি তবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে হ্যাংআউটের প্রত্যেকটা বিষয়কে ভালোভাবে বুঝতে পারলাম। খুবই সুন্দর এবং গোছালোভাবে গত হ্যাংআউটের প্রত্যেকটা বিষয়কে আপনি উপস্থাপন করেছেন।
হসপিটালে প্রচন্ড ব্যস্ত থাকার কারণে, এই সপ্তাহে প্রথম বারের মতো হ্যাংআউটে উপস্থিত থাকতে পারিনি। তবে এই রিপোর্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। বিশেষ করে দাদা বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন। যাইহোক এই রিপোর্টটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।