কি মুশকিল!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি ব্যাপার শেয়ার করবো। যে ব্যাপারটির সাথে সকলেই আসলে খুব ভালোভাবে পরিচিত। অর্থাৎ এমন একটি ব্যাপার,যে ব্যাপার নিয়ে হয়তো আসলে কখনো না কখনো কেউ না কেউ মুশকিলে পরেছেন ই।যাইহোক, তো ব্যাপার যেটা সেটা হলো মাঝেমধ্যে আমাদের পরিবারের যেসব ছোট ছোট বাচ্চারা রয়েছে তারা যে কি প্রশ্ন করে কিংবা কি বলতে চায় সেটা বুঝে উঠা ই অনেকটা বেশি মুশকিল হয়ে যায়। কারণ তারা মাঝে মধ্যে এমন এমন সব কথা বলে যে কথাগুলো আসলে হজম করা কিংবা যে কথাগুলো মানা অনেক অসম্ভব বলা চলে।
আমার সাথেও ঘটেছে তেমন একটি ঘটনা। বিস্তারিত ভাবে বললে আপনারা আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। যাই হোক,ব্যাপার হলো আমি আমাদের পরিবারের একজন ছোট সদস্যকে নিয়ে একদিন চিড়িয়াখানায় গিয়েছিলাম। তো সে বেশ ভালোভাবেই উপভোগ করছিলো। কিন্তু হঠাৎ করেই সে বলে যে, সে ওই animal গুলোর সাথে কথা বলবে। যাইহোক, আমি অরো বেশি আমলে দেইনি। কারণ বাচ্চাদের বাচ্চামী তো হবেই।
এরপরে আসলে বাঁধে মূল বিপত্তি।অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে ওই এনিমেল গুলোকে ডাকার সাথে সাথে তারা তাকায় না। অর্থাৎ এটা একেবারেই স্বাভাবিক। যেমন, আপনি ডাকলেই যে বাঘ পিছনে ফিরে তাকাবে এমন তো কোনো কথা নেই। তো তা নিয়েই আসলে আমার ওই পরিবারের ছোট সদস্য এমন কান্নাকাটি শুরু করে। যেটা আসলে সামলানোটাই অনেক দেরি মুশকিলের ছিলো। যাইহোক ছোটদের এসব ব্যাপার-স্যাপার খুব হাস্যকর। কিন্তু ওই পরিস্থিতি গুলো সামাল দেওয়াটা বেশ মুশকিল এর। আর এই ব্যাপারটি যাদের ঘরে ছোট সদস্য রয়েছে তারা খুব ভালোভাবেই বুঝতে পারছে।