এ এক বিপত্তি!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
কিছু কিছু ব্যাপার আসলে এমন থাকে, যেগুলো অন্যায় নয়। কিন্তু আমরা মেনে নিতে পারি না। অর্থাৎ এটা বলা চলে একেবারে পরিস্থিতির একটা ব্যাপার। হয়তো ব্যাপারটি এমন নয় অর্থাৎ আমরা যেভাবে হয়তো গালিগালাজ করছি ওই ব্যাপারটিকে, সেটা হয়তো গালি খাওয়ার মোটেও উপযোগ্য নয় কিংবা আসলে সেটা তেমন কোনো ব্যাপার নয়। কিন্তু পরিস্থিতি ব্যাপারটিকে তেমন করে তোলে যে, আমরা আসলে আমাদের মেজাজ মাঝেমধ্যে ধরে রাখতে পারি না। আর মেজাজ ধরে রাখতে পারি না বলে আমরা অনেক সময় অনেক খারাপ ব্যবহার করে, খারাপ কথা বলি। কিন্তু আসলে সে ক্ষেত্রে পরিস্থিতির কোনো দোষ ই নেই। অর্থাৎ পরিস্থিতি ব্যাপারটি এমন হয়ে যায়। আমিও বর্তমানে তেমন একটি পরিস্থিতিতে আছি বলা চলে।
যেহেতু মোটামুটি আপনাদের সাথে সকল কিছুই শেয়ার করা হয়। তাই ভাবলাম যে ব্যাপারটিও শেয়ার করি। অর্থাৎ বর্তমানে এক বিরক্তিকর পরিস্থিতি সম্মুখীন আমি হয়েছে এবং ব্যাপারটি হলো আসলে মূলত আমার ঠিক পাশের বিল্ডিংটি ভাঙা হচ্ছে এবং রোজার মাসে আমরা সকলেই জানি যে সেহরির সময় উঠতে হয় এবং এর পরে নামাজ থাকে। এরপরে অনেকেই কোরআন শরীফ পড়ে। তো শুতে আবার অনেকটা সময় লেগে যায় এবং সকালবেলা আবার ক্লাসও থাকে।
তো সেই হিসেবে আসলে যখন বাসার বিল্ডিং ভাঙ্গা হচ্ছে। তখন প্রতিনিয়ত অর্থাৎ একেবারে ভোরবেলা থেকেই প্রচন্ড শব্দ হচ্ছে এবং এতো বেশি শব্দ হচ্ছে যে আমার বলা চলে রীতিমতো মাথাব্যথা উঠে গিয়েছে। অর্থাৎ এ এমন এক বিপত্তিতে পরেছি, যেটা প্রকাশ করার মতোন নয়। কারণ যেহেতু রোজা রেখেছি, সে ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা করলেও কিছু করার নেই। অর্থাৎ কোনো কিছু খেতেও পারছিনা। অর্থাৎ বলা চলে সবকিছু মিলিয়ে বিশাল বিপদে রয়েছি।কারণ এটা সত্যিই খুব বেশি বিরক্তিকর। যখন আসলে কানের কাছে একেবারে প্রতিনিয়ত প্রচন্ড শব্দ হতে থাকে। কিন্তু কিছুই করার নেই অর্থাৎ পরিস্থিতির শিকার এবং উনাদের ও দোষ নেই। অর্থাৎ কাজ তো করতেই হবে। আর কোনো বিল্ডিং যখন ভাঙ্গা হয়। তখন স্বাভাবিকভাবে প্রচণ্ড শব্দ হয়। তো সব মিলিয়ে আসলে কিছুই করার নেই।
@steem-articles, your post beautifully captures a universal feeling - the frustration of unavoidable disruption! I found your honest reflection on navigating a noisy construction project during Ramadan so relatable. The internal struggle between understanding the necessity of the work and the personal discomfort it causes is something many can empathize with.
The way you've articulated this everyday annoyance into a thoughtful piece is truly engaging. It encourages readers to consider their own reactions to similar situations and how they manage their patience. Thank you for sharing your thoughts and experiences! I encourage other readers to share their own experiences and thoughts in the comments below. It's a great reminder that even small challenges can offer opportunities for reflection and growth.