তেল মারলেই কাজ হয়ে যায়!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আপনাদের সাথে একটি মজার ব্যাপার শেয়ার করবো এবং আমি মনে করি মজার ব্যাপারটি শেয়ার করলে আপনারা অনেকেই আসলে মজা পাবেন। যদিও এটা একেবারে এমন একটা সত্য কথা। যেটা আমাদের প্রতিটি সেক্টরের রয়েছে। কিন্তু এই ব্যাপার গুলো নিয়ে আমরা অনেক বেশি কথা বলি না বলেই হয়তো অনেকে জানে না।
তেমন একটি ব্যাপার হলো আসলে আমাদের জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে মানুষকে তেল মারা যে কতো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেটা আমরা সকলেই খুব ভালো করে জানি। যদিও এটা স্বীকার করতে চাই না, এটা আলাদা ব্যাপার। কিন্তু এটা আমাদেরকে মানতেই হয়। যেমন ছোট একটা ঘটনা বলি। তাহলে আপনার আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। সেটা হলো, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এ একজন শিক্ষক রয়েছেন। যিনি অনেক কম নাম্বার দেন এবং যিনি আসলে একেবারে অনেক বেশি কড়া।অর্থাৎ আমরা এই ব্যাপার গুলোই শুনেছি। শুধু শুনেছি বললে ভুল হবে। আমরা এই ব্যাপারগুলো দেখেছি ও আমাদের নিজেদের ক্লাসে।
কিন্তু একদিন যখন দেখলাম যে আসলে উনাকে আমরা একটু অয়েলিং করা ধরনের কথা বললাম। অর্থাৎ উনার সম্পর্কে অনেক ভালো ভালো কথা বললাম। যেগুলো একেবারেই অনেকটা বলা যায় যে বাড়িয়ে চাড়িয়ে বলা। তখন যেটা লক্ষ্য করলাম। সেটা হল উনি আমাদের সাথে এতো ভালো ব্যবহার শুরু করলেন। যেটা আমরা কখনো কল্পনাও করিনি। অর্থাৎ ব্যাপারটা অনেকটা সত্যি কথা বলতে এটাই হলো যে, আমরা উনাকে বেশ খানিকটা তেল মারলাম বলেই উনি আমাদের সাথে খুব ভালো ব্যবহার করা শুরু করলেন কিংবা তিনি আসলে আমাদেরকে অনেক গুরুত্ব দেয়া শুরু করলেন। অর্থাৎ ব্যাপারটি একেবারে এমনটাই যে আমরা তেল না মারলে তিনি আমাদের সাথে ওই খারাপ ব্যবহার করা ই বজায় রাখতেন। অর্থাৎ আমরা উনাকে একটু অয়েলিং করলাম বলেই উনি আমাদের উপরে এতো সদয় হয়েছেন এবং এটা অনেকটা তিক্ত কথা। কিন্তু এটা একেবারে সত্য কথা যে, মানুষকে পটানো অনেক বড় একটি ব্যাপার। যেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটা আবার আমরা অনেকেই একটু কম পারি। আর কম পারি বলেই আমাদের কাজ একটু কম হয়, হা হা।
