বন্দী সোনার খাঁচায়
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
মাঝেমধ্যে কিছু ব্যাপার এমন থাকে। যে ব্যাপারগুলোকে আসলে হয়তো আমরা সেভাবে গুরুত্ব দেই না। অর্থাৎ আমরা সেভাবে ভাবি না, সেই ব্যাপারগুলো নিয়ে কিন্তু ব্যাপারগুলো নিজের অজান্তে এমনভাবে মনে গেঁথে যায় যে ব্যাপারগুলোকে হয়তো আমরা মন থেকে চাইলেও বের করতে পারি না। কিংবা যে ব্যাপারগুলো নিয়ে চিন্তা করতে না চাইলেও এতো গভীরভাবে আমাদের মনের মধ্যে গেঁথে যায় যে আমরা সেগুলোকে সরিয়ে ফেলতে পারি না।
ঠিক তেমন একটি ব্যাপার হুট করে আমার মাথায় এসেছে। তো তাই ভাবলাম যে আপনাদের সাথে শেয়ার করি। আমি জানিনা এই লেখাটি আপনাদের সাথে আগে শেয়ার করা হয়েছে কিনা। কারণ প্রতিনিয়ত এতো বেশি লেখা আপনাদের সাথে শেয়ার করি কিংবা শেয়ার করা হয়। যেগুলো নিয়ে আসলে হয়তো লেখালেখি করতে ভালো লাগে কিংবা হয়তো সেই ব্যাপারগুলো নিয়ে কিছুটা হলেও উপলব্ধি হয়। কিন্তু হয়তো শেয়ার করা হয় না।
আসলে আমরা যারা চিড়িয়াখানায় যাই। বিশেষ করে যাদের ঘরে ছোট বাচ্চা রয়েছে। উনাদের তো চিড়িয়াখানায় যাওয়া হয়ে থাকে। তো চিড়িয়াখানায় যে ব্যাপারটি খুব কমন বলা চলে। সেটা হলো চিড়িয়াখানায় আমরা বিভিন্ন পশু পাখি দেখতে পাই। এখন ওই পশুপাখি গুলোকে আমরা দেখে অনেক আনন্দিত হই কিন্তু আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি যে তারা একেবারে সোনার খাঁচায় থাকে। অর্থাৎ তাদেরকে সেই খাঁচার মধ্যে খাবার দাবার সবকিছুই খুব ভালোভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু তাদের জীবনটা যেনো একেবারেই বন্দি। অর্থাৎ একেবারেই সম্পূর্ণভাবে কিন্তু তারা বন্দি। অনেক মানুষ কিন্তু এভাবেই বন্দি থাকে। অর্থাৎ সব সুখ স্বাচ্ছন্দ পেলেও তাদের জীবনে থাকে না কোনো স্বাধীনতা। এটা যে কতো অসীম কষ্ট সেটা হয়তো আমরা টের পাইনা।