চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোটার যৌক্তিকতা
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
বর্তমানে বাংলাদেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত রয়েছি এবং বর্তমানে আসলে বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন নিয়ে যে একটা বিপ্লব ঘটে গিয়েছে। সেটা সম্পর্কেও আমরা অনেকেই অর্থাৎ সকলেই অবগত রয়েছি। যদিও আমি সেটা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। যেহেতু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে রাজনীতি বিষয়ে লেখালেখি করা একেবারেই নিষিদ্ধ। তাই আমি রাজনীতির দিকে যাচ্ছি না। কিন্তু আমার আসলে এই ব্যাপারে একটা সেক্টর নিয়ে কথা বলার খুব ইচ্ছে এবং আমার মতামত আপনাদের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছে। তো সেই বিষয়টি নিয়েই আমি লেখালেখি করছি।
আমার আজকের লেখার বিষয় এই কোটা নিয়ে। কিন্তু এই কোটা নিয়ে আমার যেটা বলার বিষয়। সেটা হলো অর্থাৎ আমার যেটা বলার আছে সেটা হলো আমার মনে হয় কোটা সংস্কার হয়েছে। এটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু আমার তাতেও একটা আপত্তি রয়েছে এবং আপত্তি টি হলো আমার কেনো যেনো মনে হয় যে চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোটা রাখাটা একেবারেই অযৌক্তিক। কারণ চিকিৎসা হলো মানুষের জীবন মৃত্যুর একটি ব্যাপার। আমরা কখন চিকিৎসকের কাছে যাই। সেটা আমরা সকলেই জানি। কারন চিকিৎসক কিংবা চিকিৎসা ব্যাপারটাতে আসলে এক্সট্রা ফেভার কাউকে দেওয়া উচিত নয় বলে আমি মনে করি।
কারণ অন্য সবকিছু আলাদা আর চিকিৎসার ব্যাপারটা একেবারেই আলাদা। অর্থাৎ যারা চিকিৎসক কিংবা ডাক্তার ওরা আসলে কি পরিমান অধ্যাবসায় এবং কষ্টের মাধ্যমে এই পদমর্যাদা অর্জন করে সেটা আমরা সকলেই জানি। তাই এটা যার সাধ্যে রয়েছে। অর্থাৎ যে আসলে এই কষ্টটা করতে পারবে। আমি মনে করি তারই এই ডাক্তার হওয়াটা মানায়। কোটার মাধ্যমে ডাক্তার তৈরি করার কোনো প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না। অর্থাৎ দরকার হলে অন্য সব সেক্টরে রাখা হোক।কিন্তু আমার মতে ডাক্তারি সেক্টরটিতে কোটা রাখাটা আমার মনে হয় না যে কোনো যৌক্তিকতা আছে।