🙋 হ্যালো আমার প্রিয় বন্ধুরা 🙋

আসসালামুয়ালাইকুম, আমার প্রিয় কমিউনিটির সকল বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমি সবসময় নতুনভাবে ধরনের কাজ শিখতে এবং কি করতে ভালোবাসি। এইজন্য যখন নতুন কিছু দেখি সেটার প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়ি। এই প্লাটফর্মে আসতে পারি আমি নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমার কাছে ফটোগ্রাফি করতে ভীষণ ভালো লাগে। এইজন্য যেখানেই যাই ফটোগ্রাফি করার আগ্রহ বেড়ে যায়। ফটোগ্রাফিটাকে একটা শিল্প মনে করি। কারণ আমি মনে করি ফটোগ্রাফি করাটাও কতটা সহজ বিষয় নয়। কোথাও ঘুরতে গেলে কিংবা হাঁটতে গেলেও আমি সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। আমি মনে করি আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

আজকে আমি আপনাদের মাঝে কবুতরের ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। কবুতর হচ্ছে শান্ত পাণী। কবুতর লালন পালন করতে খুব ভালো লাগে আমার কাছে। আমাদের বাড়িতে আমি কয়েক জোড়া কবুতর লালন পালন করি। কারণ কবুতর উপরে থাকে এবং দেখতে চমৎকার লাগে। কবুতর অনেক জাতের এবং বিভিন্ন কালারের আছে। তবে আমি কয়েক জাতের এবং কয়েক রকমের কবুতর পালন করতেছি। এই কবুতরগুলো আমার নিজের। তবে কবুতরকে আধার দিয়ে আমি দাঁড়িয়ে থাকি এবং সৌন্দর্য উপভোগ করি। আর কবুতর শখ করে অনেক মানুষে পালন করে। বিশেষ করে কবুতরের মুখের আওয়াজ শুনতে বেশ চমৎকার লাগে। কারণ কবুতরের ডাক গুলো শুনতে অনেক ভালো লাগে অনেকের কাছে। এবং কবুতরকে সুন্দর করে খাওয়া দাওয়া দিলে কবুতর অনেক দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকে। এক এক কবুতর ১০ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। আর কবুতর যখন উড়ে তখন দেখতে হবে চমৎকার লাগে। অনেকে কবুতরকে দিয়ে খেলাধুলা করে সৌন্দর্য উপভোগ করে। কিছুদিন আগে যখন আমি কবুতরকে খাওয়া-দাওয়া দিচ্ছিলাম তখন আমি এই ফটোগ্রাফি গুলোর ফটোগ্রাফি করেছিলাম। তাই আজকে কবুতরের ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আশা করি আমার কবুতরের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

device : Huawei

_{লোকেশন}