মিথ্যে বিষফল
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা সাধারণত সবাই একেবারে সব সময় যে সব কিছু তো সত্যি বলি তা নয়। অর্থাৎ এটা বললে অনেক বেশি মিথ্যা কথা বলা হয়ে যাবে তাই আমি আপাতত এই লেখাটি লিখার সময় কোনো মিথ্যা কথা বলতে চাইছি না। কিন্তু একটা ব্যাপার হলো, আমরা আমাদের জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে অর্থাৎ বিভিন্ন সংকটপূর্ণ পরিস্থিতিতে সামান্য মিথ্যা কথা বলে থাকি। হয়তো আমাদের নিজেদেরকে বাঁচানোর জন্য বলি কিংবা হয়তো আমাদের চারপাশের কোনো মানুষকে বাঁচানোর জন্য বলি।
অতটুকু পর্যন্ত মিথ্যে আমার কাছে মনে হয় ঠিক। কারণ যেই মিথ্যে কোনো মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। বা কোনো ভালো মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। আমি মনে করি সে মিথ্যেটাই ভালো। এখন এখানে আমি একটু ব্যাপার উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করবো। সেটা হলো ঔষধ আমাদের জীবনে অনেক বেশি জরুরী। এখন আমরা যদি ওই ওষুধ দরকার এর চেয়ে বেশি খাওয়া শুরু করি। তখন কিন্তু সেটা আমাদেরকে অনেক বেশি খারাপের দিকে নিয়ে যাবে। অর্থাৎ আমাদের শরীর খারাপ করবে।
এটা হলো এমন একটি ব্যাপার, যেটা ওষুধের মতোন। অর্থাৎ দরকারের অনুযায়ী হয়তো ব্যবহার করা যায়। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত এটা হয়ে গেলে আমাদের জীবনে ধংস নেমে আসে।যেটা অনেকটা বিষের মতোন। অর্থাৎ যেটা আমাদেরকে একেবারে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। তাই মিথ্যে অনেক বেশি বলা কখনোই উচিত নয়। কারণ এটা কারো অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেলে সে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসা অনেক মুশকিল।