KFC তে গিয়ে তোলা কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি।।

rupaie22 (72)member【 Verified Member✅】in Beauty of Creativity • last year

👾👾👾হ্যালো বন্ধুরা👾👾👾

কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন । প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন।সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমিও অনেক অনেক ভালো আছি।

প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ ভালোই লাগে।আমি অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি বেশি শেয়ার করি, কারন ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। সামনে ভালো ফটোগ্রাফি করার মত কিছু পেলে তা ক্যামেরাবন্দি করতে একদমই ভুল হয়না।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

খাওয়া দাওয়া করতে কার না ভালো লাগে। আর ব্যক্তিগতভাবে আমার তো খাওয়া দাওয়া করতে অনেক ভালো লাগে। তবে অন্যান্য জায়গা তুলনায় কেএফসিতে খেতে আবার অনেক বেশি ভালো লাগে এবং বলতে গেলে এটা আমার বেশ পছন্দের একটা জায়গা। সাধারণত আমরা বাইরে যে চিকেন গুলা খাই এগুলো খেতে মোটামুটি বেশ টেস্টি। কিন্তু kfc দিয়ে গিয়ে চিকেন খাওয়া বা চিকেনের বিভিন্ন আইটেম খাওয়া তার একটা আলাদা ব্যাপার রয়েছে। এখানে প্রত্যেকটা খাবারের টেস্টি অত্যন্ত অথেন্টিক এবং প্রত্যেকটা খাবার বারবার চেক হয়ে আমাদের সামনে পর্যন্ত আসে। তবে দামের কথা যদি বলতে হয় তাহলে নরমাল দোকানগুলো থেকে এখানে দাম প্রায় দ্বিগুণ বা তার থেকেও কিছুটা বেশি। তবে টেস্টের কথা তুলনা করে সেই ব্যাপারটা কিছুটা কনসিডার করা যায়।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

বেশ কিছুদিন আগে আমি আর আমার এক বন্ধু গিয়েছিলাম বারাসাতের কেএফসিতে। আসলে বন্ধুটার সাথে আমার প্রায় দুই বছর পর দেখা হল। আর দেখা হলেই প্রথমেই যে কথাটা উঠলো, চল কোথাও গিয়ে খাওয়া যাক। তবে আমি সাধারণত বাইরে খাওয়া দাওয়া করলে দাদা বৌদি অথবা কেএফসিতে গিয়ে বসি। এতে করে সুন্দর সময় কাটে এবং খুব টেস্টি খাবার পাওয়া যায়। যাইহোক আমাদের তো প্রথমে একটা খাবারের টোকেন সংগ্রহ করতে হলো আমরা যা যা খাব সবকিছু অর্ডার করে দিলাম। এরপর কিছু সময় অপেক্ষা করতে লাগলাম। এখানে আসলে আসলে অনেক সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয় খাবারের জন্য।যেহেতু প্রচুর সিরিয়াল থাকে। যাইহোক মোটামুটি আধাঘন্টা লেগে গেল আমাদের খাবার আসতে এরপর আমরা খাবার খাওয়া শুরু করলাম। আমরা মেইনলি অর্ডার করেছিলাম স্মোকি চিকেন এবং কোলড্রিংস। তবে খাবারটা যেহেতু খুব মজা ছিল তাই খেয়ে দেয়ে একটা তৃপ্তির ঢাকুর তুলে অন্য গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

যাইহোক আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ আপনাদের একটি কমেন্ট আমাকে নতুন এবং ভালো কিছু করার উৎসাহ যোগায়। ভালো থাকবেন সবাই।