On the way to Bandarban - ফটোগ্রাফি #৬
হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আজ চলে এলাম বান্দরবান ফটোগ্রাফির ষষ্ঠ পর্ব নিয়ে। গতপর্ব যেদিন শেয়ার করেছিলাম সেদিন বলেছিলাম বান্দরবানের অবস্থা তেমন একটা ভালো নয়। এখন অব্ধি থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে পুরো বান্দরবান জুড়ে। একদল সন্ত্রাসী বাহিনীর জন্য বান্দরবানের শান্তি প্রিয় মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। সামনে ঈদ, আর ঈদকে ঘিরে পর্যটন খাত থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা অনেক বেশি উপার্জন করে থাকে।
এমন অবস্থায় বান্দরবানে পর্যটন খাতের ইনকাম একেবারে শুন্য প্রায়। কত হাজারো মানুষ শুধুমাত্র এই পর্যটকদের উপর নির্ভর থাকে। তাদের অবস্থা ভেবে খারাপই লাগছে। এই কুকি-চিন গুষ্টিকে একেবারে নির্মূল করা হবে সেই কামনা করি। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের সমস্ত সশস্ত্র বাহিনী একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। অল্প দিনের মধ্যেই বান্দরবানের শান্তি ফিরে আসবে আশা করি।
শান্ত পাহাড় অশান্ত হয়ে উঠেছে, সেই অশান্ত পাহাড় খুব দ্রুতই শান্ত হয়ে উঠবে ইনশা আল্লাহ। যাইহোক, বান্দরবান ফটোগ্রাফির আজ ষষ্ঠ পর্বে আমি শেয়ার করব নাফাখুম থেকে রেমাক্রির পথের কিছু দৃশ্য। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে চলুন দেখে নিই আজকের দশটি ফটোগ্রাফি।
বিষয়: বাঁশের তৈরি দুটি ভেলা। লোকটি একাই ভেলা দুটিকে পানির উপর দিয়ে বয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: একটি নৌকা যাত্রীর অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে। লক্ষ্য করলাম নৌকাটির মধ্যে একটি বাচ্চা বসে আছে। সম্ভবত ও পাহারার দায়িত্বে আছে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: ঝিরির পাশ দিয়ে ট্রাভেলাররা নাফাখুম থেকে ফিরছে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: পাথরে ভরা সরু ঝিরি পথ। দারুন লাগে এরকম ঝিরির পাথরের উপর দিয়ে হেঁটে চলতে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: দারুন একটি রাস্তা তৈরি হয়ে গেছে। ট্রাকিং করার সময় এমন রাস্তা হলে চলতে সুবিধা হয় ।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: ঝিরি থেকে একটু উপরে। বর্ষাকালে এই জায়গাটা সম্পূর্ণ পানির নিচে থাকে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: সবুজ শেওলার কারণে পানির দৃশ্যটা দেখতে দারুন লাগছে তাই না?
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: বর্ষার সময় যখন এই জায়গাটাতে আরো বেশি পানি থাকে তখন হয়তো সৌন্দর্যটা আরো অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: যেখানে দাঁড়িয়ে ছবিটি তোলা সেই জায়গাটা খুবই সমতল। এখানে একটুখানি দাঁড়িয়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে মন্দ লাগে না।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: ওর হয়তো একটু বেশিই গরম লেগে গেছে। তাই ঝিরির পানিতে নেমে দাঁড়িয়ে আছে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

বান্দরবানের অবস্থা সত্যি অনেক খারাপ। আর এই অঞ্চলের শান্তি প্রিয় মানুষগুলো একেবারে অশান্তিতে দিন পার করছে। আবারো আগের মত শান্তি ফিরে আসুক এই প্রত্যাশাই করি। ভাইয়া আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো।
কুকি-চিন গুষ্টিকে নির্মূল করে আশা করছি বান্দরবনের শান্তিকে আবার আগের মতো ফিরিয়ে আনবেন ওপরওয়ালা।
কুকি-চিন সন্ত্রাসীরা খুবই ডেঞ্জারাস। ইতিমধ্যেই দেখলাম দু'জন কুকি-চিন নেতাকে আটক করেছে। তাছাড়া সেনাপ্রধান বান্দরবান সফরে গিয়েছে। আশা করি দ্রুত সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাই। রেমাক্রি আসলেই চমৎকার জায়গা। কুকুরের পানিতে নামার দৃশ্যটা তো দারুণ লাগছে দেখতে 😂। যাইহোক এমন মনোমুগ্ধকর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
কয়েকদিন ধরে নিউজের শিরোনামেই রয়েছে এই কুকি চীন। আশাকরি খুব দ্রুতই তাদের দমন করা হবে। নাফাখুম এর নাম অনেক শুনেছি। অনেক ট্রাভেল গ্রুপেই এর ছবি টা সামনে ভেসে উঠে। দারুণ করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। নাফাখুম থেকে রোমাক্রি পথের দৃশ্যগুলো বেশ সুন্দর। এবং আপনি চমৎকার ক্যাপচার করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
কুকি-চিন গুষ্টি নামক এই সন্ত্রাসী দল থেকে খুব শীঘ্রই বান্দরবান মুক্তি পাক এই কমনাই করি ৷ তবে যাই হোক , আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো ৷ এমন সুন্দর এবং মনোরম দৃশ্য দেখলে যে কারো ভালো লাগবে ৷ অসাধারণ হয়েছে ফটোগ্রাফি গুলো ৷ ধন্যবাদ ভাইয়া
প্রকৃতির শান্তির জায়গায় অশান্তি ঢুকে গিয়েছে। পর্যটকদের অনেক বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। কবে যে বান্দরবান শত্রু মুক্ত হবে কবে যে ট্রাভেলার রা মন খুলে ঘুরতে পারবে। আপনি দারুণ দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। নাফাখুম যাওয়ার মুহূর্তটা আসলে অনেক বেশি সুন্দর ছিল।