সচেতনতা আসুক ঘর থেকে

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

IMG_0378.jpeg


আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

আমরা যে কোনো জিনিস যদি আমাদের নিজেদের ঘর থেকে শুরু করি। তাহলে আমি মনে করি সেটার গুরুত্ব অনেক বেশি বেড়ে যায়। কারণ যে কোনো ধরনের বাধ্যবাধকতা যখন আমি নিজে ফেস করি। তখন আমি এটা ভালো করে উপলব্ধি করতে পারবো যে, সেই বাধ্যবাধকতা কিংবা লিমিটেশন আমি কতোটুকু মানতে পারবো আর কতোটুকু মানতে পারবো না।

তো আজকে আসলে তেমন একটি ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে এসেছি এবং ব্যাপারটি হলো ইভটিজিং নিয়ে। এ ব্যাপারে ঘরের সন্তানদের প্রথমে সাবধান করতে হবে। অর্থাৎ বিশেষ করে ঘরের ছেলেদের। কারণ একটা ছেলে যখন তার পরিবারে বেড়ে ওঠে। তখন তার পরিবার তাকে যে শিক্ষা দেয় বেশিরভাগ সময় সে কিন্তু সেই শিক্ষাতেই শিক্ষিত হয়। তো ইভটিজিং এমন একটি ব্যাপার। যেটা এখন এতো বেশি বেড়ে গিয়েছে যা বলার বাইরে।কারণ এটা আমরা ঘরের ছেলেদের শিক্ষা না দিয়ে সবসময় বাইরের ছেলেদের শেখাতে যাই।আর তাই আমাদের ঘরের ছেলেরাই যে কবে অমানুষ এ পরিণত হয়। সেটা আমরা ঘুণাক্ষরেও টের পাই না।

কারণ ইভটিজার যারা তারা কিন্তু কোনো না কোনো পরিবার বা ঘরের ই সন্তান।এখন তারা এসব করছে তার মানে হয়তো তাদের পরিবার তাদের সুশিক্ষা দেয়নি। আর নয়তো তারা পরিবারের কথা শুনেনা।এখন যারা কথা শুনছেনা সেসব অবাধ্যদের নিয়ে কিছু বলতে চাই না।কিন্তু যাদের হয়তো কখনো এসব বিষয়ে শিক্ষা ই দেওয়া হয়নি।তাদের ব্যাপার এ অবশ্যই বলবো।কারণ তাদের বন্ধুদের কাছ থেকে খারাপটা শেখার আগে যদি তারা পরিবার থেকে ভালোটা শিখতে পারতো। তবে হয়তো সে এসব খারাপ দেখার সাথে সাথেই তার পথ পরিবর্তন করতো!আর এভাবেই আসলে আমরা যেকোনো ভালো কাজ নিজের ঘর থেকে শুরু করতে পারি আর এটাই করা উচিত।কারণ নিজ ঘর থেকেই সচেতনতা বৃদ্ধি হওয়া খুব জরুরি।অন্তত আমার কাছে তো তাই ই মনে হয়।

ABB.gif