ক্ষুধার্ত পেট ও জীবনের শিক্ষা!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
এটা মোটামুটি আমার বিশ্বাস যে, এখানে যারা আমার লেখা পড়ছেন কিংবা এই প্লাটফর্মে যারা রয়েছেন। ওনারা আর যাই হোক এই ব্যাপারটির সাথে খুব একটা সম্পর্কিত নয়। অর্থাৎ উনাদের অবস্থান এতোটাও খারাপ নয় কিংবা আসলে এতোটা কষ্টের নয় যে, আমার এই লেখাটির সাথে উনার জীবনের কোনো মিল থাকবে। আমি চাই ও না কোনোভাবে মিল হোক। কারণ আজকের আমার লেখার বিষয়বস্তু খুব কষ্টের বলা চলে। অন্তত আমার কাছে ব্যাপারটি খুব বেশি কষ্টকর মনে হয়।
আসলে আমরা অনেক সময় অনেক কিছু ভাবি। কিন্তু আবার আমরা অনেক সময় অনেক কিছু ভেবেও কোনো কিছুই করতে পারিনা। অর্থাৎ অনেক রকমের ব্যাপার রয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে একটা আমরা শিক্ষা পাই। অর্থাৎ প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে আমরা একটা শিক্ষা পাই। কিন্তু জীবনের সেরা শিক্ষা আসলে দিতে পারে একটা ক্ষুধার্ত পেট এবং এটা আমি পড়েছিলাম রবিন উইলিয়াম নামক একজন লেখক এর একটি বই এ এবং উনার এই লেখাটি আমার অসম্ভব ভালো লেগেছিলো।
লেখাটি অনেকটা এমন ছিলো যে একটি ক্ষুধার্ত পেট, একটি ফাঁকা মানিব্যাগ এবং একটি ভাঙ্গা হৃদয় আমাদের জীবনের সেরা শিক্ষা দিতে পারে। উনার এই লেখাটির মর্মার্থ এটাই ছিলো যে, আমরা যখন আসলে অনেক বেশি ক্ষুধার্ত থাকি কিংবা আমরা যখন আসলে কোনো কিছু খাওয়ার মতোন পাই না তখন আসলে আমরা বুঝতে পারি যে, জীবনের কি মানে কিংবা আমাদের কাছে যদি টাকা না থাকে কিংবা আমাদের ফাইনান্সিয়াল কন্ডিশন যদি খুব খারাপ হয়। তখন কিন্তু আমরা আমাদের জীবনের মানে বুঝতে পারি। এবং জীবনকে কি করে সুন্দর করা যায়। সেটা নিয়েও ভাবতে থাকি। আর যেটা এই ভাবনা আমাদের মাথায় এনে দেয়। সেটা কিন্তু অবশ্যই জীবনের সেরা শিক্ষা ই হবে।