বেড়াল কখন নিজেকে বাঘ ভাবে?
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
মাঝেমধ্যে এমন অনেক পরিস্থিতি আসে। যেখানে আসলে আমি যেটা নই, সেটাই যেনো আমি আরও বেশি বাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখায়। অর্থাৎ যদি একেবারে সরাসরি বলতে চাই। তাহলে সেটা হলো আসলে একটা মানুষকে ধরেন আপনি অনেক বেশি পাত্তা দিচ্ছেন। এখন আপনি যখন দেখবেন যে তাকে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পাত্তা দিচ্ছেন কিংবা যে যতোটুকু গুরুত্ব পাওয়ার অধিকার রাখে। তার চেয়ে বেশি গুরুত্ব আপনি তাকে দিচ্ছেন। তখন দেখবেন যে সে আসলে নিজেকে অনেক বড় কিছু ভাবা শুরু করেছে এবং যেটা অবশ্যই মোটেও পছন্দনীয় নয়।
এ কারণেই আমি উক্তিটি লিখলাম। অর্থাৎ সত্যিই বেশি পাত্তা দিলে বিড়াল ও নিজেকে বাঘ ভাবতে শুরু করে। এটা হয়তো রূপক অর্থে ব্যবহৃত। কিন্তু এটার পিছনে যে ব্যাপারটি রয়েছে। সেটা একেবারে সত্যিকারের। এটা খুব ভালোভাবে খেয়াল করে দেখবেন যে, যে যতটুকু প্রাপ্য তাকে ততটুকু ই সব সময় দেওয়া উচিত। কারণ আমরা যেহেতু মানুষ। সেক্ষেত্রে আসলে আমরা ভালোর চেয়ে প্রথমে খারাপ অভ্যাসটি বেশি গড়ে তোলার চেষ্টা করি।
আর সে কারণেই কোনো মানুষ যখন আমাদেরকে তাদের প্রায়োরিটি লিস্ট এ রাখে। আর আমরা তখন তাকে অবশ্যই টেকেন ফর গ্রান্টেড হিসেবে নিয়ে নেই। কারণ তারা হয়তো আমাদের জন্য সত্যিই মন থেকে ভেবে থাকেন। কিন্তু আমরা তাদেরকে একেবারে আজীবনের জন্য আমাদের থাকবে, এমনটাই ভেবে বসি এবং আমরা যখন কাউকে অনেক বেশি পাত্তা দিয়ে ফেলি। তখন আসলে সে আমাদেরকে যে সম্মানটা করা। সেটা আর করার প্রয়োজন মনে করি না।