হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার দোয়ায় সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি।বেশ কিছুদিন হলো আমার সময় সল্পতার কারনে পোস্ট করতে পারি নাই।এই জন্য সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।আজ আমি আমার ভাতিজির জন্নদিন উৎযাপন করবো আপনাদের সাথে এবং এর সাথে কিছু ছবি শেয়ার করবো।আপনারা আমার ভাতিজির জন্য দোয়া করবেন।বেশি কথা নাহ বলে শুরু করি।

আমি মনে করি জন্মদিন মানেই একটা মানুষের জন্য তার জীবন থেকে তার মূল্যবান সময় চলে যাওয়া।সবাই আমরা বলে থাকি আমাদের বয়স বাড়ে।আসলে আমাদের বয়স কমে যায়।যা আমরা হয়তো বুঝতে পারি না।তবে আজকে এইসব নিয়া কথা বলবো না।এবার শুরু করা যাক আমার ভাতিজির জন্মদিন নিয়ে।

উপরের যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন ও হচ্ছে আমার ভাতিজি।ওর নাম তয়া। ৩ বছরে পা দিল গতকাল।গতকাল ১৮-১২-২০২১ সাল ছিল তার জন্মদিন।এই দিনটিতে তার আগমন হয়েছিলো।গতকাল তার বয়স ৩ বছর পূর্ণ হইছে।আপনারা সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।

এবার আশা যাক পরিচয় পর্বে। আপনারা যার কোলে আমার ভাতিজিকে দেখতে পাচ্ছেন উনি ওর মা। এবং হাতের ডান পার্শে উনি তয়া মনির বড় আম্মু।এবং সামনে যে দাড়ায় আছে এইটা তয়া মনির বড় বোন তুলি।সবাই খুব খুশি তার জন্নদিন নিয়ে।এবার কেক কাটার জন্য রেডি হই চলেন।

হাপি বার্থডে তয়া মনি। তয়া মনি কেক কাটার চেয়ে খাওয়া নিয়ে ব্যস্ত বেশি। যাই হোক এখানেই কেক কাটা শুরু হইল।

এখানে কেক খাওয়ানো অবস্থায় যাকে দেখতে পাচ্ছেন উনি তয়া মনির দাদি।আসলে দাদা-দাদির আশীর্বাদ মানে অনেক কিছু।দাদা-দাদির আদর কখনো শেষ হয় নাহ।

এবার যাকে দেখতে পাচ্ছেন উনি হচ্ছে তয়া মনির বড় আম্মু।বড় আম্মু হলেও যিনি তয়া মনিকে নিজের মেয়ের মতো করে লালন পালন করে থাকে।

আর এখন যাকে দেখতে পাচ্ছেন উনি আর কেউ নন উনি তয়া মনির চাচ্চূ।জনাব রবিউল ইসলাম ওরফে আমি নিজে।আসলে খুব ঘরোয়া ভাবে জন্নদিন পালন করা হয়।আমরা খুব বেশি আয়োজন করতে পারি নাই।অল্প কিছু দিয়ে করেছি।আসলে এইসব কিছু দিয়ে যায় আসে নাহ।

পরিশেষে আমি সবার কাছে বলতে চাই যে,সবাই আমার ভাতিজির জন্য দোয়া করবেন।ও যেন দিন শেষে ভাল একজন মানুষ হইতে পারে।ভাল ভাবে তার জীবন পরিচালনা করতে পারে।জীবনটাকে সুন্দর ও সহজ করতে পারে।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।